অগ্নিস্নান করে বৈশাখ এসেছে। রাজধানীজুড়ে গতকাল ছিল বৈশাখবরণের নানা আয়োজন। পুরান ঢাকায়ও উদযাপনের কমতি ছিল…
আরও বিস্তারিত!ছেলেটা মেয়েটার সঙ্গে ফ্লার্ট করছে, এ কথা শুনে অনেকে বলবেন,মেয়েটাকে উত্যক্ত করছে ছেলেটা। আসলেই কি তাই? জানাচ্ছেন শতাব্দিকা ঊর্মি রিনি তার বান্ধবী নেহাকে বলছে, `ছেলেটা দুইদিন ধরে এত ফ্লার্ট করতেছে, কী আর বলব!’ নেহা মুচকি হাসল। ওদিকে একদিন সুমি তার রুমমেটকে বলল, ‘ছেলেটা এত খারাপ, বুঝলি! কী সব ভয়ংকর ভয়ংকর ফ্লার্ট করে সারাদিন!’ কেউ গানের ভাষায় বলে, ‘তোমার জন্য মরতে পারি, ও সুন্দরী তুমি গলার মালা’, কেউবা আবার শরীরে জ্বালাধরানো ফ্লার্ট ও করে। রিনি বা নেহার মতো দেশের অধিকাংশ নারীদেরই এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। এখন বেশির ভাগ নারীর জীবনেই 'ফ্লার্ট' ব্যাপারটা বেশ পরিচিত ঘটনা। কিন্তু ফ্লার্ট আসলে কীভাবে ঘটে? তা বলার আগে বলা দরকারফ্লাট বিষয়টা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে। কীভাবে বুঝব ফ্লার্ট 'ফ্লার্ট' শব্দের অর্থ ‘আন্তরিক কোনো অভিপ্রায় ছাড়া আমোদের জন্য ভালোবাসা দেখানো’, সোজা বাংলায় যাকে বলাযায় প্রণয়চাতুর্য। ইংরেজিতে ফ্লার্টকে দুইরকমভাবে ব্যাখ্যা করা যায়—ক্রিপি ফ্লার্ট, নন-ক্রিপি ফ্লার্ট। ক্রিপি ফ্লার্টের মধ্যে থাকে এক ধরণের উত্যক্ততা। আর নন-ক্রিপি ফ্লার্টে উত্যক্ত ভাব থাকে অনুপস্থিতি। বিপরীতে এতে থাকে মিষ্টি কথার ফুলঝুরি। আবার খাস বাংলায় ফ্লার্ট বোঝাতে কেউ কেউ একে বলেন ‘লুচ্চামি’, অনেকে বলেন ‘টাংকি মারা’। ‘লুচ্চামি’ বোঝালে তাতে নেতিবাচকতা থাকে বেশি। আর ‘টাংকি মারা’র ক্ষেত্রে সেটা হয়তো কিছুটা দুষ্টামির মতো হালকা হয়ে ওঠে। ফ্লাট এমন একটি শব্দ, বাংলা ভাষায় যার পরিভাষা খোঁজা একটুমুশকিলই বটে। কারণ বাংলা সংস্কৃতিতে মানুষের এই সব নন-বাইনারি অনুভূতি কখনই খুব ইতিবাচক হয়ে ওঠেনি।…
আরও বিস্তারিত!৬৬ হাজার লোকের অংশগ্রহণে হওয়া এক বৈশ্বিক গবেষণায় উঠে আসে যে, ভুল তথ্য শনাক্ত করবার…
আরও বিস্তারিত!‘ছেলে আমার মস্ত মানুষ মস্ত অফিসার, মস্ত ফ্ল্যাটে যায় না দেখা এপার ওপার…।’ পশ্চিমবাংলার কণ্ঠশিল্পী…
আরও বিস্তারিত!বাঙালি লেখকেরা নাকি খাওয়া-দাওয়ায় কমজোর, এ কথা যে কতটা অসত্য, তা প্রমাণ করে দেবে এই…
আরও বিস্তারিত!ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরে মেস ভাড়া করে থাকেন অসংখ্য শিক্ষার্থী ও কর্মজীবী নারী। এই পুরুষতান্ত্রিক…
আরও বিস্তারিত!