স্ট্রিম প্রতিবেদক

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের স্বামী অধ্যাপক আবু সুফিয়ানের ‘বীর প্রতীক’ খেতাব বাতিল করেছে সরকার। মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে নেওয়া এই খেতাব বাতিলের বিষয়ে সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২০ সালে আবু সুফিয়ানের নামে বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেট প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে মন্নুজান সুফিয়ান তাঁর স্বামীর নামের শেষে ‘বীর প্রতীক’ যুক্ত করতে একটি ডিও লেটার দেন। সেখানে তিনি তাঁর স্বামী মুক্তিযুদ্ধে এই খেতাবে ভূষিত হয়েছেন মর্মে মিথ্যা তথ্য প্রদান করেন।
ওই ডিও লেটারে আরও দাবি করা হয়, আবু সুফিয়ান যুদ্ধকালীন শরণার্থীদের সংবাদ সংগ্রহ করে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে পাঠ করতেন। এই তথ্যের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের ১৫ জুন তাঁর নামের শেষে বীর প্রতীক যুক্ত করে নতুন গেজেট প্রকাশ করা হয়েছিল।
সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তদন্ত শুরু করে। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ১০২তম সভায় যাচাই-বাছাইয়ের পর খেতাবটি ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় তা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সরকারি রেকর্ড অনুযায়ী, ১৯৭৩ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ৪৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধাকে বিভিন্ন খেতাবে ভূষিত করা হয়েছিল। ওই তালিকায় অধ্যাপক আবু সুফিয়ানের নাম নেই। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রকাশিত ওই গেজেটের বাইরে নতুন করে কাউকে বীরত্বসূচক খেতাব দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের স্বামী অধ্যাপক আবু সুফিয়ানের ‘বীর প্রতীক’ খেতাব বাতিল করেছে সরকার। মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে নেওয়া এই খেতাব বাতিলের বিষয়ে সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০২০ সালে আবু সুফিয়ানের নামে বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেট প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে মন্নুজান সুফিয়ান তাঁর স্বামীর নামের শেষে ‘বীর প্রতীক’ যুক্ত করতে একটি ডিও লেটার দেন। সেখানে তিনি তাঁর স্বামী মুক্তিযুদ্ধে এই খেতাবে ভূষিত হয়েছেন মর্মে মিথ্যা তথ্য প্রদান করেন।
ওই ডিও লেটারে আরও দাবি করা হয়, আবু সুফিয়ান যুদ্ধকালীন শরণার্থীদের সংবাদ সংগ্রহ করে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে পাঠ করতেন। এই তথ্যের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের ১৫ জুন তাঁর নামের শেষে বীর প্রতীক যুক্ত করে নতুন গেজেট প্রকাশ করা হয়েছিল।
সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হলে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তদন্ত শুরু করে। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের ১০২তম সভায় যাচাই-বাছাইয়ের পর খেতাবটি ভুয়া প্রমাণিত হওয়ায় তা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সরকারি রেকর্ড অনুযায়ী, ১৯৭৩ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ৪৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধাকে বিভিন্ন খেতাবে ভূষিত করা হয়েছিল। ওই তালিকায় অধ্যাপক আবু সুফিয়ানের নাম নেই। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রকাশিত ওই গেজেটের বাইরে নতুন করে কাউকে বীরত্বসূচক খেতাব দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বাবা বাড়ি দিনাজপুর শহরের পৌর এলাকার বালুবাড়িতে। তাঁর মায়ের নাম অনুযায়ী বাড়ির নাম ‘তৈয়বা ভিলা’। এই বাড়িতেই কেটেছে তাঁর শৈশব ও কৈশোরের দিনগুলো। বর্তমানে বাড়িটিতে তাঁর পরিবারের কেউ থাকেন না। তারপরও তাঁর মৃত্যুর খবরে বাড়িটিতে ছুটে এসেছিলেন অনেকে।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ সাত বছর পর অভিমান ভেঙেছে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের। আবার বিএনপিতে ফিরেছেন তিনি। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর গুলশানের চেয়ারপারসনের কার্যালয় এলাকায় দেখা যায় মনির খানকে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রবাসী এবং দেশের তিন শ্রেণির ভোটারদের পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের জন্য নিবন্ধনের সময়সীমা আগামী ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়িয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
২ ঘণ্টা আগে
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে উত্তাল সময় ১৯৪৫ সালের ১৫ আগস্ট ব্রিটিশ ভারতের জলপাইগুড়িতে জন্ম নেন খালেদা জিয়া। বাবা ইস্কান্দর মজুমদারের বন্ধু চিকিৎসক অবনী গুহ নিয়োগী নবজাতকের নাম দেন ‘শান্তি’।
৩ ঘণ্টা আগে