স্ট্রিম প্রতিবেদক

ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড আড়ংয়ের কাগজের শপিং ব্যাগের বিপরীতে মূল্য নেওয়া বন্ধে প্রতিষ্ঠানটিকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নিশাত ফারজানা এই আইনি নোটিশটি পাঠান। ডাকযোগে আড়ংয়ের করপোরেট অফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মগবাজার আউটলেটের স্টোর ম্যানেজার বরাবর এ নোটিশটি পাঠানো হয়।
নিজেকে আড়ংয়ের নিয়মিত গ্রাহক দাবি করে নোটিশে নিশাত ফারজানা বলেন, গত ২৪ সেপ্টেম্বর মগবাজার আউটলেটে কেনাকাটা শেষে বিল পরিশোধ করতে গিয়ে তিনি জানতে পারেন পণ্যের সঙ্গে কোনো ধরনের ব্যাগ দেওয়া হচ্ছে না। পরে জানা যায়, সেপ্টেম্বর থেকে আড়ং শপিং ব্যাগ ফ্রিতে না দিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে মূল্য নেওয়া শুরু করেছে। বিল পেমেন্ট বুথে ‘আপনার প্রিয় আড়ং ব্যাগ এখন আরও অর্থবহ’ শিরোনামে একটি লিফলেট দিয়ে গ্রাহকদের জানানো হয় যে, ব্যাগ বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত অর্থ স্থানীয় গাছ লাগানোর প্রকল্পে ব্যয় করা হবে।
নোটিশে এ উদ্যোগকে ‘হীন মানসিকতার বিজ্ঞাপন’ হিসেবে উল্লেখ করে আইনজীবী বলেন, পরিবেশ রক্ষার মতো উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসনীয়, তবে সেটি করপোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি (সিএসআর) ফান্ড থেকে করলে আড়ং সুনাম অর্জন করত। কিন্তু নিম্নমানের কাগজের ব্যাগের জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে জোরপূর্বক অর্থ আদায় এক ধরনের চাঁদাবাজি ও অসাধু ব্যবসায়িক মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ।
নিশাত ফারজানা আরও বলেন, ‘আড়ংয়ের দেওয়া কাগজের ব্যাগ টেকসই নয় এবং এতে কোনো সৃজনশীলতা নেই। একটি ব্যাগে একাধিক পণ্য নেওয়া সম্ভব না হওয়ায় গ্রাহককে বাধ্য হয়ে একাধিক ব্যাগ কিনতে হচ্ছে, যা সাধারণ আয়ের মানুষের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করছে। এর আগে গ্রাহকদের মতামত নিয়ে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিলে ভালো হতো। বর্তমানে আড়ংয়ের বিভিন্ন আউটলেট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করছে গ্রাহকরা।’
অ্যাডভোকেট নিশাত ফারজানা নোটিশে উল্লেখ করেন, আড়ং দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোর একটি। দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠানটির প্রতি আস্থা রেখে গ্রাহকরা কেনাকাটা করে আসছেন। কিন্তু এই ধরনের সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, নোটিশ পাওয়ার ১০ দিনের মধ্যে কাগজের ব্যাগের বিপরীতে মূল্য নেওয়া বন্ধ না করলে তিনি আদালত ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হবেন।
এ বিষয়ে স্ট্রিমের পক্ষ থেকে আড়ংয়ের মার্কেটিং ও লিগ্যাল ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে সংশ্লিষ্টরা জানান, তারা নোটিশ হাতে পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে অভ্যন্তরীণভাবে আলোচনার পর যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং পরে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।

ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড আড়ংয়ের কাগজের শপিং ব্যাগের বিপরীতে মূল্য নেওয়া বন্ধে প্রতিষ্ঠানটিকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নিশাত ফারজানা এই আইনি নোটিশটি পাঠান। ডাকযোগে আড়ংয়ের করপোরেট অফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মগবাজার আউটলেটের স্টোর ম্যানেজার বরাবর এ নোটিশটি পাঠানো হয়।
নিজেকে আড়ংয়ের নিয়মিত গ্রাহক দাবি করে নোটিশে নিশাত ফারজানা বলেন, গত ২৪ সেপ্টেম্বর মগবাজার আউটলেটে কেনাকাটা শেষে বিল পরিশোধ করতে গিয়ে তিনি জানতে পারেন পণ্যের সঙ্গে কোনো ধরনের ব্যাগ দেওয়া হচ্ছে না। পরে জানা যায়, সেপ্টেম্বর থেকে আড়ং শপিং ব্যাগ ফ্রিতে না দিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে মূল্য নেওয়া শুরু করেছে। বিল পেমেন্ট বুথে ‘আপনার প্রিয় আড়ং ব্যাগ এখন আরও অর্থবহ’ শিরোনামে একটি লিফলেট দিয়ে গ্রাহকদের জানানো হয় যে, ব্যাগ বিক্রয় থেকে প্রাপ্ত অর্থ স্থানীয় গাছ লাগানোর প্রকল্পে ব্যয় করা হবে।
নোটিশে এ উদ্যোগকে ‘হীন মানসিকতার বিজ্ঞাপন’ হিসেবে উল্লেখ করে আইনজীবী বলেন, পরিবেশ রক্ষার মতো উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসনীয়, তবে সেটি করপোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি (সিএসআর) ফান্ড থেকে করলে আড়ং সুনাম অর্জন করত। কিন্তু নিম্নমানের কাগজের ব্যাগের জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে জোরপূর্বক অর্থ আদায় এক ধরনের চাঁদাবাজি ও অসাধু ব্যবসায়িক মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ।
নিশাত ফারজানা আরও বলেন, ‘আড়ংয়ের দেওয়া কাগজের ব্যাগ টেকসই নয় এবং এতে কোনো সৃজনশীলতা নেই। একটি ব্যাগে একাধিক পণ্য নেওয়া সম্ভব না হওয়ায় গ্রাহককে বাধ্য হয়ে একাধিক ব্যাগ কিনতে হচ্ছে, যা সাধারণ আয়ের মানুষের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করছে। এর আগে গ্রাহকদের মতামত নিয়ে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিলে ভালো হতো। বর্তমানে আড়ংয়ের বিভিন্ন আউটলেট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করছে গ্রাহকরা।’
অ্যাডভোকেট নিশাত ফারজানা নোটিশে উল্লেখ করেন, আড়ং দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোর একটি। দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠানটির প্রতি আস্থা রেখে গ্রাহকরা কেনাকাটা করে আসছেন। কিন্তু এই ধরনের সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, নোটিশ পাওয়ার ১০ দিনের মধ্যে কাগজের ব্যাগের বিপরীতে মূল্য নেওয়া বন্ধ না করলে তিনি আদালত ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হবেন।
এ বিষয়ে স্ট্রিমের পক্ষ থেকে আড়ংয়ের মার্কেটিং ও লিগ্যাল ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে সংশ্লিষ্টরা জানান, তারা নোটিশ হাতে পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে অভ্যন্তরীণভাবে আলোচনার পর যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং পরে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও শরিফ ওসমান হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে হাদিকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স এভারকেয়ারে পৌঁছায়।
৭ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের আগামীকাল শনিবারের (১৩ ডিসেম্বর) ‘আউট ডোর’ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় (১২ ডিসেম্বর) যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
৯ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান শরীফ হাদিকে লক্ষ্য করে গুলির ঘটনায় তদন্ত নেমেছে একাধিক সংস্থা। পুলিশ, র্যাবের পাশাপাশি একাধিক সংস্থা। কারা কী কারণে গুলি করেছে, কারও রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব আছে কি না, তার তদন্ত শুরু হয়েছে। ওসমান হাদি বেশ কয়েকবার হুমকি পাওয়ার অভিযোগ করেছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে