স্ট্রিম প্রতিবেদক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পর্যবেক্ষক পাঠাতে কূটনীতিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে ঢাকায় বিদেশি দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়েও তাঁদের আশ্বস্ত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় কূটনীতিকদের অবহিতকরণ সংক্রান্ত একটি সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে দুপুর আড়াইটা থেকে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা পদ্মায় প্রবেশ করতে শুরু করেন।
কূটনীতিকদের ব্রিফ করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম। বৈঠকে বিভিন্ন দেশের অন্তত ৪০ জন কূটনীতিক উপস্থিত ছিলেন।
পরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আগামী জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে গৃহীত হালনাগাদ প্রস্তুতি ও নিরাপত্তাব্যবস্থা সম্পর্কে ঢাকায় অবস্থিত বিদেশি দূতাবাসগুলোকে এই বৈঠকে অবহিত করা হয়েছে।
কূটনীতিকদের ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, নির্বাচন কমিশন বিদেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানাবে। এ সময় নির্বাচন পর্যবেক্ষক প্রেরণের জন্য তাঁদের আমন্ত্রণ জানানো হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, সশস্ত্র বাহিনীসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে সবসময় সতর্ক ও সচেষ্ট রয়েছে, তাও কূটনীতিকদের জানানো হয়। এ প্রসঙ্গে দূতাবাসগুলোকে তাদের নিরাপত্তার ব্যাপারেও আশ্বস্ত করা হয়।
এমন একসময়ে এই সভার আয়োজন করা হয়েছে, যখন ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। পাশাপাশি আগামী বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এর আগে বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে যে টানাপোড়েন চলছে, সেটিকে ‘বাস্তবতা’ হিসেবে মেনে নেওয়াই ভালো। তিনি বলেন, ‘আমরা একটি ভালো কার্যকর সম্পর্ক চাই। তবে আমরা চাইলেই সেটা হবে, এমন কোনো কথা নেই।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা তাদের হাইকমিশনারকে ডেকেছি। সেখানে আমরা যা বলেছি, সবকিছু তারা গ্রহণ করেনি; তাদের কিছু দ্বিমত আছে। একইভাবে আমাদের হাইকমিশনারকেও তারা ডেকেছে। এমনটা সাধারণত ঘটে।’
কূটনৈতিক ক্ষেত্রে দুই দেশ নতুন একটি ধাপে পৌঁছেছে কি না—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা বলা কঠিন—নতুন একটি ধাপ শুরু হয়েছে কি না। বাস্তবতাকে মেনে নেওয়াই ভালো যে, সরকারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত টানাপোড়েন আছে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে ভারত নসিহত দিচ্ছে উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘সর্বশেষ বক্তব্যে তারা আমাদের নসিহত করেছেন। সেই নসিহতের প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। বাংলাদেশে নির্বাচন কেমন হবে—সেটা নিয়ে প্রতিবেশীদের উপদেশ চাই না। প্রথম দিন থেকেই আমরা স্পষ্টভাবে বলে আসছি, মানুষ যাতে ভোট দিতে পারেন, সেই পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই, যা গত ১৫ বছর ছিল না। আমরা জানি, আমরা কী করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন ভারত যে উপদেশ দিচ্ছে, সেটিকে আমরা অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করি এই কারণে যে, গত ১৫ বছর যে সরকার ছিল, তাদের সঙ্গে ভারতের মধুর সম্পর্ক ছিল। তখনকার নির্বাচনগুলো প্রহসনমূলক হলেও তারা একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পর্যবেক্ষক পাঠাতে কূটনীতিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে ঢাকায় বিদেশি দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিয়েও তাঁদের আশ্বস্ত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় কূটনীতিকদের অবহিতকরণ সংক্রান্ত একটি সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে দুপুর আড়াইটা থেকে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা পদ্মায় প্রবেশ করতে শুরু করেন।
কূটনীতিকদের ব্রিফ করেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম। বৈঠকে বিভিন্ন দেশের অন্তত ৪০ জন কূটনীতিক উপস্থিত ছিলেন।
পরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আগামী জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে গৃহীত হালনাগাদ প্রস্তুতি ও নিরাপত্তাব্যবস্থা সম্পর্কে ঢাকায় অবস্থিত বিদেশি দূতাবাসগুলোকে এই বৈঠকে অবহিত করা হয়েছে।
কূটনীতিকদের ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, নির্বাচন কমিশন বিদেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানাবে। এ সময় নির্বাচন পর্যবেক্ষক প্রেরণের জন্য তাঁদের আমন্ত্রণ জানানো হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও জানায়, সশস্ত্র বাহিনীসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে সবসময় সতর্ক ও সচেষ্ট রয়েছে, তাও কূটনীতিকদের জানানো হয়। এ প্রসঙ্গে দূতাবাসগুলোকে তাদের নিরাপত্তার ব্যাপারেও আশ্বস্ত করা হয়।
এমন একসময়ে এই সভার আয়োজন করা হয়েছে, যখন ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। পাশাপাশি আগামী বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এর আগে বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে যে টানাপোড়েন চলছে, সেটিকে ‘বাস্তবতা’ হিসেবে মেনে নেওয়াই ভালো। তিনি বলেন, ‘আমরা একটি ভালো কার্যকর সম্পর্ক চাই। তবে আমরা চাইলেই সেটা হবে, এমন কোনো কথা নেই।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা তাদের হাইকমিশনারকে ডেকেছি। সেখানে আমরা যা বলেছি, সবকিছু তারা গ্রহণ করেনি; তাদের কিছু দ্বিমত আছে। একইভাবে আমাদের হাইকমিশনারকেও তারা ডেকেছে। এমনটা সাধারণত ঘটে।’
কূটনৈতিক ক্ষেত্রে দুই দেশ নতুন একটি ধাপে পৌঁছেছে কি না—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা বলা কঠিন—নতুন একটি ধাপ শুরু হয়েছে কি না। বাস্তবতাকে মেনে নেওয়াই ভালো যে, সরকারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত টানাপোড়েন আছে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন ঘিরে ভারত নসিহত দিচ্ছে উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘সর্বশেষ বক্তব্যে তারা আমাদের নসিহত করেছেন। সেই নসিহতের প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। বাংলাদেশে নির্বাচন কেমন হবে—সেটা নিয়ে প্রতিবেশীদের উপদেশ চাই না। প্রথম দিন থেকেই আমরা স্পষ্টভাবে বলে আসছি, মানুষ যাতে ভোট দিতে পারেন, সেই পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই, যা গত ১৫ বছর ছিল না। আমরা জানি, আমরা কী করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন ভারত যে উপদেশ দিচ্ছে, সেটিকে আমরা অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করি এই কারণে যে, গত ১৫ বছর যে সরকার ছিল, তাদের সঙ্গে ভারতের মধুর সম্পর্ক ছিল। তখনকার নির্বাচনগুলো প্রহসনমূলক হলেও তারা একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি।’

বাংলাদেশে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে দূতাবাসের ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে থাকা পেজে এ সতর্কবার্তা জারি করা হয়।
১৮ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট (বিজি-৫৮৫) ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছে। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে স্থানীয় সময় বেলা ৪টা ৩ মিনিটে ফ্লাইটটি উড্ডয়ন করে।
২৫ মিনিট আগে
ইনকিলাম মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুপরবর্তী রাজধানীতে বিভিন্ন বেসরকারি ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও সহিংসতায় তৃতীয় পক্ষ জড়িত বলে দাবি করেছে পুলিশ।
৩৫ মিনিট আগে
প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানট ভবনে হামলা-আগুনের ঘটনার প্রতিবাদে সংহতি সমাবেশ করেছে নাগরিক সমাজ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি হয়।
৪৪ মিনিট আগে