স্ট্রিম প্রতিবেদক

পরনে লুঙ্গি আর পাঞ্জাবি, মাথায় মাফলার মুড়িয়ে মেট্রোরেলের পিলারে হেলান দিয়ে বসে আছেন রিকশা গ্যারেজের শ্রমিক রইচ মিয়া। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টার দিকে খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজে অংশ নিতে এলেও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ঢুকতে পারেননি। গুটিসুটি মেরে বসে আছেন ফার্মগেট মেট্রোস্টেশনের নিচে।
৫৫ বছর বয়সী রইচ মিয়া তার জীবনে জানাজার নামাজে এতো বেশী জনসমাগম কখনো দেখেননি বলে জানান স্ট্রিমকে। তিনি বলেন, ‘জানাজায় এতো লোক জীবনে দেখি নাই। আম জনতার নেত্রী আমাগো খালেদা জিয়া। তার জানাজা পড়ার লাইগ্যা আইছি। জিয়ার জানাজা আমি দেখি নাই। তয় খালেদা জিয়াক মিছিলে, জনসভায় দেখছি অনেকবার।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ সবাই একদিন মারা যাবে। উনিও মারা গেছেন। তাই একটু উনার লাইগ্যা আসছি। আমি আসলে ঐরকম রাজনীতি করি না, বিএনপি সমর্থন করি আরকি।’
সরেজমিনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দেখা গেছে, দুপুর ১১টা থেকেই সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন অসংখ্য মানুষ। বেলা ১২টার দিকে সেই সারি পোঁছে যায় ফার্মগেট ও তেজগাঁও ষ্টেশনের রাস্তায়। বেলা আরেকটু গড়ালে সেই সারি পৌঁছায় কারওরান বাজার এলাকায়। এ সময় সংসদ এলাকা থেকে কারওরান বাজার পর্যন্ত মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউতে তিল ধারণের জায়গাও ছিল না। এমনকি ফুট ওভারব্রিজ ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপরেও সারিবদ্ধ মনুষ দেখা গেছে।
জানাজা শুরুর আগে সেই ভিড় পৌঁছে যায় শাহাবাগ এলাকা পর্যন্ত। এছাড়াও বেলা ৩টা পর্যন্ত মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের আশপাশ, বিজয় সরণি, খামার বাড়ি, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, শাহবাগ, মোহাম্মদপুর পর্যন্ত লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে।
ব্যাংকার বাবার হাত ধরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় এসেছেন মনিপুর হাইস্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জুলকারনাইন। জিয়া উদ্যানের রাস্তায় বসে নামাজ শুরুর অপেক্ষা করেন বাবা-ছেলে। এ সময় স্ট্রিমের সঙ্গে আলাপকালে জুলকারনাইন বলে, ‘খালেদা জিয়া ছোটদের এডুকেশনের জন্য অনেক কিছু করেছেন, ছোটদের সেফটি এনশিওর করেছেন। আমি উনাকে রেসপেক্ট জানাতে এসেছি।’
এসময় সে আরও বলে, ‘আমার মত অনেকেই এখানে এসেছে। আমি আমার বয়সী অনেককে দেখেছি ভালো লাগছে।’
অশ্রুসিক্ত নয়ন ও ভারাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ময়মনসিংহ থেকে ভোর ৬টায় এসেছেন খোন্দকার মাহবুবা। এসে তিনি জিয়াউর রহমানের মাজারে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়ার জন্য প্রস্তুত কবরটি এক পলক দেখতে।
তিনি স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ময়মনসিংহে মহিলা দল করি, সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আছি। ম্যাডামের মৃত্যুতে আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেছে। শোক জানানোর ভাষা নেই।’

পরনে লুঙ্গি আর পাঞ্জাবি, মাথায় মাফলার মুড়িয়ে মেট্রোরেলের পিলারে হেলান দিয়ে বসে আছেন রিকশা গ্যারেজের শ্রমিক রইচ মিয়া। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টার দিকে খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজে অংশ নিতে এলেও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ঢুকতে পারেননি। গুটিসুটি মেরে বসে আছেন ফার্মগেট মেট্রোস্টেশনের নিচে।
৫৫ বছর বয়সী রইচ মিয়া তার জীবনে জানাজার নামাজে এতো বেশী জনসমাগম কখনো দেখেননি বলে জানান স্ট্রিমকে। তিনি বলেন, ‘জানাজায় এতো লোক জীবনে দেখি নাই। আম জনতার নেত্রী আমাগো খালেদা জিয়া। তার জানাজা পড়ার লাইগ্যা আইছি। জিয়ার জানাজা আমি দেখি নাই। তয় খালেদা জিয়াক মিছিলে, জনসভায় দেখছি অনেকবার।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ সবাই একদিন মারা যাবে। উনিও মারা গেছেন। তাই একটু উনার লাইগ্যা আসছি। আমি আসলে ঐরকম রাজনীতি করি না, বিএনপি সমর্থন করি আরকি।’
সরেজমিনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দেখা গেছে, দুপুর ১১টা থেকেই সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন অসংখ্য মানুষ। বেলা ১২টার দিকে সেই সারি পোঁছে যায় ফার্মগেট ও তেজগাঁও ষ্টেশনের রাস্তায়। বেলা আরেকটু গড়ালে সেই সারি পৌঁছায় কারওরান বাজার এলাকায়। এ সময় সংসদ এলাকা থেকে কারওরান বাজার পর্যন্ত মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউতে তিল ধারণের জায়গাও ছিল না। এমনকি ফুট ওভারব্রিজ ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ওপরেও সারিবদ্ধ মনুষ দেখা গেছে।
জানাজা শুরুর আগে সেই ভিড় পৌঁছে যায় শাহাবাগ এলাকা পর্যন্ত। এছাড়াও বেলা ৩টা পর্যন্ত মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের আশপাশ, বিজয় সরণি, খামার বাড়ি, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, শাহবাগ, মোহাম্মদপুর পর্যন্ত লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে।
ব্যাংকার বাবার হাত ধরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় এসেছেন মনিপুর হাইস্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জুলকারনাইন। জিয়া উদ্যানের রাস্তায় বসে নামাজ শুরুর অপেক্ষা করেন বাবা-ছেলে। এ সময় স্ট্রিমের সঙ্গে আলাপকালে জুলকারনাইন বলে, ‘খালেদা জিয়া ছোটদের এডুকেশনের জন্য অনেক কিছু করেছেন, ছোটদের সেফটি এনশিওর করেছেন। আমি উনাকে রেসপেক্ট জানাতে এসেছি।’
এসময় সে আরও বলে, ‘আমার মত অনেকেই এখানে এসেছে। আমি আমার বয়সী অনেককে দেখেছি ভালো লাগছে।’
অশ্রুসিক্ত নয়ন ও ভারাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ময়মনসিংহ থেকে ভোর ৬টায় এসেছেন খোন্দকার মাহবুবা। এসে তিনি জিয়াউর রহমানের মাজারে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়ার জন্য প্রস্তুত কবরটি এক পলক দেখতে।
তিনি স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ময়মনসিংহে মহিলা দল করি, সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আছি। ম্যাডামের মৃত্যুতে আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেছে। শোক জানানোর ভাষা নেই।’

রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া মোট ৩৮ প্রার্থীর মধ্যে মোট চারজন হলফনামায় স্বাক্ষর কিংবা টিপ-সই দেননি। তাঁদের মধ্যে একজন রেজাউল করিম প্রার্থী হতে যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন। তিনিও এই ভুল করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় দীপু চন্দ্র দাসকে হত্যার পর গাছে ঝুলিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় নিবির ইসলাম অনিক (২০) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
নতুন বছরে সব ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে আরও বেগবান করবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এবং শেষ শ্রদ্ধা জানাতে ঢাকায় এসেছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা।
২ ঘণ্টা আগে