স্ট্রিম ডেস্ক

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় ৪৯ তম স্থানে রয়েছেন। সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে তিনি এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন। আর বিশ্বের শীর্ষ শতকোটির তালিকায় তার অবস্থান ৩০০০ তম।
গতকাল বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকা প্রকাশ করেছে।
ফোর্বসের হিসাব অনুসারে, আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ ১ দশমিক ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আজকের মুদ্রা বিনিময় হিসাবে যা ১৩ হাজার ৩৪৭ কোটি ৭৭ লাখ ৫৭ হাজার টাকা। ২০২৪ সালে একই পরিমাণ সম্পদ ছিল তার। তবে ২০২৩ সালে ফোর্বসের হিসাবে তার সম্পদের পরিমাণ ছিল ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (১২ হাজার ১৬০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা)।
ফোর্বস বলছে, বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া ৭০ বছর বয়সী আজিজ খান সিঙ্গাপুরের স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। তার প্রতিষ্ঠান সামিট গ্রুপের বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস ও আবাসন খাতে ব্যবসা আছে। আর তার এসব ব্যবসা বাংলাদেশে আছে। আর তাঁর মেয়ে আয়েশা সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল পরিচালনা করেন। তবে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল ২২ শতাংশ শেয়ার জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার কাছে বিক্রি করেছে।
ফোর্বসে দেওয়া তার পরিচিতিতে বলা হয়েছে, সামরিক কর্মকর্তার ছেলে আজিজ খান কনস্ট্রাকশন খাতে কাজ শুরু করেছিলেন। তিনি তিন সন্তানের বাবা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে তিনি মাস্টার্স করেছেন।
২০২৪-২৫ অর্থ বছরে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয় ২৮২০ ডলার (৩ লাখ ৪২ হাজার ৮৮০ টাকা)। সেই হিসাবে ৩ লাখ ৯০ হাজার ৭০ জনের বেশি মানুষের এক বছরের গড় আয়ের সমান সম্পদ রয়েছে আজিজ খানের।

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় ৪৯ তম স্থানে রয়েছেন। সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে তিনি এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন। আর বিশ্বের শীর্ষ শতকোটির তালিকায় তার অবস্থান ৩০০০ তম।
গতকাল বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকা প্রকাশ করেছে।
ফোর্বসের হিসাব অনুসারে, আজিজ খানের সম্পদের পরিমাণ ১ দশমিক ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আজকের মুদ্রা বিনিময় হিসাবে যা ১৩ হাজার ৩৪৭ কোটি ৭৭ লাখ ৫৭ হাজার টাকা। ২০২৪ সালে একই পরিমাণ সম্পদ ছিল তার। তবে ২০২৩ সালে ফোর্বসের হিসাবে তার সম্পদের পরিমাণ ছিল ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (১২ হাজার ১৬০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা)।
ফোর্বস বলছে, বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া ৭০ বছর বয়সী আজিজ খান সিঙ্গাপুরের স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। তার প্রতিষ্ঠান সামিট গ্রুপের বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস ও আবাসন খাতে ব্যবসা আছে। আর তার এসব ব্যবসা বাংলাদেশে আছে। আর তাঁর মেয়ে আয়েশা সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল পরিচালনা করেন। তবে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল ২২ শতাংশ শেয়ার জাপানি প্রতিষ্ঠান জেরার কাছে বিক্রি করেছে।
ফোর্বসে দেওয়া তার পরিচিতিতে বলা হয়েছে, সামরিক কর্মকর্তার ছেলে আজিজ খান কনস্ট্রাকশন খাতে কাজ শুরু করেছিলেন। তিনি তিন সন্তানের বাবা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে তিনি মাস্টার্স করেছেন।
২০২৪-২৫ অর্থ বছরে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয় ২৮২০ ডলার (৩ লাখ ৪২ হাজার ৮৮০ টাকা)। সেই হিসাবে ৩ লাখ ৯০ হাজার ৭০ জনের বেশি মানুষের এক বছরের গড় আয়ের সমান সম্পদ রয়েছে আজিজ খানের।

দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে নানা ধরনের পুঞ্জিভূত সমস্যা বিদ্যমান। বর্তমান সরকারের মেয়াদে সেগুলো সমাধান করা সম্ভব নয়। এগুলো পরবর্তী নির্বাচিত সরকারকে মোকাবিলা করতে হবে। এমন ১২ সমস্যা চিহ্নিত করেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (র্যাপিড)।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি নিয়ে সরকার সন্তুষ্ট বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে ক্ষুদ্র পর্যায়ে কিছু জায়গায় সমস্যা আছে বলেও তিনি জানান।
১৩ ঘণ্টা আগে
ভারত থেকে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি চালের দাম ধরা হয়েছে ৪২ টাকা ৯৮ পয়সা।
১৩ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে ৬ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। সামষ্টিক অর্থনীতির ঝুঁকি বিবেচনায় আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই আর্থিক খাতের এই অস্থিতিশীলতা দূর করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
১ দিন আগে