স্ট্রিম প্রতিবেদক

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে নিজের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, জাতি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, যা স্বৈরাচারী শাসনামলে চুরি হয়ে গিয়েছিল।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত সার্জিও গোরের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে অনুষ্ঠিত এই কথোপকথন প্রায় আধা ঘণ্টা স্থায়ী হয়।
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘পতিত স্বৈরাচারী সরকারের সমর্থকরা নির্বাচনী প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে কোটি কোটি ডলার ব্যয় করছে এবং তাদের পলাতক নেতা সহিংসতায় উসকানি দিচ্ছেন।’ তবে তিনি মার্কিন দূতকে আশ্বস্ত করে বলেন, যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তর্বর্তী সরকার ‘সম্পূর্ণ প্রস্তুত’ রয়েছে।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘নির্বাচনের আর মাত্র ৫০ দিন বাকি। আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে চাই। আমরা এটিকে স্মরণীয় করে রাখতে চাই।’
ফোনালাপে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য ও শুল্ক আলোচনা, দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ও তরুণ রাজনৈতিক কর্মী শরীফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের বিষয়গুলো গুরুত্ব পায়। মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত সার্জিও গোর শহীদ ওসমান হাদির বিশাল জানাজার প্রসঙ্গ আলোচনায় আনেন।
এছাড়া সাম্প্রতিক শুল্ক আলোচনায় সাফল্যের জন্য অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন মার্কিন বিশেষ দূত। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পারস্পরিক শুল্ক (রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ) ২০ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ।
ফোনালাপের সময় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান এবং এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে নিজের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, জাতি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, যা স্বৈরাচারী শাসনামলে চুরি হয়ে গিয়েছিল।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত সার্জিও গোরের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে অনুষ্ঠিত এই কথোপকথন প্রায় আধা ঘণ্টা স্থায়ী হয়।
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘পতিত স্বৈরাচারী সরকারের সমর্থকরা নির্বাচনী প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে কোটি কোটি ডলার ব্যয় করছে এবং তাদের পলাতক নেতা সহিংসতায় উসকানি দিচ্ছেন।’ তবে তিনি মার্কিন দূতকে আশ্বস্ত করে বলেন, যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তর্বর্তী সরকার ‘সম্পূর্ণ প্রস্তুত’ রয়েছে।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘নির্বাচনের আর মাত্র ৫০ দিন বাকি। আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে চাই। আমরা এটিকে স্মরণীয় করে রাখতে চাই।’
ফোনালাপে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য ও শুল্ক আলোচনা, দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ও তরুণ রাজনৈতিক কর্মী শরীফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের বিষয়গুলো গুরুত্ব পায়। মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত সার্জিও গোর শহীদ ওসমান হাদির বিশাল জানাজার প্রসঙ্গ আলোচনায় আনেন।
এছাড়া সাম্প্রতিক শুল্ক আলোচনায় সাফল্যের জন্য অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন মার্কিন বিশেষ দূত। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পারস্পরিক শুল্ক (রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ) ২০ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ।
ফোনালাপের সময় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান এবং এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।

সারা দেশে চলমান মব সন্ত্রাস, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে ধারণ করে রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ‘জুলাই সাংস্কৃতিক আন্দোলন’-এর উদ্যোগে আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ১ নম্বর গেটে এই আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে দলটির নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ঢাকায় যাতায়াত সহজ করতে ১০ রুটে বিশেষ ট্রেন চালাবে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
৩ ঘণ্টা আগে
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে উগ্রবাদী সংগঠনের বিক্ষোভ ও হুমকির ঘটনায় সব ধরনের কনস্যুলার ও ভিসা সেবা কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমান সব সময় সমঝোতার রাজনীতি করতেন। তিনি নানান মত-পথকে সম্মান দিতেন। তিনি যখন রাষ্ট্রের দায়িত্ব নিয়েছিলেন তখন দেশের অর্থনীতি ছিল ভয়াবহ খারাপ। একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রকে নিজ নেতৃত্বগুণে তিনি টেনে তুলে এনেছেন।’
৫ ঘণ্টা আগে