leadT1ad

বাংলাদেশের মানুষ সীমান্তে হত্যা বন্ধ চায়: ফেলানী এভিনিউ উদ্বোধনকালে উপদেষ্টা

স্ট্রিম প্রতিবেদক
স্ট্রিম প্রতিবেদক
স্ট্রিম প্রতিবেদক

প্রকাশ : ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০০: ০১
গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়কটির নাম ‘ফেলানী এভিনিউ’ হিসেবে নামফলক উন্মোচন করা হয়। ছবি: সংগৃহীত

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ সীমান্তে হত্যা বন্ধ চায়। আমাদের বোন ফেলানী কাঁটাতারে ঝুলন্ত অবস্থায় জীবন দিয়েছিলেন—এই কথাটা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য এবং তাঁর প্রতি কী ধরনের নৃশংসতা হয়েছিল, সেটা প্রতিদিন মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যই তাঁর নামে এই সড়কের নামকরণ করা হলো।’

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) গুলশান-২ গোলচত্বরে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়কটির নাম ‘ফেলানী এভিনিউ’ হিসেবে নামফলক উন্মোচন করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা বলেন, ‘সীমান্ত হত্যার মতো একটি জঘন্যতম পরিস্থিতি বাংলাদেশের সীমান্তে বিরাজ করছে, যা বিশ্বের বিবেকের কাছে আমরা তুলে ধরছি। বর্তমান সরকার সীমান্ত হত্যা বন্ধে কাজ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের মহান বিজয় দিবসে ফেলানীর নামে সড়কের উদ্বোধন করা হলো।’

এ সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী, পূর্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম, রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজসহ ডিএনসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ফেলানী এভিনিউ নামফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেন, ‘ফেলানী হত্যাকাণ্ড নিছক একটি হত্যাকাণ্ড নয়; এটি একটি সুস্পষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা।’

এ সময় ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, ‘দেশ হিসেবে মাথা উঁচু করে নিজেদের সম্মান বজায় রাখার প্রতীক ও প্রতিবাদ হিসেবেই ফেলানীর নামে এই সড়কের নামকরণ করা হয়েছে।’

Ad 300x250
সর্বাধিক পঠিত

সম্পর্কিত