স্ট্রিম ডেস্ক

একে মাস্টার স্ট্রোক বলতেই হয়। সন্দেহ নেই।
১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েই খোলা মাটি দেখেই এগিয়ে গেলেন। জুতা খুলে খালি পায়ে কয়েক কদম হাঁটলেন। তুলে নিলেন দেশের মাটি মুঠো ভরে। মুঠোর ফাঁক গলে ঝরে পড়ল কিছু মাটি।
এই দৃশ্যটি পূর্বপরিকল্পিত ছিল, নাকি তাৎক্ষণিক আবেগ—তা নিশ্চিত নয়। তবে এর প্রতীকী তাৎপর্য কারও চোখ এড়ায়নি।
অনেকের চোখে এই মানুষটিই ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও তারেক রহমানকে বাংলাদেশের সম্ভাব্য পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
ব্লেজার, কালো প্যান্ট ও পরিপাটি সাদা শার্ট পরিহিত তারেক রহমান লক্ষ লক্ষ সমর্থকদের মাঝ দিয়ে ধীরে ধীরে সামনে এগিয়ে যান। পথে থেমে শুভেচ্ছা জানান। হাত নেড়ে সাড়া দেন জনতার ভালোবাসায়।
জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের পাশে আয়োজিত মঞ্চে উঠেও তিনি দিলেন আরেকটি নীরব বার্তা। ব্লেজার খুলে তিনি মঞ্চে রাখা জাঁকজমকপূর্ণ চেয়ার সরাতে বললেন ইশারায়। তার বদলে আনা হোল একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ার। সেই সাধারণ চেয়ারে মঞ্চে বসলেন তিনি।
এই ছোট্ট সিদ্ধান্তেই স্পষ্ট হয় বড় ইঙ্গিত—তিনি নিজেকে সাধারণ মানুষের একজন হিসেবে তুলে ধরতে চেয়েছেন।
আন্তরিক হোক বা কৌশলগত, এই বার্তার রাজনৈতিক তাৎপর্য ছিল স্পষ্ট।
এদিন তার প্রায় সব কর্মকাণ্ডই মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। চমৎকার আর কার্যকর জনসংযোগ। তবে তিনি যা করেননি, সেটিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।
তিনি ধর্মীয় আবেগ তোষণের পথে হাঁটেননি। ভাষণে উপস্থিতদের উল্লেখের পর সালাম দেন। এর বাইরে ধর্মীয় বক্তব্যের দিকে তিনি যাননি।
তাঁর বক্তব্যের ভঙ্গিও ছিল লক্ষ্য করার মতো… আত্মবিশ্বাসী ও সাবলীল। প্রায় দুই দশক পর দেশে ফিরে বড় জনসভায় কথা বলায় কোনো জড়তা দেখা যায়নি।
এটি কোনো ভার্চুয়াল সভা ছিল না। তবু তিনি প্রমাণ করেছেন, রাজনৈতিক মঞ্চে তার উপস্থিতি এখনো শক্তিশালী।
দেশের সঙ্গে তার সম্পর্ক অটুট রয়েছে—এটি বোঝাতে তিনি তুলে ধরেন বিভিন্ন পরিসংখ্যান।
নারী, যুবক, শিশু, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের সংখ্যা উল্লেখ করে জানান যে দেশের বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণ সচেতন।
ভাষণ ছিল ভারসাম্যপূর্ণ ও সংযত। দেশের মানুষের মনে যখন ক্রমেই দ্বিধা বাড়ছে, তখন তা আস্বস্ত করবে অনেককে।
দীর্ঘদিনের ফলহীন স্লোগান, উত্তেজক পন্থার প্রতি নতি এবং ঘৃণার রাজনীতির বাইরে এসে তিনি ভিন্ন এক সুর তুললেন।
তিনি কথা বললেন জনগণকে নিয়ে। দলের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে।
উল্লেখ করলেন মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের বক্তব্য। প্রতিশোধের রাজনীতির প্রশ্নেও তিনি দেখালেন সংযম।
শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের নাম সরাসরি উচ্চারণ করেননি একবারও। তবে তুলে ধরেন আগস্ট-পূর্ব সময়ের ফ্যাসিবাদের প্রসঙ্গ ।
ইনকিলাব মঞ্চের ওসমান হাদীর স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার কথাও বললেন। জুলাইয়ের শহীদদের পাশাপাশি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তঋণ পরিশোধের অঙ্গীকার করলেন।
ভাষণটি ছিল পরিমিত ও প্রতিশ্রুতিতে ভরপুর। হাসপ্যাটেল মাকে দেখতে যাবেন। সময়ের টানাটানি ছিল। বিস্তারিত কোন পরিকল্পনা বলার জায়গা এটি নয়। তবে মানুষের গভীর উদ্বেগের জায়গাগুলো স্পর্শ করেছেন তিনি।
আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। বর্তমান বাস্তবতায় খুব সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।
তারেক রহমান বললেন, ‘আমরা শান্তি চাই। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই, যেখানে প্রতিটি মা নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন। যেখানে তারা জানবেন, তাদের সন্তানরা দেশের নিরাপদ আশ্রয়ে সুরক্ষিত।’
তিনি জাতীয় ঐক্যের কথাও তুলে ধরলেন। তার ভাষায়, ‘এই দেশে পাহাড় ও সমতলের মানুষ আছে। মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সবাই আছে। আমরা একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে প্রতিটি নারী, পুরুষ ও শিশু নিরাপদে ঘর থেকে বের হতে পারবে এবং নিরাপদে ঘরে ফিরতে পারবে।’
ভাষণ শেষে তিনি অসুস্থ মাকে দেখতে হাসপাতালে রওনা হলেন। খালেদা জিয়া এক মাসের বেশি সময় ধরে গুরুতর অবস্থায় চিকিৎসাধীন।
এখানেও তিনি একটা ব্যাপার লক্ষ করতে হবে। চাইলেই তিনি আগে মায়ের কাছে যেতে পারতেন। কিন্তু তিনি আগে কথা বললেন জনগণের সঙ্গে। এই বার্তা কতটা দীর্ঘস্থায়ী হবে, তা সময়ই নির্ধারণ করবে।
মানবিক দিকটিও আলোচনায় আনতে হবে। বিএনপির মিডিয়া সেল তারেক রহমানের পোষা বিড়ালের একটি ছবি প্রকাশ করে। ছবিটি বিপুল সাড়া ফেলে। লাখ লাখ প্রতিক্রিয়া, শেয়ার ও মন্তব্য পড়ে।
এর চেয়েও বেশি সাড়া পায় স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জায়মা রহমানের সঙ্গে তাঁর একটি ছবি।
তরুণ প্রজন্মের কাছে জনপ্রিয় একটি পোষা প্রাণী থাকাও তাঁর ভাবমূর্তিকে মানবিক ও গ্রহণযোগ্য করে তোলে।
এটিও তাঁর জন্য বাড়তি ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখা যায়।
সব মিলিয়ে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন নিয়ে আয়োজন ছিল সুপরিকল্পিত ও নিয়ন্ত্রিত। যানজট বা জনদুর্ভোগ নিয়ে বড় কোনো অভিযোগ শোনা যায়নি। জনসমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো।
এই বিশাল উপস্থিতি নিয়ে আজকের দিনটি এক স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে—বিএনপি শক্ত অবস্থানে আছে। এখন দেখার বিষয়, তারেক রহমান তাঁর প্রতিশ্রুতি বাস্তব রূপ দিতে পারেন কি না।
তবে এই মুহূর্তে রাজনৈতিক হাওয়া স্পষ্টভাবেই তারেক রহমানের অনুকূলে।

একে মাস্টার স্ট্রোক বলতেই হয়। সন্দেহ নেই।
১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েই খোলা মাটি দেখেই এগিয়ে গেলেন। জুতা খুলে খালি পায়ে কয়েক কদম হাঁটলেন। তুলে নিলেন দেশের মাটি মুঠো ভরে। মুঠোর ফাঁক গলে ঝরে পড়ল কিছু মাটি।
এই দৃশ্যটি পূর্বপরিকল্পিত ছিল, নাকি তাৎক্ষণিক আবেগ—তা নিশ্চিত নয়। তবে এর প্রতীকী তাৎপর্য কারও চোখ এড়ায়নি।
অনেকের চোখে এই মানুষটিই ভবিষ্যতের প্রধানমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও তারেক রহমানকে বাংলাদেশের সম্ভাব্য পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
ব্লেজার, কালো প্যান্ট ও পরিপাটি সাদা শার্ট পরিহিত তারেক রহমান লক্ষ লক্ষ সমর্থকদের মাঝ দিয়ে ধীরে ধীরে সামনে এগিয়ে যান। পথে থেমে শুভেচ্ছা জানান। হাত নেড়ে সাড়া দেন জনতার ভালোবাসায়।
জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের পাশে আয়োজিত মঞ্চে উঠেও তিনি দিলেন আরেকটি নীরব বার্তা। ব্লেজার খুলে তিনি মঞ্চে রাখা জাঁকজমকপূর্ণ চেয়ার সরাতে বললেন ইশারায়। তার বদলে আনা হোল একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ার। সেই সাধারণ চেয়ারে মঞ্চে বসলেন তিনি।
এই ছোট্ট সিদ্ধান্তেই স্পষ্ট হয় বড় ইঙ্গিত—তিনি নিজেকে সাধারণ মানুষের একজন হিসেবে তুলে ধরতে চেয়েছেন।
আন্তরিক হোক বা কৌশলগত, এই বার্তার রাজনৈতিক তাৎপর্য ছিল স্পষ্ট।
এদিন তার প্রায় সব কর্মকাণ্ডই মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। চমৎকার আর কার্যকর জনসংযোগ। তবে তিনি যা করেননি, সেটিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।
তিনি ধর্মীয় আবেগ তোষণের পথে হাঁটেননি। ভাষণে উপস্থিতদের উল্লেখের পর সালাম দেন। এর বাইরে ধর্মীয় বক্তব্যের দিকে তিনি যাননি।
তাঁর বক্তব্যের ভঙ্গিও ছিল লক্ষ্য করার মতো… আত্মবিশ্বাসী ও সাবলীল। প্রায় দুই দশক পর দেশে ফিরে বড় জনসভায় কথা বলায় কোনো জড়তা দেখা যায়নি।
এটি কোনো ভার্চুয়াল সভা ছিল না। তবু তিনি প্রমাণ করেছেন, রাজনৈতিক মঞ্চে তার উপস্থিতি এখনো শক্তিশালী।
দেশের সঙ্গে তার সম্পর্ক অটুট রয়েছে—এটি বোঝাতে তিনি তুলে ধরেন বিভিন্ন পরিসংখ্যান।
নারী, যুবক, শিশু, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের সংখ্যা উল্লেখ করে জানান যে দেশের বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণ সচেতন।
ভাষণ ছিল ভারসাম্যপূর্ণ ও সংযত। দেশের মানুষের মনে যখন ক্রমেই দ্বিধা বাড়ছে, তখন তা আস্বস্ত করবে অনেককে।
দীর্ঘদিনের ফলহীন স্লোগান, উত্তেজক পন্থার প্রতি নতি এবং ঘৃণার রাজনীতির বাইরে এসে তিনি ভিন্ন এক সুর তুললেন।
তিনি কথা বললেন জনগণকে নিয়ে। দলের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে।
উল্লেখ করলেন মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের বক্তব্য। প্রতিশোধের রাজনীতির প্রশ্নেও তিনি দেখালেন সংযম।
শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের নাম সরাসরি উচ্চারণ করেননি একবারও। তবে তুলে ধরেন আগস্ট-পূর্ব সময়ের ফ্যাসিবাদের প্রসঙ্গ ।
ইনকিলাব মঞ্চের ওসমান হাদীর স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার কথাও বললেন। জুলাইয়ের শহীদদের পাশাপাশি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তঋণ পরিশোধের অঙ্গীকার করলেন।
ভাষণটি ছিল পরিমিত ও প্রতিশ্রুতিতে ভরপুর। হাসপ্যাটেল মাকে দেখতে যাবেন। সময়ের টানাটানি ছিল। বিস্তারিত কোন পরিকল্পনা বলার জায়গা এটি নয়। তবে মানুষের গভীর উদ্বেগের জায়গাগুলো স্পর্শ করেছেন তিনি।
আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। বর্তমান বাস্তবতায় খুব সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।
তারেক রহমান বললেন, ‘আমরা শান্তি চাই। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই, যেখানে প্রতিটি মা নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন। যেখানে তারা জানবেন, তাদের সন্তানরা দেশের নিরাপদ আশ্রয়ে সুরক্ষিত।’
তিনি জাতীয় ঐক্যের কথাও তুলে ধরলেন। তার ভাষায়, ‘এই দেশে পাহাড় ও সমতলের মানুষ আছে। মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সবাই আছে। আমরা একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে প্রতিটি নারী, পুরুষ ও শিশু নিরাপদে ঘর থেকে বের হতে পারবে এবং নিরাপদে ঘরে ফিরতে পারবে।’
ভাষণ শেষে তিনি অসুস্থ মাকে দেখতে হাসপাতালে রওনা হলেন। খালেদা জিয়া এক মাসের বেশি সময় ধরে গুরুতর অবস্থায় চিকিৎসাধীন।
এখানেও তিনি একটা ব্যাপার লক্ষ করতে হবে। চাইলেই তিনি আগে মায়ের কাছে যেতে পারতেন। কিন্তু তিনি আগে কথা বললেন জনগণের সঙ্গে। এই বার্তা কতটা দীর্ঘস্থায়ী হবে, তা সময়ই নির্ধারণ করবে।
মানবিক দিকটিও আলোচনায় আনতে হবে। বিএনপির মিডিয়া সেল তারেক রহমানের পোষা বিড়ালের একটি ছবি প্রকাশ করে। ছবিটি বিপুল সাড়া ফেলে। লাখ লাখ প্রতিক্রিয়া, শেয়ার ও মন্তব্য পড়ে।
এর চেয়েও বেশি সাড়া পায় স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জায়মা রহমানের সঙ্গে তাঁর একটি ছবি।
তরুণ প্রজন্মের কাছে জনপ্রিয় একটি পোষা প্রাণী থাকাও তাঁর ভাবমূর্তিকে মানবিক ও গ্রহণযোগ্য করে তোলে।
এটিও তাঁর জন্য বাড়তি ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখা যায়।
সব মিলিয়ে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন নিয়ে আয়োজন ছিল সুপরিকল্পিত ও নিয়ন্ত্রিত। যানজট বা জনদুর্ভোগ নিয়ে বড় কোনো অভিযোগ শোনা যায়নি। জনসমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো।
এই বিশাল উপস্থিতি নিয়ে আজকের দিনটি এক স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে—বিএনপি শক্ত অবস্থানে আছে। এখন দেখার বিষয়, তারেক রহমান তাঁর প্রতিশ্রুতি বাস্তব রূপ দিতে পারেন কি না।
তবে এই মুহূর্তে রাজনৈতিক হাওয়া স্পষ্টভাবেই তারেক রহমানের অনুকূলে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিশৃঙ্খলা পরিহার করে যেকোনো মূল্যে দেশের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সবাই মিলে এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলব, যেই দেশের স্বপ্ন একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে চাই।
১৩ মিনিট আগে
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের প্রধান এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানান, এনসিপি ছাড়া আরও কয়েকটি দলের সঙ্গে আসন সমঝোতার আলাপ করছে জামায়াত। এসব আলোচনা শেষের পথে রয়েছে। কারণ, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বেশি সময় বাকি নেই।
২ ঘণ্টা আগে
১৭ বছরের প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আগামীকাল শুক্রবার সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই সফরকে কেন্দ্র করে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আমিনবাজার থেকে স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত পুরো এলাকায় নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামেন। জনস্রোত ঠেলে বিকেলে পৌঁছান রাজধানীর ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে (৩০০ ফিট) সড়কের সংবর্ধনা মঞ্চে।
৪ ঘণ্টা আগে