স্ট্রিম ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডি সমুদ্র সৈকতে বন্দুক হামলায় ১২ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একজন হামলাকারীও আছেন। এ ছাড়া আহত হন আরও অন্তত ২৯ জন। নিহতদের মধ্যে একটি শিশুও আছে। হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
ঘটনাটি ঘটে একটি ইহুদি সংগঠনের আয়োজিত হানুক্কা অনুষ্ঠানের সময়। অনুষ্ঠান চলাকালে হঠাৎ গুলির শব্দ শোনা যায়। মুহূর্তের মধ্যে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মানুষজন প্রাণ বাঁচাতে এদিক–সেদিক ছুটে পালাতে থাকেন। অনুষ্ঠানে প্রায় ১ হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
খবর পেয়ে নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পুলিশ দুই হামলাকারীর মুখোমুখি হয়। এক হামলাকারী পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। অপরজনকে আটক করা হয়।
আহত ২৯ জনের মধ্যে দুজন পুলিশ সদস্য। আহতদের বেশির ভাগের অবস্থা গুরুতর হলেও তাৎক্ষণিকভাবে প্রাণনাশের ঝুঁকি নেই বলে জানানো হয়। শুরুতে নিহতের সংখ্যা নিয়ে কিছু বিভ্রান্তি থাকলেও পরে কর্তৃপক্ষ মোট ১২ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে।
রবিবার সন্ধ্যার দিকে বন্ডি সমুদ্র সৈকতের সমুদ্রতীরবর্তী এলাকায় গুলির ঘটনা ঘটে। এটি সিডনির একটি জনপ্রিয় পর্যটন ও বিনোদনকেন্দ্র। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, একের পর এক গুলির শব্দ শোনা যায়। মানুষজন চিৎকার করতে করতে দৌড়াতে থাকেন। পুরো এলাকা তখন বিশৃঙ্খল হয়ে ওঠে।
পুলিশ দ্রুত এলাকা ঘিরে ফেলে। নিরাপত্তার স্বার্থে সাময়িকভাবে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। আহতদের ঘটনাস্থলেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে তাঁদের হাসপাতালে পাঠানো হয়। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে তদন্ত কার্যক্রম চলতে থাকে।
পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় দুজন বন্দুকধারী জড়িত ছিল। তাঁদের পরিচয় ও উদ্দেশ্য এখনো প্রকাশ করা হয়নি। হানুক্কা অনুষ্ঠানের সময় হামলাটি হওয়ায় এটি বিদ্বেষমূলক অপরাধ কি না, সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলেনি।
নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ ঘটনাটিকে ‘মর্মান্তিক ও ভয়াবহ’ বলে বর্ণনা করেছে। তারা জানায়, দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে আরও বড় ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয়েছে। সাধারণ মানুষকে ওই এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ জানানো হয়।
ইহুদি সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সংগঠন এই হামলায় গভীর শোক ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। তারা একে একটি পরিকল্পিত হামলা বলে মনে করছে। একই সঙ্গে নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছে।
এই ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। অনেকেই জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানান। ১৯৯৬ সালের পোর্ট আর্থার হত্যাকাণ্ডের পর অস্ট্রেলিয়ার কঠোর অস্ত্র আইন নিয়েও আলোচনা শুরু হয়। বিভিন্ন দেশ থেকেও সমবেদনা জানানো হচ্ছে।
উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ায় কঠোর অস্ত্র আইনের কারণে এই ধরনের হত্যার ঘটনা খুবই বিরল। বন্ডি বিচের মতো জনবহুল স্থানে এমন ঘটনা দেশটির জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে জনসমাগমপূর্ণ অনুষ্ঠানের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।
ঘটনার তদন্ত এখনো চলমান। পুলিশ হামলার সময়ক্রম ও সম্ভাব্য উদ্দেশ্য খতিয়ে দেখছে। নিহতদের পরিচয় আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সহায়তা সেবা চালু করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে হালনাগাদ তথ্য জানাবে।

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডি সমুদ্র সৈকতে বন্দুক হামলায় ১২ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একজন হামলাকারীও আছেন। এ ছাড়া আহত হন আরও অন্তত ২৯ জন। নিহতদের মধ্যে একটি শিশুও আছে। হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
ঘটনাটি ঘটে একটি ইহুদি সংগঠনের আয়োজিত হানুক্কা অনুষ্ঠানের সময়। অনুষ্ঠান চলাকালে হঠাৎ গুলির শব্দ শোনা যায়। মুহূর্তের মধ্যে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মানুষজন প্রাণ বাঁচাতে এদিক–সেদিক ছুটে পালাতে থাকেন। অনুষ্ঠানে প্রায় ১ হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
খবর পেয়ে নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পুলিশ দুই হামলাকারীর মুখোমুখি হয়। এক হামলাকারী পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। অপরজনকে আটক করা হয়।
আহত ২৯ জনের মধ্যে দুজন পুলিশ সদস্য। আহতদের বেশির ভাগের অবস্থা গুরুতর হলেও তাৎক্ষণিকভাবে প্রাণনাশের ঝুঁকি নেই বলে জানানো হয়। শুরুতে নিহতের সংখ্যা নিয়ে কিছু বিভ্রান্তি থাকলেও পরে কর্তৃপক্ষ মোট ১২ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে।
রবিবার সন্ধ্যার দিকে বন্ডি সমুদ্র সৈকতের সমুদ্রতীরবর্তী এলাকায় গুলির ঘটনা ঘটে। এটি সিডনির একটি জনপ্রিয় পর্যটন ও বিনোদনকেন্দ্র। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, একের পর এক গুলির শব্দ শোনা যায়। মানুষজন চিৎকার করতে করতে দৌড়াতে থাকেন। পুরো এলাকা তখন বিশৃঙ্খল হয়ে ওঠে।
পুলিশ দ্রুত এলাকা ঘিরে ফেলে। নিরাপত্তার স্বার্থে সাময়িকভাবে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। আহতদের ঘটনাস্থলেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে তাঁদের হাসপাতালে পাঠানো হয়। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে তদন্ত কার্যক্রম চলতে থাকে।
পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় দুজন বন্দুকধারী জড়িত ছিল। তাঁদের পরিচয় ও উদ্দেশ্য এখনো প্রকাশ করা হয়নি। হানুক্কা অনুষ্ঠানের সময় হামলাটি হওয়ায় এটি বিদ্বেষমূলক অপরাধ কি না, সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলেনি।
নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ ঘটনাটিকে ‘মর্মান্তিক ও ভয়াবহ’ বলে বর্ণনা করেছে। তারা জানায়, দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে আরও বড় ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয়েছে। সাধারণ মানুষকে ওই এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ জানানো হয়।
ইহুদি সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সংগঠন এই হামলায় গভীর শোক ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। তারা একে একটি পরিকল্পিত হামলা বলে মনে করছে। একই সঙ্গে নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছে।
এই ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। অনেকেই জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানান। ১৯৯৬ সালের পোর্ট আর্থার হত্যাকাণ্ডের পর অস্ট্রেলিয়ার কঠোর অস্ত্র আইন নিয়েও আলোচনা শুরু হয়। বিভিন্ন দেশ থেকেও সমবেদনা জানানো হচ্ছে।
উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ায় কঠোর অস্ত্র আইনের কারণে এই ধরনের হত্যার ঘটনা খুবই বিরল। বন্ডি বিচের মতো জনবহুল স্থানে এমন ঘটনা দেশটির জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে জনসমাগমপূর্ণ অনুষ্ঠানের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।
ঘটনার তদন্ত এখনো চলমান। পুলিশ হামলার সময়ক্রম ও সম্ভাব্য উদ্দেশ্য খতিয়ে দেখছে। নিহতদের পরিচয় আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সহায়তা সেবা চালু করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে হালনাগাদ তথ্য জানাবে।

যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের এফ–১৬ যুদ্ধবিমান বহরের জন্য উন্নত প্রযুক্তি ও আধুনিকায়ন সহায়তা অনুমোদন দিয়েছে। এই চুক্তির আর্থিক মূল্য প্রায় ৬৮ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার। সাম্প্রতিক সময়ে দক্ষিণ এশিয়ায় উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে এই সিদ্ধান্ত বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের প্রভিডেন্স শহরে অবস্থিত ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বন্দুক হামলায় দুই শিক্ষার্থী নিহত এবং আরও নয়জন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বারাস ও হলি ইঞ্জিনিয়ারিং ভবনের ভেতরে ঘটে।
১৪ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুল বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের ভূমি এবং জনগণের প্রতি ক্ষতি ও হুমকি অনুভব করবো ততক্ষণ থাইল্যান্ড তার সামরিক কার্যক্রম চালিয়ে যাব।
২ দিন আগে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে প্যাক্স সিলিকা উদ্যোগ চালু করেছে। এ উদ্যোগের লক্ষ্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-ভিত্তিক প্রযুক্তির বৈশ্বিক সরবরাহব্যবস্থাকে আধুনিক, শক্তিশালী এবং নিরাপদ করা। এই কর্মসূচির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র মিত্র দেশগুলোর একটি জোট গঠন করেছে, যা গুরুত্বপূর্ণ খনিজ,
২ দিন আগে