সালেহ ফুয়াদ

আসন সমঝোতা নিয়ে আগামী মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে জামায়াতসহ আট দল। ওই দিন সব কটি দলের প্রধানেরা একটি বৈঠকে মিলিত হতে যাচ্ছেন। সেখান থেকেই সারা দেশে চূড়ান্ত মনোনয়নের সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছে আট দলের একাধিক সূত্র।
ওই দিন দলীয় প্রধানরা সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে পরদিন আবারও তাঁরা বৈঠকে বসতে পারেন বলে সূত্রটি জানিয়েছে। এদিকে আসন সমঝোতা নিয়ে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায়ও আট দলের শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেছেন।
বিভিন্ন সময় আট দলের শীর্ষ নেতারা জানিয়েছিলেন, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই আসন সমঝোতা ও যৌথ প্রার্থী ঘোষণা করা সম্ভব। তফসিলের পর চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণার লক্ষ্যের কথাও জানিয়েছিল দলগুলো। গত বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে সরকার। তবে ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে এসেও চূড়ান্ত আসন সমঝোতা করতে পারেনি আট দল।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আসন সমঝোতা ও প্রার্থী চূড়ান্ত করা নিয়ে দফায় দফায় রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছে দলগুলো। এসব বৈঠকে সমন্বয়ের জন্য একাধিক নেতা অংশ নিয়েছেন। তাঁরা ইতোমধ্যে প্রাথমিক প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ গুছিয়ে এনেছেন। যেসব আসনে একাধিক দল তাদের প্রার্থীকে সম্ভাবনাময় বলে মত দিয়েছে, সেসব আসনসহ চূড়ান্ত প্রার্থী বাছাইয়ের কাজটি ১৬ ডিসেম্বর করবেন আট দলের প্রধান নেতারা।
সূত্র জানিয়েছে, প্রার্থী বাছাইয়ে সমন্বয় করতে রোববার সন্ধ্যায়ও ইসলামী আন্দোলনের কার্যালয়ে একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন চরমোনাই পীর ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
এসব ব্যাপারে জানতে চাইলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনূস আহমাদ স্ট্রিমকে জানান, ইতোমধ্যে দলগুলোর মহাসচিব পর্যায়ে বৈঠক হয়েছে। সেখানে প্রার্থী বাছাই করা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। যে আসনে যার সম্ভাবনা বেশি, তাঁকেই চূড়ান্ত সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বাছাইয়ের চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু এরপরেও এমন কিছু আসন রয়েছে, যেখানে একাধিক দলের প্রার্থীর সম্ভাবনা আছে। এমন কিছু আসন এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের বাইরে রয়েছে।
এর আগে শনিবার বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ স্ট্রিমকে জানান, প্রার্থী বাছাই করা নিয়ে গত মঙ্গলবার থেকে কয়েকটি মতবিনিময় সভা হয়েছে। এসব সভায় কার কোথায় শক্তিশালী প্রার্থী আছেন, তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
তিনি জানান, আট দলের শীর্ষ নেতাদের সবাই নির্বাচন করবেন না। কিন্তু কেউ নির্বাচন করলে তাঁকে কীভাবে জিতিয়ে আনা যায়, তা নিয়েও দলগুলোর ভেতর আলোচনা রয়েছে। মাওলানা ইউসুফ আশরাফ জানান, এখনো সব দল তাদের নিজেদের প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি। তফসিলের তিন দিন পরও সমঝোতা চূড়ান্ত করতে দেরি হওয়ার এটিও একটি কারণ।
সমঝোতা ও প্রার্থী বাছাইয়ের আলোচনা শুরু ৮ ডিসেম্বর
আট দলে থাকা দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
শুরুতে প্রায় অভিন্ন কয়েকটি দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে একমত হয় আট দল। সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আলোচনার পাশাপাশি পাঁচ দফা দাবিতে মাঠে নামে তারা। এর ভেতর নির্বাচনী জোট তৈরির আলোচনা চলতে থাকে। কিন্তু জামায়াতের সঙ্গে কওমিধারার দলগুলোর আদর্শিক বিরোধ থাকায় জোটের চিন্তা বাদ দিয়ে সমঝোতার পরিকল্পনা নিয়ে এগোতে থাকে দলগুলো। কাউকে জোট নেতা মনোনীত না করে স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। সমঝোতা অনুযায়ী একটি আসনে একটি দলের প্রার্থী থাকবেন। অন্য দলগুলো তাঁকে জয়ী করতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
এই পরিকল্পনামাফিক সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে দলগুলোর ভেতর কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। সরকারের একই দিনে নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর রাজধানী ছাড়া দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে যৌথ সমাবেশ করে আট দল। এর ভেতর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা তৈরি নিয়ে আলোচনা হতে থাকে। সর্বশেষ গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) খেলাফত মজলিসের কার্যালয়ে আট দলের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ওই সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেছিলেন, ‘এখন ভোটকেন্দ্রিক আলোচনা চলবে। আসন নিয়ে আলোচনা শুরু হবে। প্রার্থী বাছাই ও চূড়ান্তের কাজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হবে। আশা করি, আমরা ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০০ আসনে প্রার্থী ঠিক করতে পারব। প্রত্যেক আসনে আট দলের পক্ষ থেকে একজন প্রার্থী থাকবেন। এটা আমাদের আগেই ঘোষণা ছিল। তবে এখানে কোনো জোটের নাম থাকবে না। দেশপ্রেমিক ও ঐক্যের প্রার্থী হবে।’
এ সময় আট দলের লিয়াজোঁ কমিটির সমন্বয়ক ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামিদুর রহমান আযাদ বলেছিলেন, ‘আট দলের শীর্ষ নেতাদের আগের মিটিংয়েই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল যে, এটা একটা আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম। তবে নির্বাচনটা হবে একবক্স পদ্ধতিতে। অর্থাৎ এক আসনে একজনের বেশি প্রার্থী থাকবেন না। শুধু প্রার্থী দেওয়ার বিষয় নয়, আট দলের সমঝোতার প্রার্থী হিসেবে তাদের বিজয়ী করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকেই প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শুরু করব। বসলেই বোঝা যাবে কবে শেষ হবে। তবে কম সময়ের মধ্যেই শেষ করার টার্গেট আমাদের আছে।’

আসন সমঝোতা নিয়ে আগামী মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে জামায়াতসহ আট দল। ওই দিন সব কটি দলের প্রধানেরা একটি বৈঠকে মিলিত হতে যাচ্ছেন। সেখান থেকেই সারা দেশে চূড়ান্ত মনোনয়নের সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছে আট দলের একাধিক সূত্র।
ওই দিন দলীয় প্রধানরা সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে পরদিন আবারও তাঁরা বৈঠকে বসতে পারেন বলে সূত্রটি জানিয়েছে। এদিকে আসন সমঝোতা নিয়ে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায়ও আট দলের শীর্ষ নেতারা বৈঠক করেছেন।
বিভিন্ন সময় আট দলের শীর্ষ নেতারা জানিয়েছিলেন, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই আসন সমঝোতা ও যৌথ প্রার্থী ঘোষণা করা সম্ভব। তফসিলের পর চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণার লক্ষ্যের কথাও জানিয়েছিল দলগুলো। গত বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে সরকার। তবে ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে এসেও চূড়ান্ত আসন সমঝোতা করতে পারেনি আট দল।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আসন সমঝোতা ও প্রার্থী চূড়ান্ত করা নিয়ে দফায় দফায় রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছে দলগুলো। এসব বৈঠকে সমন্বয়ের জন্য একাধিক নেতা অংশ নিয়েছেন। তাঁরা ইতোমধ্যে প্রাথমিক প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ গুছিয়ে এনেছেন। যেসব আসনে একাধিক দল তাদের প্রার্থীকে সম্ভাবনাময় বলে মত দিয়েছে, সেসব আসনসহ চূড়ান্ত প্রার্থী বাছাইয়ের কাজটি ১৬ ডিসেম্বর করবেন আট দলের প্রধান নেতারা।
সূত্র জানিয়েছে, প্রার্থী বাছাইয়ে সমন্বয় করতে রোববার সন্ধ্যায়ও ইসলামী আন্দোলনের কার্যালয়ে একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন চরমোনাই পীর ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
এসব ব্যাপারে জানতে চাইলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনূস আহমাদ স্ট্রিমকে জানান, ইতোমধ্যে দলগুলোর মহাসচিব পর্যায়ে বৈঠক হয়েছে। সেখানে প্রার্থী বাছাই করা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। যে আসনে যার সম্ভাবনা বেশি, তাঁকেই চূড়ান্ত সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বাছাইয়ের চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু এরপরেও এমন কিছু আসন রয়েছে, যেখানে একাধিক দলের প্রার্থীর সম্ভাবনা আছে। এমন কিছু আসন এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের বাইরে রয়েছে।
এর আগে শনিবার বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ স্ট্রিমকে জানান, প্রার্থী বাছাই করা নিয়ে গত মঙ্গলবার থেকে কয়েকটি মতবিনিময় সভা হয়েছে। এসব সভায় কার কোথায় শক্তিশালী প্রার্থী আছেন, তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
তিনি জানান, আট দলের শীর্ষ নেতাদের সবাই নির্বাচন করবেন না। কিন্তু কেউ নির্বাচন করলে তাঁকে কীভাবে জিতিয়ে আনা যায়, তা নিয়েও দলগুলোর ভেতর আলোচনা রয়েছে। মাওলানা ইউসুফ আশরাফ জানান, এখনো সব দল তাদের নিজেদের প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি। তফসিলের তিন দিন পরও সমঝোতা চূড়ান্ত করতে দেরি হওয়ার এটিও একটি কারণ।
সমঝোতা ও প্রার্থী বাছাইয়ের আলোচনা শুরু ৮ ডিসেম্বর
আট দলে থাকা দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
শুরুতে প্রায় অভিন্ন কয়েকটি দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে একমত হয় আট দল। সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আলোচনার পাশাপাশি পাঁচ দফা দাবিতে মাঠে নামে তারা। এর ভেতর নির্বাচনী জোট তৈরির আলোচনা চলতে থাকে। কিন্তু জামায়াতের সঙ্গে কওমিধারার দলগুলোর আদর্শিক বিরোধ থাকায় জোটের চিন্তা বাদ দিয়ে সমঝোতার পরিকল্পনা নিয়ে এগোতে থাকে দলগুলো। কাউকে জোট নেতা মনোনীত না করে স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। সমঝোতা অনুযায়ী একটি আসনে একটি দলের প্রার্থী থাকবেন। অন্য দলগুলো তাঁকে জয়ী করতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
এই পরিকল্পনামাফিক সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে দলগুলোর ভেতর কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। সরকারের একই দিনে নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর রাজধানী ছাড়া দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে যৌথ সমাবেশ করে আট দল। এর ভেতর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা তৈরি নিয়ে আলোচনা হতে থাকে। সর্বশেষ গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) খেলাফত মজলিসের কার্যালয়ে আট দলের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ওই সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেছিলেন, ‘এখন ভোটকেন্দ্রিক আলোচনা চলবে। আসন নিয়ে আলোচনা শুরু হবে। প্রার্থী বাছাই ও চূড়ান্তের কাজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হবে। আশা করি, আমরা ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০০ আসনে প্রার্থী ঠিক করতে পারব। প্রত্যেক আসনে আট দলের পক্ষ থেকে একজন প্রার্থী থাকবেন। এটা আমাদের আগেই ঘোষণা ছিল। তবে এখানে কোনো জোটের নাম থাকবে না। দেশপ্রেমিক ও ঐক্যের প্রার্থী হবে।’
এ সময় আট দলের লিয়াজোঁ কমিটির সমন্বয়ক ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. হামিদুর রহমান আযাদ বলেছিলেন, ‘আট দলের শীর্ষ নেতাদের আগের মিটিংয়েই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল যে, এটা একটা আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম। তবে নির্বাচনটা হবে একবক্স পদ্ধতিতে। অর্থাৎ এক আসনে একজনের বেশি প্রার্থী থাকবেন না। শুধু প্রার্থী দেওয়ার বিষয় নয়, আট দলের সমঝোতার প্রার্থী হিসেবে তাদের বিজয়ী করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকেই প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শুরু করব। বসলেই বোঝা যাবে কবে শেষ হবে। তবে কম সময়ের মধ্যেই শেষ করার টার্গেট আমাদের আছে।’

আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ২ জন সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থীসহ মোট ৮ জন তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন । মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
উপ-উপাচার্যের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। উপ-উপাচার্যকে অবিলম্বে বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ারও আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
১২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলির ঘটনায় ‘সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশ’ করার ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি। এই সমাবেশে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিসহ বিভিন্ন দলের নেতারা উপস্থিত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ‘প্রশিক্ষিত শুটারদের’ মোকাবিলায় সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা জাতি জানতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
১৬ ঘণ্টা আগে