স্ট্রিম ডেস্ক

২০২৫ সালে সৌদি আরবে অন্তত ৩৪৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। দেশটির ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডের রেকর্ড এটি। এর আগে ২০২৪ সালে ৩৪৫ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছিল। এভাবে টানা দ্বিতীয় বছর সৌদি আরব নিজের রেকর্ড ভেঙেছে।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর মতে, এই মৃত্যুদণ্ডগুলোর বড় একটি অংশ দেওয়া হয়েছে মাদকসংক্রান্ত অপরাধে। এসব অপরাধের অনেকগুলোতেই কারও প্রাণহানি ঘটেনি। বিষয়টি আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকার মানদণ্ডের গুরুতর লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছে বিভিন্ন সংস্থা।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, রিপ্রিভ ও জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা এই পরিস্থিতির তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। তাঁদের মতে, এসব মৃত্যুদণ্ড সৌদি আরবের বিচারিক সংস্কারের দাবিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। একই সঙ্গে দমনমূলক শাসনের হাতিয়ার হিসেবে মৃত্যুদণ্ড ব্যবহারের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বা ২৩২জনের বিরুদ্ধে মাদকসংক্রান্ত অভিযোগ ছিল। এসব মামলার অনেকগুলোতেই ছিল মাদক পাচারের অভিযোগ। তবে সেগুলোতে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি।
এ ছাড়া হত্যা, সন্ত্রাসবাদ-সংক্রান্ত অভিযোগেও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর মতে, সন্ত্রাসবাদের সংজ্ঞা অনেক ক্ষেত্রে খুব বিস্তৃতভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। এর মধ্যে রাজনৈতিক ভিন্নমত বা প্রতিবাদকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কিছু বিরল অভিযোগ, যেমন জাদুবিদ্যা বা টোনা-টোটকার অভিযোগেও মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নজির রয়েছে।
সৌদি আরবে সাধারণত শিরশ্ছেদের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে পদ্ধতি ও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয় না।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের অর্ধেকের বেশি ছিলেন বিদেশি নাগরিক। তাঁদের মধ্যে মিসর, ইথিওপিয়া, পাকিস্তান, সোমালিয়া, সিরিয়া ও অন্যান্য দেশের নাগরিক রয়েছেন।
কিছু ক্ষেত্রে এমন ব্যক্তিদেরও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সংঘটিত অপরাধের। ২০১১-১২ সালের সরকারবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে এমন কয়েকজনের নাম উঠে এসেছে।
২০২৫ সালে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে অন্তত পাঁচজন নারী এবং একজন সাংবাদিক ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ড বাড়ার কারণ
সৌদি কর্তৃপক্ষ বলছে, ২০২৩ সালে শুরু করা ‘মাদকবিরোধী যুদ্ধ’ মৃত্যুদণ্ড বাড়ার কারণ। এই অভিযানে বিশেষ করে ক্যাপটাগন নামের অ্যামফেটামিনজাত মাদককে লক্ষ্য করা হয়েছে।
২০২২ সালের শেষ দিকে মাদক মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ওপর যে সাময়িক স্থগিতাদেশ ছিল, তা তুলে নেওয়া হয়। বিশ্লেষকদের মতে, বহু মামলাই অনেক বছর আগে দায়ের হয়েছিল। এখন সেগুলোর চূড়ান্ত রায় কার্যকর হচ্ছে।
এ ছাড়া সন্ত্রাসবাদের অভিযোগেও অনেক মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এসব মামলায় শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজনের উপস্থিতি তুলনামূলকভাবে বেশি। অথচ সৌদি আরবে শিয়ারা মোট জনসংখ্যার মাত্র ১০ থেকে ১৫ শতাংশ।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর প্রতিক্রিয়া
রিপ্রিভ বলেছে, সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে সম্পূর্ণ দায়মুক্তির পরিবেশে। সংগঠনটির দাবি, নির্যাতন ও জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় সেখানে ব্যাপকভাবে প্রচলিত। অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের লাশ পরিবারের কাছে ফেরত দেওয়া হয় না।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই পরিস্থিতিকে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছে। সংস্থাটির মতে, যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে বিচারব্যবস্থাকে দমনমূলক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তারা অন্যায্য বিচার ও প্রাণহানি না ঘটানো অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী কেবল সবচেয়ে গুরুতর অপরাধ, অর্থাৎ ইচ্ছাকৃত হত্যার ক্ষেত্রেই মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে। মাদক মামলায় মৃত্যুদণ্ড সেই মানদণ্ড লঙ্ঘন করছে। বিশেষ করে বিদেশি নাগরিকদের ক্ষেত্রে আইনি সহায়তার ঘাটতি এবং নির্যাতনের অভিযোগ গুরুতর উদ্বেগের বিষয়।
জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা শিশু অপরাধীদের এবং মাদক মামলায় মৃত্যুদণ্ড বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁদের মতে, মৃত্যুদণ্ড অপরাধ দমনে কার্যকর—এমন কোনো প্রমাণ নেই। তাঁরা শিশু অধিকার সনদসহ আন্তর্জাতিক চুক্তি মেনে চলার তাগিদ দিয়েছেন।
এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনসহ ৩০ থেকে ৫০টির বেশি আন্তর্জাতিক সংস্থা যৌথ বিবৃতিতে সৌদি আরবের সমালোচনা করেছে। তারা স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, পুনর্বিচার এবং প্রাণহানি না ঘটানো অপরাধে মৃত্যুদণ্ড বাতিলের দাবি জানিয়েছে।
সমালোচকদের মতে, এই মৃত্যুদণ্ডগুলো সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি উন্নয়নের প্রচেষ্টার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। বিশ্বব্যাপী বড় আয়োজন ও সংস্কারের দাবি থাকলেও বাস্তবে মানবাধিকার পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠছে।

২০২৫ সালে সৌদি আরবে অন্তত ৩৪৭ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। দেশটির ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডের রেকর্ড এটি। এর আগে ২০২৪ সালে ৩৪৫ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছিল। এভাবে টানা দ্বিতীয় বছর সৌদি আরব নিজের রেকর্ড ভেঙেছে।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর মতে, এই মৃত্যুদণ্ডগুলোর বড় একটি অংশ দেওয়া হয়েছে মাদকসংক্রান্ত অপরাধে। এসব অপরাধের অনেকগুলোতেই কারও প্রাণহানি ঘটেনি। বিষয়টি আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকার মানদণ্ডের গুরুতর লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছে বিভিন্ন সংস্থা।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, রিপ্রিভ ও জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা এই পরিস্থিতির তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। তাঁদের মতে, এসব মৃত্যুদণ্ড সৌদি আরবের বিচারিক সংস্কারের দাবিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। একই সঙ্গে দমনমূলক শাসনের হাতিয়ার হিসেবে মৃত্যুদণ্ড ব্যবহারের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বা ২৩২জনের বিরুদ্ধে মাদকসংক্রান্ত অভিযোগ ছিল। এসব মামলার অনেকগুলোতেই ছিল মাদক পাচারের অভিযোগ। তবে সেগুলোতে প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি।
এ ছাড়া হত্যা, সন্ত্রাসবাদ-সংক্রান্ত অভিযোগেও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর মতে, সন্ত্রাসবাদের সংজ্ঞা অনেক ক্ষেত্রে খুব বিস্তৃতভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। এর মধ্যে রাজনৈতিক ভিন্নমত বা প্রতিবাদকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কিছু বিরল অভিযোগ, যেমন জাদুবিদ্যা বা টোনা-টোটকার অভিযোগেও মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নজির রয়েছে।
সৌদি আরবে সাধারণত শিরশ্ছেদের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে পদ্ধতি ও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয় না।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের অর্ধেকের বেশি ছিলেন বিদেশি নাগরিক। তাঁদের মধ্যে মিসর, ইথিওপিয়া, পাকিস্তান, সোমালিয়া, সিরিয়া ও অন্যান্য দেশের নাগরিক রয়েছেন।
কিছু ক্ষেত্রে এমন ব্যক্তিদেরও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল অপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় সংঘটিত অপরাধের। ২০১১-১২ সালের সরকারবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে এমন কয়েকজনের নাম উঠে এসেছে।
২০২৫ সালে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে অন্তত পাঁচজন নারী এবং একজন সাংবাদিক ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ড বাড়ার কারণ
সৌদি কর্তৃপক্ষ বলছে, ২০২৩ সালে শুরু করা ‘মাদকবিরোধী যুদ্ধ’ মৃত্যুদণ্ড বাড়ার কারণ। এই অভিযানে বিশেষ করে ক্যাপটাগন নামের অ্যামফেটামিনজাত মাদককে লক্ষ্য করা হয়েছে।
২০২২ সালের শেষ দিকে মাদক মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ওপর যে সাময়িক স্থগিতাদেশ ছিল, তা তুলে নেওয়া হয়। বিশ্লেষকদের মতে, বহু মামলাই অনেক বছর আগে দায়ের হয়েছিল। এখন সেগুলোর চূড়ান্ত রায় কার্যকর হচ্ছে।
এ ছাড়া সন্ত্রাসবাদের অভিযোগেও অনেক মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এসব মামলায় শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজনের উপস্থিতি তুলনামূলকভাবে বেশি। অথচ সৌদি আরবে শিয়ারা মোট জনসংখ্যার মাত্র ১০ থেকে ১৫ শতাংশ।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর প্রতিক্রিয়া
রিপ্রিভ বলেছে, সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে সম্পূর্ণ দায়মুক্তির পরিবেশে। সংগঠনটির দাবি, নির্যাতন ও জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় সেখানে ব্যাপকভাবে প্রচলিত। অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের লাশ পরিবারের কাছে ফেরত দেওয়া হয় না।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই পরিস্থিতিকে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছে। সংস্থাটির মতে, যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে বিচারব্যবস্থাকে দমনমূলক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তারা অন্যায্য বিচার ও প্রাণহানি না ঘটানো অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী কেবল সবচেয়ে গুরুতর অপরাধ, অর্থাৎ ইচ্ছাকৃত হত্যার ক্ষেত্রেই মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে। মাদক মামলায় মৃত্যুদণ্ড সেই মানদণ্ড লঙ্ঘন করছে। বিশেষ করে বিদেশি নাগরিকদের ক্ষেত্রে আইনি সহায়তার ঘাটতি এবং নির্যাতনের অভিযোগ গুরুতর উদ্বেগের বিষয়।
জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা শিশু অপরাধীদের এবং মাদক মামলায় মৃত্যুদণ্ড বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁদের মতে, মৃত্যুদণ্ড অপরাধ দমনে কার্যকর—এমন কোনো প্রমাণ নেই। তাঁরা শিশু অধিকার সনদসহ আন্তর্জাতিক চুক্তি মেনে চলার তাগিদ দিয়েছেন।
এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনসহ ৩০ থেকে ৫০টির বেশি আন্তর্জাতিক সংস্থা যৌথ বিবৃতিতে সৌদি আরবের সমালোচনা করেছে। তারা স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, পুনর্বিচার এবং প্রাণহানি না ঘটানো অপরাধে মৃত্যুদণ্ড বাতিলের দাবি জানিয়েছে।
সমালোচকদের মতে, এই মৃত্যুদণ্ডগুলো সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি উন্নয়নের প্রচেষ্টার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। বিশ্বব্যাপী বড় আয়োজন ও সংস্কারের দাবি থাকলেও বাস্তবে মানবাধিকার পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোকে নতুন করে সতর্কবার্তা দিয়েছেন। ট্রাম্প বলেন, মাদুরোর জন্য ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়া হলে তা হবে একটি ‘বুদ্ধিমান সিদ্ধান্ত’। ভেনেজুয়েলার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের চাপ বাড়ানোর প্রেক্ষাপটে এই মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
৪ ঘণ্টা আগে
সিরিয়ার আলেপ্পো শহরে রাষ্ট্রীয় সেনাবাহিনী ও কুর্দি নেতৃত্বাধীন সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস (এসডিএফ)-এর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত দুজন নিহত হয়েছেন। এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে এসডিএফকে সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় কাঠামোর সঙ্গে একীভূত করার নির্ধারিত সময়সীমার আগমুহূর্তে।
৪ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টেইন-সংক্রান্ত নথির একটি অংশে গিসলেন ম্যাক্সওয়েলের ভূমিকা নতুন করে সামনে এসেছে। এসব নথিতে দেখা যায়, কিশোরী মেয়েদের এপস্টেইনের অন্ধকার জগতে টেনে আনতে তিনি নানা মনস্তাত্ত্বিক কৌশল ব্যবহার করতেন।
২১ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে এক গাড়িবোমা বিস্ফোরণে নিহত হয়েছেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফানিল সারভারভ। তিনি রুশ সশস্ত্র বাহিনীর জেনারেল স্টাফের অপারেশনাল ট্রেনিং অধিদপ্তরের প্রধান ছিলেন। এই হামলাকে লক্ষ্যভিত্তিক হত্যাকাণ্ড হিসেবে দেখছে রুশ কর্তৃপক্ষ।
১ দিন আগে