আজ ১১ নভেম্বর। চীনে এই দিনটি ‘সিঙ্গেলস ডে’ হিসেবে পালিত হয়। আবার এখন এই দিন মানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন কেনাকাটার উৎসব। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কীভাবে এই দিনটি ‘সিঙ্গেলস ডে’ হয়ে উঠল? আর তারপর কীভাবে সেটি স্রেফ রসিকতা করে বানানো একটি দিবস থেকে ‘গ্লোবাল শপিং ফেস্টিভ্যাল’-এ পরিণত হলো?
অনন্ত রায়হান

আজ ১১ নভেম্বর। সাধারণ একটা দিন, কিন্তু তারিখটার চারটা ‘১’ একে বিশেষ করে তুলেছে। চীনে এই দিনটি ‘সিঙ্গেলস ডে’ হিসেবে পালিত হয়। আবার এখন ১১ নভেম্বর মানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন কেনাকাটার উৎসব।
এই দিনকে কেন্দ্র করে কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই শুরু হয় প্রচারণা, অফার, ফ্যাশন শো, এমনকি লাইভ স্ট্রিমিং করে বিক্রিও। চীন থেকে শুরু হলেও এই শপিং ফেস্টিভ্যাল এখন সীমানা পেরিয়ে ইউরোপ, আমেরিকা, ভারত এমনকি বাংলাদেশেও চলে এসেছে। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম এই দিনটিতে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দেয়।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, নভেম্বরের ১১ তারিখ কীভাবে ‘সিঙ্গেলস ডে’ হয়ে উঠল? আর তারপর কীভাবে সেটি স্রেফ রসিকতা করে বানানো একটি দিবস থেকে ‘গ্লোবাল শপিং ফেস্টিভ্যাল’-এ পরিণত হলো?
১৯৯০-এর দশকের কথা। চীনের নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আড্ডা জমেছে। তাঁরা কথা বলছিল ‘ভ্যালেন্টাইনস ডে’ নিয়ে। তাঁদের মধ্যে একজন মজা করে বলেছিল, প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য তো ভালোবাসা দিবস আছে, কিন্তু ‘সিঙ্গেল’দের জন্য কোনো দিবস কেন নেই? এই রসিকতার মধ্যেই জন্ম নেয় নতুন ধারণা। তাঁর প্রস্তাব ছিল সিঙ্গেলদের জন্য আলাদা একটি দিবস বানানোর।

এরপর তাঁরা ঠিক করল, ১১ নভেম্বর দিনটিকে ‘সিঙ্গেলস’ ডে’ হিসেবে পালন করা হবে। এই তারিখ বেছে নেওয়া পেছনে তাঁদের যুক্তি ছিল, চারটি ‘এক’ (১১.১১) যেন চারজন সিঙ্গেল মানুষের পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকা। প্রথম দিকে এই দিন ছিল শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে সীমাবদ্ধ। তরুণরা সকালে ভাজা পিঠার মতো দেখতে ইউতিয়াও (চীনা ডোনাট) খেত, কারণ এগুলো দেখতে ‘১’ এর মতো। তাঁরা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যেত, পার্টি করত, ক্যারাওকে গাইত।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই দিনটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শহরে, তারপর পুরো চীনে ছড়িয়ে পড়ে। এটি একপ্রকার ‘অ্যান্টি-ভ্যালেন্টাইনস ডে’ হয়ে ওঠে। যেখানে মানুষ একাকীত্বকে নিজের স্বাধীনতা হিসেবে উদযাপন করত।
তবে এই ‘আত্ম-উদযাপন’-এর দিনটি ধীরে ধীরে বাণিজ্যের বড় উৎসবে পরিণত হয়। এর নেপথ্যে রয়েছে চীনা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ‘আলিবাবা’।
২০০৯ সালে জ্যাক মা’র প্রতিষ্ঠান আলিবাবা ঠিক করল এই দিনটিকে নতুনভাবে হাজির করতে হবে। সেই সময় চীনে অনলাইন কেনাকাটা জনপ্রিয় হতে শুরু করেছে, কিন্তু নভেম্বর মাসে বড় কোনো বিক্রির মৌসুম ছিল না। আলিবাবার তরুণ নির্বাহী ড্যানিয়েল ঝাং প্রস্তাব দেন, ১১ নভেম্বর সিঙ্গেলস ডে’কে বানানো হোক ২৪ ঘণ্টার ‘শপিং ফেস্টিভ্যাল’।
প্রথম বছর মাত্র অল্প কয়েকটি ব্র্যান্ড এতে অংশ নেয়। মূলত আলিবাবার লক্ষ্য ছিল তাদের মালিকানাধীন ‘তাওবাও ও টি-মল’ প্ল্যাটফর্মের জন্য নতুন ক্রেতা আকর্ষণ করা। তবু বিক্রি হয় প্রত্যাশার চেয়েও বেশি। এরপর থেকেই শুরু এই দিনকে ঘিরে আলিবাবার জোরেশোরে প্রচারণা। এরপর ২০১০ সাল থেকে অন্য ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যেমন ‘জেডি ডট কম’ও বেচাকেনার এই প্রতিযোগিতায় যোগ দেয়। ধীরে ধীরে সিঙ্গেলস’ ডে হয়ে ওঠে পুরো চীনের একটি অনলাইন শপিং মৌসুম।
২০১১ সালে ‘গ্যাপ’, ‘অ্যাপল’ ও ‘নাইকি’-এর মতো আরো বেশকয়েকটি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড আলিবাবার এই বেচাবিক্রির উৎসবে যোগ দেয়। পরের বছর থেকে আলিবাবা প্রতিবারই নতুন কিছু যোগ করতে শুরু করেছিল, যেমন লাইভ ফ্যাশন শো, কাউন্টডাউন গালা, এমনকি ভার্চুয়াল রিয়ালিটি শপিংয়ের সুযোগ। ক্রেতারা প্রি-অর্ডার করে পরে মূল্য পরিশোধ করতে পারার সুবিধাও যোগ করেছিল প্রতিষ্ঠানটি।
তবে ২০১৫ সালে আগের সব রেকর্ড ভেঙ্গে যায়। আলিবাবা এক দিনে বিক্রি করে ১৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। আর গত কয়েকবছর এই ১১.১১-তে আলিবাবা ও তার ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো (আলিএক্সপ্রেস, তাওবাও, টি-মল, ওয়ানসিক্সএইটএইট) ২৪ ঘণ্টায় যত টাকার পণ্য বিক্রি করে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘ব্ল্যাক ফ্রাইডে’ আর ‘সাইবার মানডে’র দুই দিন মিলিয়েও ছাড়িয়ে যায়।
তবে এই কেনাকাটার উৎসব যত বড় হয়েছে, বিতর্কও তত বেড়েছে। অনেক ক্রেতা অভিযোগ করেন, অনেক বিক্রেতা আগে দাম বাড়িয়ে পরে ‘ডিসকাউন্ট’ দেখায়। আবার কিছু মানুষ মনে করে, এই দিনে কেনা পণ্যের গুণমান ঠিক নেই, কারণ অফারে বিক্রি হয়। এমনকি চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও ‘ভুয়া ছাড়’ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে শুরু করে।
তবু জনপ্রিয়তার জোয়ারে কিছুই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। এখন এই দিনটি শুধু আলিবাবা নয়, বিভিন্ন দেশের ই-কমার্স কোম্পানিগুলোও ‘শপিং ফেস্টিভ্যাল’-এর আয়োজন করে, বিশেষ ছাড়ে পণ্য বিক্রি করে। এভাবেই চীনের সীমানা পেরিয়ে এখন ইউরোপ, আমেরিকা, ভারত, এমনকি বাংলাদেশেও অনেক অনলাইন মার্কেটপ্লেস এই দিনটিতে ছাড়ের ঘোষণা দেয়। ইলেকট্রনিকস, ফ্যাশন, বিউটি প্রোডাক্ট থেকে শুরু করে ভ্রমণপ্যাকেজ—সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে ‘১১.১১’ উন্মাদনা।

আজ ১১ নভেম্বর। সাধারণ একটা দিন, কিন্তু তারিখটার চারটা ‘১’ একে বিশেষ করে তুলেছে। চীনে এই দিনটি ‘সিঙ্গেলস ডে’ হিসেবে পালিত হয়। আবার এখন ১১ নভেম্বর মানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন কেনাকাটার উৎসব।
এই দিনকে কেন্দ্র করে কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই শুরু হয় প্রচারণা, অফার, ফ্যাশন শো, এমনকি লাইভ স্ট্রিমিং করে বিক্রিও। চীন থেকে শুরু হলেও এই শপিং ফেস্টিভ্যাল এখন সীমানা পেরিয়ে ইউরোপ, আমেরিকা, ভারত এমনকি বাংলাদেশেও চলে এসেছে। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম এই দিনটিতে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দেয়।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, নভেম্বরের ১১ তারিখ কীভাবে ‘সিঙ্গেলস ডে’ হয়ে উঠল? আর তারপর কীভাবে সেটি স্রেফ রসিকতা করে বানানো একটি দিবস থেকে ‘গ্লোবাল শপিং ফেস্টিভ্যাল’-এ পরিণত হলো?
১৯৯০-এর দশকের কথা। চীনের নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আড্ডা জমেছে। তাঁরা কথা বলছিল ‘ভ্যালেন্টাইনস ডে’ নিয়ে। তাঁদের মধ্যে একজন মজা করে বলেছিল, প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য তো ভালোবাসা দিবস আছে, কিন্তু ‘সিঙ্গেল’দের জন্য কোনো দিবস কেন নেই? এই রসিকতার মধ্যেই জন্ম নেয় নতুন ধারণা। তাঁর প্রস্তাব ছিল সিঙ্গেলদের জন্য আলাদা একটি দিবস বানানোর।

এরপর তাঁরা ঠিক করল, ১১ নভেম্বর দিনটিকে ‘সিঙ্গেলস’ ডে’ হিসেবে পালন করা হবে। এই তারিখ বেছে নেওয়া পেছনে তাঁদের যুক্তি ছিল, চারটি ‘এক’ (১১.১১) যেন চারজন সিঙ্গেল মানুষের পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকা। প্রথম দিকে এই দিন ছিল শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে সীমাবদ্ধ। তরুণরা সকালে ভাজা পিঠার মতো দেখতে ইউতিয়াও (চীনা ডোনাট) খেত, কারণ এগুলো দেখতে ‘১’ এর মতো। তাঁরা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যেত, পার্টি করত, ক্যারাওকে গাইত।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই দিনটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শহরে, তারপর পুরো চীনে ছড়িয়ে পড়ে। এটি একপ্রকার ‘অ্যান্টি-ভ্যালেন্টাইনস ডে’ হয়ে ওঠে। যেখানে মানুষ একাকীত্বকে নিজের স্বাধীনতা হিসেবে উদযাপন করত।
তবে এই ‘আত্ম-উদযাপন’-এর দিনটি ধীরে ধীরে বাণিজ্যের বড় উৎসবে পরিণত হয়। এর নেপথ্যে রয়েছে চীনা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ‘আলিবাবা’।
২০০৯ সালে জ্যাক মা’র প্রতিষ্ঠান আলিবাবা ঠিক করল এই দিনটিকে নতুনভাবে হাজির করতে হবে। সেই সময় চীনে অনলাইন কেনাকাটা জনপ্রিয় হতে শুরু করেছে, কিন্তু নভেম্বর মাসে বড় কোনো বিক্রির মৌসুম ছিল না। আলিবাবার তরুণ নির্বাহী ড্যানিয়েল ঝাং প্রস্তাব দেন, ১১ নভেম্বর সিঙ্গেলস ডে’কে বানানো হোক ২৪ ঘণ্টার ‘শপিং ফেস্টিভ্যাল’।
প্রথম বছর মাত্র অল্প কয়েকটি ব্র্যান্ড এতে অংশ নেয়। মূলত আলিবাবার লক্ষ্য ছিল তাদের মালিকানাধীন ‘তাওবাও ও টি-মল’ প্ল্যাটফর্মের জন্য নতুন ক্রেতা আকর্ষণ করা। তবু বিক্রি হয় প্রত্যাশার চেয়েও বেশি। এরপর থেকেই শুরু এই দিনকে ঘিরে আলিবাবার জোরেশোরে প্রচারণা। এরপর ২০১০ সাল থেকে অন্য ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যেমন ‘জেডি ডট কম’ও বেচাকেনার এই প্রতিযোগিতায় যোগ দেয়। ধীরে ধীরে সিঙ্গেলস’ ডে হয়ে ওঠে পুরো চীনের একটি অনলাইন শপিং মৌসুম।
২০১১ সালে ‘গ্যাপ’, ‘অ্যাপল’ ও ‘নাইকি’-এর মতো আরো বেশকয়েকটি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড আলিবাবার এই বেচাবিক্রির উৎসবে যোগ দেয়। পরের বছর থেকে আলিবাবা প্রতিবারই নতুন কিছু যোগ করতে শুরু করেছিল, যেমন লাইভ ফ্যাশন শো, কাউন্টডাউন গালা, এমনকি ভার্চুয়াল রিয়ালিটি শপিংয়ের সুযোগ। ক্রেতারা প্রি-অর্ডার করে পরে মূল্য পরিশোধ করতে পারার সুবিধাও যোগ করেছিল প্রতিষ্ঠানটি।
তবে ২০১৫ সালে আগের সব রেকর্ড ভেঙ্গে যায়। আলিবাবা এক দিনে বিক্রি করে ১৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। আর গত কয়েকবছর এই ১১.১১-তে আলিবাবা ও তার ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো (আলিএক্সপ্রেস, তাওবাও, টি-মল, ওয়ানসিক্সএইটএইট) ২৪ ঘণ্টায় যত টাকার পণ্য বিক্রি করে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘ব্ল্যাক ফ্রাইডে’ আর ‘সাইবার মানডে’র দুই দিন মিলিয়েও ছাড়িয়ে যায়।
তবে এই কেনাকাটার উৎসব যত বড় হয়েছে, বিতর্কও তত বেড়েছে। অনেক ক্রেতা অভিযোগ করেন, অনেক বিক্রেতা আগে দাম বাড়িয়ে পরে ‘ডিসকাউন্ট’ দেখায়। আবার কিছু মানুষ মনে করে, এই দিনে কেনা পণ্যের গুণমান ঠিক নেই, কারণ অফারে বিক্রি হয়। এমনকি চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও ‘ভুয়া ছাড়’ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে শুরু করে।
তবু জনপ্রিয়তার জোয়ারে কিছুই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। এখন এই দিনটি শুধু আলিবাবা নয়, বিভিন্ন দেশের ই-কমার্স কোম্পানিগুলোও ‘শপিং ফেস্টিভ্যাল’-এর আয়োজন করে, বিশেষ ছাড়ে পণ্য বিক্রি করে। এভাবেই চীনের সীমানা পেরিয়ে এখন ইউরোপ, আমেরিকা, ভারত, এমনকি বাংলাদেশেও অনেক অনলাইন মার্কেটপ্লেস এই দিনটিতে ছাড়ের ঘোষণা দেয়। ইলেকট্রনিকস, ফ্যাশন, বিউটি প্রোডাক্ট থেকে শুরু করে ভ্রমণপ্যাকেজ—সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে ‘১১.১১’ উন্মাদনা।

আজ ৮ ডিসেম্বর জন লেননের মৃত্যুদিন। দুনিয়া কাঁপানো ব্যান্ড বিটলস-এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য লেনন ছিলেন একাধারে গায়ক, গীতিকার, সুরকার, চিত্রশিল্পী, লেখক ও শান্তিকর্মী। ‘ইমাজিন’ তাঁর বিখ্যাত গান। এই গানে তিনি কোন পৃথিবীর স্বপ্ন দেখিয়েছেন? কেন গানটি আজও এত প্রাসঙ্গিক?
৩ ঘণ্টা আগে
বর্তমান বিশ্বে সাহসী বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যাঁর নাম সবার আগে আসে, তিনি নোম চমস্কি। ৭ ডিসেম্বর তাঁর জন্মদিন। একদিকে তিনি আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানের স্থপতি, অন্যদিকে শোষিতের পক্ষে দাঁড়ানো এক অকুতোভয় যোদ্ধা। খুঁজে দেখা যাক আধুনিক সময়ের অন্যতম প্রধান চিন্তক ও জনবুদ্ধিজীবী নোম চমস্কির বর্ণাঢ্য জীবন ও কর্ম।
৫ ঘণ্টা আগে
শুনতে অবাক লাগলেও এমন ঘটনাই ঘটেছে মুক্তিযুদ্ধের সময়। যদিও ইতিহাসের পাতায় কচুরিপানা নিয়ে খুব কমই লেখা হয়েছে, কিন্তু কচুরিপানার অবদান অস্বীকার কোনো উপায় নেই। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কেবল বারুদ আর রক্তের ইতিহাস নয়। এটি ছিল বাংলার মাটি, জল ও প্রকৃতির এক সম্মিলিত সংগ্রাম।
৬ ঘণ্টা আগে
‘আমরা বর্ষার অপেক্ষায় আছি… তাঁরা পানিকে ভয় পায়, আর আমরা হচ্ছি জলের রাজা। প্রকৃতি হবে আমাদের দ্বিতীয় বাহিনী।’ নিউইয়র্ক টাইমসের খ্যাতিমান সাংবাদিক সিডনি শনবার্গের ‘ডেটলাইন বাংলাদেশ’ প্রতিবেদনে এসব কথা বলেছিলেন এক বাঙালি অফিসার।
৬ ঘণ্টা আগে