স্ট্রিম সংবাদদাতা

মহান মুক্তিযুদ্ধের ৫৪তম বছরে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে দিনভর ভিড় জমান সাধারণ জনতা। আর শ্রদ্ধা জানাতে এসে কেউ কেউ জেনে-বুঝে, আবার কেউ কেউ না জেনেই পদদলিত করলেন স্মৃতিসৌধে থাকা গণকবর। আবার অনেকেই কবরের ওপর দাঁড়িয়ে করছিলেন ফটোসেশন, তরুণদের কেউ কেউ তৈরি করছিলেন টিকটক।
মঙ্গলবার সকালে মহান বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ফুল দিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা শ্রদ্ধা নিবেদনের পর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয় সৌধ প্রাঙ্গণ। এ সময় রাজনৈতিক, অরাজনৈতিকসহ সর্বসাধারণের ঢল নামে জাতীয় স্মৃতিসৌধে। আর এর মধ্যেই দেখা গেল গণকবর অবমাননার বিষয়টি।
সরেজমিনে দেখা যায়, স্মৃতিসৌধে থাকা সমতল থেকে প্রায় দুই-তিন ফুট উচ্চতার গণকবরগুলো মাড়িয়ে হাঁটছেন অনেকেই। কেউ কেউ সেখানে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছেন। আবার অনেকেই নেচে নেচে ভিডিও তৈরি করছিলেন। এ সময় এরমধ্যে কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করলে কেউ বলছিলেন, এখানে গণকবর রয়েছে এমন তথ্য তাদের জানা নেই। আবার কাউকে বলতেই তারা নেমে যান। এ ছাড়া শ্রদ্ধা জানাতে আসা অনেককেও স্বপ্রণোদিত হয়ে সাবধান করতে দেখা যায়।
স্মৃতিসৌধের একটি গণকবরের ওপর দাঁড়িয়ে ভিডিও বানাচ্ছিলেন গাজীপুর থেকে আসা সাব্বির হোসেন নামে এক ব্যক্তি। জিজ্ঞেস করায় টিকটক তৈরি করছেন বলে জানান। গণকবরের বিষয়টি জানালে তিনি এ জন্য দুঃখপ্রকাশ করেন।
এদিকে সৌধ কর্তৃপক্ষের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা ও প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় অনিচ্ছায় ভুলক্রমে তারা এমনটি করেছেন বলে জানিয়েছেন অনেকে।
গণকবরের ওপর দিয়ে হাঁটা সাভার থেকে আসা নীরব হোসেনকে বিষয়টি জানালে তিনি দুঃখপ্রকাশ করেন। বলেন, 'কোনো কিছু লেখা নাই। ভাবছি এমনিতেই এমন করা হয়েছে, তাই উঠেছিলাম। আমার ভুল হয়েছে।'
জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৗশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, গণকবরের পাশে লেখা রয়েছে। এছাড়া নির্দিষ্ট চিহ্নও দেওয়া হয়েছিল। তবে দর্শনার্থীরা সেগুলো নষ্ট করে ফেলেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদরা আমাদের গর্ব। তাদের অবমাননা বেদনাদায়ক। তবে এ জন্য সবার সচেতনতা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি।'

মহান মুক্তিযুদ্ধের ৫৪তম বছরে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে দিনভর ভিড় জমান সাধারণ জনতা। আর শ্রদ্ধা জানাতে এসে কেউ কেউ জেনে-বুঝে, আবার কেউ কেউ না জেনেই পদদলিত করলেন স্মৃতিসৌধে থাকা গণকবর। আবার অনেকেই কবরের ওপর দাঁড়িয়ে করছিলেন ফটোসেশন, তরুণদের কেউ কেউ তৈরি করছিলেন টিকটক।
মঙ্গলবার সকালে মহান বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ফুল দিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা শ্রদ্ধা নিবেদনের পর জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয় সৌধ প্রাঙ্গণ। এ সময় রাজনৈতিক, অরাজনৈতিকসহ সর্বসাধারণের ঢল নামে জাতীয় স্মৃতিসৌধে। আর এর মধ্যেই দেখা গেল গণকবর অবমাননার বিষয়টি।
সরেজমিনে দেখা যায়, স্মৃতিসৌধে থাকা সমতল থেকে প্রায় দুই-তিন ফুট উচ্চতার গণকবরগুলো মাড়িয়ে হাঁটছেন অনেকেই। কেউ কেউ সেখানে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছেন। আবার অনেকেই নেচে নেচে ভিডিও তৈরি করছিলেন। এ সময় এরমধ্যে কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করলে কেউ বলছিলেন, এখানে গণকবর রয়েছে এমন তথ্য তাদের জানা নেই। আবার কাউকে বলতেই তারা নেমে যান। এ ছাড়া শ্রদ্ধা জানাতে আসা অনেককেও স্বপ্রণোদিত হয়ে সাবধান করতে দেখা যায়।
স্মৃতিসৌধের একটি গণকবরের ওপর দাঁড়িয়ে ভিডিও বানাচ্ছিলেন গাজীপুর থেকে আসা সাব্বির হোসেন নামে এক ব্যক্তি। জিজ্ঞেস করায় টিকটক তৈরি করছেন বলে জানান। গণকবরের বিষয়টি জানালে তিনি এ জন্য দুঃখপ্রকাশ করেন।
এদিকে সৌধ কর্তৃপক্ষের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা ও প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় অনিচ্ছায় ভুলক্রমে তারা এমনটি করেছেন বলে জানিয়েছেন অনেকে।
গণকবরের ওপর দিয়ে হাঁটা সাভার থেকে আসা নীরব হোসেনকে বিষয়টি জানালে তিনি দুঃখপ্রকাশ করেন। বলেন, 'কোনো কিছু লেখা নাই। ভাবছি এমনিতেই এমন করা হয়েছে, তাই উঠেছিলাম। আমার ভুল হয়েছে।'
জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৗশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, গণকবরের পাশে লেখা রয়েছে। এছাড়া নির্দিষ্ট চিহ্নও দেওয়া হয়েছিল। তবে দর্শনার্থীরা সেগুলো নষ্ট করে ফেলেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদরা আমাদের গর্ব। তাদের অবমাননা বেদনাদায়ক। তবে এ জন্য সবার সচেতনতা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি।'

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বর্তমানে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে আছেন। বিষয়টি সবার জন্য উদ্বেগজনক উল্লেখ করে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগে
বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন এই মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রধান জাতীয় স্বার্থ উল্লেখ করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, যারাই এখন সংস্কার ও নির্বাচনকে কোনোভাবে ব্যাহত করবে, তারা দেশ ও জনগণের স্বার্থের ঊর্ধ্বে অবস্থান নেবে।
১ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা বার্তা দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে, দিবসটিকে ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করেছেন তিনি। বাংলাদেশের নাম একবারও উল্লেখ করেননি মোদি।
২ ঘণ্টা আগে
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘নির্বাচনের আগেই ফ্যাসিস্টরা ফিরে আসতে চায় বলে এভাবে চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে। নানা ভঙ্গিতে তারা এটা করবে। আরও কঠিনতর পরিকল্পনা নিয়ে তাদের প্রস্তুতি আছে।’
৩ ঘণ্টা আগে