স্ট্রিম প্রতিবেদক

বর্তমানে বাংলাদেশের রাস্তায় প্রায় ৬০ লাখ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে। এসব অটোরিকশার মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশ নিবন্ধিত। দৈনিক এসব রিকশা ব্যবহার করেন ১১ কোটির বেশি মানুষ। তবে, অটোরিকশার এই জনপ্রিয়তার সঙ্গে সমান্তরাল ভাবে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ক্ষতি। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক গবেষণা প্রিতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণায় বেশকিছু সুপারিশও করেছে সিপিডি।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সিপিডির আয়োজিত ‘ইন্টিগ্রেটিং ইলেকট্রিক থ্রি-হুইলারস ইনটু আরবান ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক’ শীর্ষক বৈঠকে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির প্রোগ্রাম অ্যাসোসিয়েট মো. খালিদ মাহমুদ।
সিপিডির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের যানবাহন খাতে ইলেকট্রিক থ্রি-হুইলার বা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যা সাধারণ মানুষের কাছে ‘বাংলার টেসলা’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশে বর্তমানে এই ই-রিকশার সংখ্যা প্রায় ৬০ লাখ। যার মধ্যে রাজধানী ঢাকাতেই রয়েছে প্রায় ২০ লাখ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দৈনিক প্রায় ১১ কোটি ২০ লাখ মানুষ অটোরিকশা ব্যবহার করেন। তবে, উদ্বেগের বিষয় হলো, এসব অটোরিকশার মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশ নিবন্ধিত। বাকি ৯৫ শতাংশের কোনো অনুমোদন নেই। এই বাহনগুলোর ৯০ শতাংশ স্থানীয়ভাবে তৈরি হয়। কিন্তু এর মোটর, কন্ট্রোলার এবং চার্জারের মতো যন্ত্রাংশগুলো প্রধানত চীন থেকে আমদানি করা হয়।
দৈনিক মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের প্রায় ৫ শতাংশ বা ৭৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেশের ই-রিকশাগুলো ব্যবহার করে বলে জানিয়েছে সিপিডি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকায় অটোরিকশার জন্য অনুমোদিত চার্জিং স্টেশন আছে ৩ হাজার ৩০০টি। কিন্তু অবৈধ চার্জিং পয়েন্টের সংখ্যা ৪৮ হাজার ১৩৬টি। অবৈধ পথে এই বিদ্যুৎ ব্যবহারের ফলে সরকার প্রতি বছর আনুমানিক ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
সিপিডির দেওয়া তথ্য মতে, বাংলাদেশে ব্যবহৃত সিসা-অ্যাসিড ব্যাটারির ৭৮ শতাংশই ব্যবহৃত হয় ই-রিকশায়। ইউনিসেফের বরাত দিয়ে সিপিডি জানিয়েছে, বাংলাদেশের প্রায় ৩ কোটি ৫০ লাখ শিশুর রক্তে বিপজ্জনক মাত্রায় সিসা রয়েছে। সিসা দূষণে বিশ্বের চতুর্থ শীর্ষ দেশ এখন বাংলাদেশ।
সিপিডির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিসা দূষণের ফলে ২০২১ সালে দেশের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ মারা গেছেন। সেইসঙ্গে ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন।
সিপিডি আরও জানিয়েছে, দেশে ব্যবহৃত সিসা ব্যাটারির মাত্র ২০ শতাংশ নিয়ম মেনে রিসাইকেল করা হয়। বাকি ৮০ শতাংশ ব্যাটারি অবৈধ কারখানায় অস্বাস্থ্যকরভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এতে মাটি ও পানির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে। দেশে অবৈধ উপায়ে ব্যাটারি রিসাইকেলের করখানা আছে ১১ শ’র বেশি।
সিপিডি বলছেন, অনিয়ন্ত্রিত ই-রিকশা দেশের সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০২৪ সালের এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনার কারণ ই-রিকশা। সড়ক দুর্ঘটনায় মোট মৃত্যুর ২১ দশমিক ০১ শতাংশই ছিল ই-রিকশা সংশ্লিষ্ট। এর মধ্যে চট্টগ্রামে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা (৬৭৬টি) ঘটেছে। এতে ৪৮৫ জনের মৃত্যু রেকর্ড হয়েছে। চট্টগ্রামের পরই রয়েছে ঢাকা ও রাজশাহী বিভিাগ।
সিপিডির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থায় ই-রিকশা বা ধীরগতির যানগুলো ট্রাফিক যানজটকে আরও জটিল করে তুলছে।
সিপিডির দাবি, গত এক দশকে ঢাকায় ঘণ্টায় গড় গতিবেগ ২১ কিলোমিটার থেকে কমে ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটারে নেমে এসেছে। টেকসই নগর পরিবহন সূচকে ঢাকার স্কোর মাত্র ৪৬ দশমিক ২৭, যা এশিয়ার বড় শহরগুলোর তুলনায় অত্যন্ত নিম্নমানের।
ই-রিকশা দুর্ঘটনা রোধ, আর্থিক উন্নতি ও পরিবেশের মান উন্নয়ন বিবেচনায় বেশ কিছু সুপারিশ করেছে সিপিডি। সিপিডির সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে—সিসা-অ্যাসিড ব্যাটারি নিষিদ্ধ করে নিরাপদ লিথিয়াম ব্যাটারি চালু করা। মহাসড়ক ও বড় রাস্তায় ই-রিকশা চলাচল বন্ধ করে ছোট ও স্থানীয় রাস্তায় ডেডিকেটেড লেনের ব্যবস্থা করা। রিকশা ও চালকদের নিবন্ধনের আওতায় আনা। গ্যারেজ মালিকদের জন্য লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা। ব্যাটারি ও মোটর আমদানিতে শুল্ক বাড়িয়ে যত্রতত্র ই-রিকশা সংযোজন নিয়ন্ত্রণ করা। চালকদের নূন্যতম বয়স নির্ধারণ এবং প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) নীলিমা আখতার, বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের প্রধান (অতিরিক্ত সচিব) কবির আহমেদ, সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. আসিফ-উজ-জামান খান, বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্রের (বিটাক) নির্বাহী প্রকৌশলী (প্রশিক্ষণ) মো. সৈয়দ আব্দুল বাকী, রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান লিপন ও সিপিডির প্রোগ্রাম অ্যাসোসিয়েট মো. খালিদ মাহমুদ।

বর্তমানে বাংলাদেশের রাস্তায় প্রায় ৬০ লাখ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে। এসব অটোরিকশার মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশ নিবন্ধিত। দৈনিক এসব রিকশা ব্যবহার করেন ১১ কোটির বেশি মানুষ। তবে, অটোরিকশার এই জনপ্রিয়তার সঙ্গে সমান্তরাল ভাবে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ক্ষতি। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক গবেষণা প্রিতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণায় বেশকিছু সুপারিশও করেছে সিপিডি।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সিপিডির আয়োজিত ‘ইন্টিগ্রেটিং ইলেকট্রিক থ্রি-হুইলারস ইনটু আরবান ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক’ শীর্ষক বৈঠকে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির প্রোগ্রাম অ্যাসোসিয়েট মো. খালিদ মাহমুদ।
সিপিডির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের যানবাহন খাতে ইলেকট্রিক থ্রি-হুইলার বা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যা সাধারণ মানুষের কাছে ‘বাংলার টেসলা’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশে বর্তমানে এই ই-রিকশার সংখ্যা প্রায় ৬০ লাখ। যার মধ্যে রাজধানী ঢাকাতেই রয়েছে প্রায় ২০ লাখ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দৈনিক প্রায় ১১ কোটি ২০ লাখ মানুষ অটোরিকশা ব্যবহার করেন। তবে, উদ্বেগের বিষয় হলো, এসব অটোরিকশার মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশ নিবন্ধিত। বাকি ৯৫ শতাংশের কোনো অনুমোদন নেই। এই বাহনগুলোর ৯০ শতাংশ স্থানীয়ভাবে তৈরি হয়। কিন্তু এর মোটর, কন্ট্রোলার এবং চার্জারের মতো যন্ত্রাংশগুলো প্রধানত চীন থেকে আমদানি করা হয়।
দৈনিক মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের প্রায় ৫ শতাংশ বা ৭৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দেশের ই-রিকশাগুলো ব্যবহার করে বলে জানিয়েছে সিপিডি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকায় অটোরিকশার জন্য অনুমোদিত চার্জিং স্টেশন আছে ৩ হাজার ৩০০টি। কিন্তু অবৈধ চার্জিং পয়েন্টের সংখ্যা ৪৮ হাজার ১৩৬টি। অবৈধ পথে এই বিদ্যুৎ ব্যবহারের ফলে সরকার প্রতি বছর আনুমানিক ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
সিপিডির দেওয়া তথ্য মতে, বাংলাদেশে ব্যবহৃত সিসা-অ্যাসিড ব্যাটারির ৭৮ শতাংশই ব্যবহৃত হয় ই-রিকশায়। ইউনিসেফের বরাত দিয়ে সিপিডি জানিয়েছে, বাংলাদেশের প্রায় ৩ কোটি ৫০ লাখ শিশুর রক্তে বিপজ্জনক মাত্রায় সিসা রয়েছে। সিসা দূষণে বিশ্বের চতুর্থ শীর্ষ দেশ এখন বাংলাদেশ।
সিপিডির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিসা দূষণের ফলে ২০২১ সালে দেশের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ মারা গেছেন। সেইসঙ্গে ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন।
সিপিডি আরও জানিয়েছে, দেশে ব্যবহৃত সিসা ব্যাটারির মাত্র ২০ শতাংশ নিয়ম মেনে রিসাইকেল করা হয়। বাকি ৮০ শতাংশ ব্যাটারি অবৈধ কারখানায় অস্বাস্থ্যকরভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়। এতে মাটি ও পানির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে। দেশে অবৈধ উপায়ে ব্যাটারি রিসাইকেলের করখানা আছে ১১ শ’র বেশি।
সিপিডি বলছেন, অনিয়ন্ত্রিত ই-রিকশা দেশের সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০২৪ সালের এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনার কারণ ই-রিকশা। সড়ক দুর্ঘটনায় মোট মৃত্যুর ২১ দশমিক ০১ শতাংশই ছিল ই-রিকশা সংশ্লিষ্ট। এর মধ্যে চট্টগ্রামে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা (৬৭৬টি) ঘটেছে। এতে ৪৮৫ জনের মৃত্যু রেকর্ড হয়েছে। চট্টগ্রামের পরই রয়েছে ঢাকা ও রাজশাহী বিভিাগ।
সিপিডির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থায় ই-রিকশা বা ধীরগতির যানগুলো ট্রাফিক যানজটকে আরও জটিল করে তুলছে।
সিপিডির দাবি, গত এক দশকে ঢাকায় ঘণ্টায় গড় গতিবেগ ২১ কিলোমিটার থেকে কমে ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটারে নেমে এসেছে। টেকসই নগর পরিবহন সূচকে ঢাকার স্কোর মাত্র ৪৬ দশমিক ২৭, যা এশিয়ার বড় শহরগুলোর তুলনায় অত্যন্ত নিম্নমানের।
ই-রিকশা দুর্ঘটনা রোধ, আর্থিক উন্নতি ও পরিবেশের মান উন্নয়ন বিবেচনায় বেশ কিছু সুপারিশ করেছে সিপিডি। সিপিডির সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে—সিসা-অ্যাসিড ব্যাটারি নিষিদ্ধ করে নিরাপদ লিথিয়াম ব্যাটারি চালু করা। মহাসড়ক ও বড় রাস্তায় ই-রিকশা চলাচল বন্ধ করে ছোট ও স্থানীয় রাস্তায় ডেডিকেটেড লেনের ব্যবস্থা করা। রিকশা ও চালকদের নিবন্ধনের আওতায় আনা। গ্যারেজ মালিকদের জন্য লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা। ব্যাটারি ও মোটর আমদানিতে শুল্ক বাড়িয়ে যত্রতত্র ই-রিকশা সংযোজন নিয়ন্ত্রণ করা। চালকদের নূন্যতম বয়স নির্ধারণ এবং প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) নীলিমা আখতার, বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের প্রধান (অতিরিক্ত সচিব) কবির আহমেদ, সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. আসিফ-উজ-জামান খান, বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্রের (বিটাক) নির্বাহী প্রকৌশলী (প্রশিক্ষণ) মো. সৈয়দ আব্দুল বাকী, রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান লিপন ও সিপিডির প্রোগ্রাম অ্যাসোসিয়েট মো. খালিদ মাহমুদ।

রাজধানীর ধানমন্ডিতে ‘বাসযোগ্য ঢাকা চাই’ শিরোনামে প্রতিবাদ সভা ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ‘বাসযোগ্য বাংলাদেশ চাই’ এলায়েন্সের উদ্যোগে ধানমন্ডি ৫/এ সড়কের লেক সংলগ্ন এলাকায় এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
১ দিন আগে
দেশজুড়ে জেঁকে বসতে শুরু করেছে শীত। আগামী পাঁচ দিন তাপমাত্রা আরও কমতে পারে এবং দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৫ দিন আগে
প্রকৃতির রুদ্ররোষে ভিটেমাটি হারিয়ে জীবন বাঁচাতে মানুষ পাড়ি জমাচ্ছে অচেনা গন্তব্যে। কিন্তু সেই যাত্রা তাদের মুক্তি দিচ্ছে না, বরং ঠেলে দিচ্ছে এক নির্মম বাস্তবতার দিকে। যার নাম ‘আধুনিক দাসত্ব’। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশে প্রতিবছর লাখো মানুষ বাস্তুচ্যুত হচ্ছে।
৭ দিন আগে
পৌষের শুরুতেই দেশের উত্তরাঞ্চলে শীতের তীব্রতা অনুভূত হতে শুরু করেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এক অঙ্কের ঘরে নেমে এসেছে। পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সকাল ৬টা পর্যন্ত দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১০ দিন আগে