সংঘর্ষের পর থেকেই চরম উদ্বেগ ও আতঙ্কের মধ্যে সময় পার করছেন শিক্ষার্থীরা। যাঁরা ক্যাম্পাসের বাইরে বিভিন্ন কটেজ, বাসায় থাকেন তাঁদের মধ্যে অধিকাংশ শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের ভেতরে অবস্থান করছেন। ক্যাম্পাস সীমানার বাইরে যেতে ভয় পাচ্ছেন তাঁরা।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষের পর আগামী তিন দিনের সব পরীক্ষা স্থগিত করেছে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তর। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
ঘোষণা অনুযায়ী, ‘অনিবার্য কারণবশত’ আগামী মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার (২-৪ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিতব্য সব বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সোমবারও বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ ছিল।
এর আগে ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করে অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন বলেন, ‘গতকালের (রোববার) পরিস্থিতি বিবেচনায় আজ (সোমবার) ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ রাখা হয়েছে।’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে সংঘর্ষের পর থেকেই চরম উদ্বেগ ও আতঙ্কের মধ্যে সময় পার করছেন শিক্ষার্থীরা। যাঁরা ক্যাম্পাসের বাইরে বিভিন্ন কটেজ, বাসায় থাকেন তাঁদের মধ্যে অধিকাংশ শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের ভেতরে অবস্থান করছেন। তাঁরা ক্যাম্পাস সীমানার বাইরে যেতে ভয় পাচ্ছেন। এতে তাঁদের ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী রাসেল রানা বলেন, ‘আমি ক্যাম্পাসের বাইরে থাকি। আমার বন্ধু আহত হওয়ায় গতকাল (রোববার) আমি শহরে ছিলাম এবং আজকে (সোমবার) এসেছি। তবে ক্যাম্পাসে এসে আমি নিজেকে অনিরাপদ বোধ করছি, কখন কোন দিক দিয়ে আমার ওপর হামলা হয় জানি না। আমাদের জীবনের নিরাপত্তা কোথায়?’
বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী রেজাউল করিম তুষার বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট বাজারের ওপর নির্ভরশীল। এখন এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে যে, আমরা ওদিকে গেলেই লোকজন আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালাবে। আমরা অনেকটা ক্যাম্পাসের মধ্যে আটক হয়ে আছি। দ্রুত এই পরিস্থিতিতে থেকে আমরা উত্তরণ চাই।’
এর আগে শনিবার (৩০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের এক ছাত্রীকে ভাড়া বাসার দারোয়ানের মারধর করেন। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান স্থানীয়রা। শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘাত থামাতে রোববার দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই নম্বর গেট সংলগ্ন জোবরা গ্রামে গিয়ে আহত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রো-ভিসি) ও প্রক্টর।
সর্বশেষ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। গেট বাজার থেকে রেলগেট পর্যন্ত সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাত ১২টা পর্যন্ত এই আদেশ জারি থাকবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষের পর আগামী তিন দিনের সব পরীক্ষা স্থগিত করেছে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তর। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
ঘোষণা অনুযায়ী, ‘অনিবার্য কারণবশত’ আগামী মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার (২-৪ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিতব্য সব বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সোমবারও বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ ছিল।
এর আগে ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করে অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন বলেন, ‘গতকালের (রোববার) পরিস্থিতি বিবেচনায় আজ (সোমবার) ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ রাখা হয়েছে।’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে সংঘর্ষের পর থেকেই চরম উদ্বেগ ও আতঙ্কের মধ্যে সময় পার করছেন শিক্ষার্থীরা। যাঁরা ক্যাম্পাসের বাইরে বিভিন্ন কটেজ, বাসায় থাকেন তাঁদের মধ্যে অধিকাংশ শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের ভেতরে অবস্থান করছেন। তাঁরা ক্যাম্পাস সীমানার বাইরে যেতে ভয় পাচ্ছেন। এতে তাঁদের ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী রাসেল রানা বলেন, ‘আমি ক্যাম্পাসের বাইরে থাকি। আমার বন্ধু আহত হওয়ায় গতকাল (রোববার) আমি শহরে ছিলাম এবং আজকে (সোমবার) এসেছি। তবে ক্যাম্পাসে এসে আমি নিজেকে অনিরাপদ বোধ করছি, কখন কোন দিক দিয়ে আমার ওপর হামলা হয় জানি না। আমাদের জীবনের নিরাপত্তা কোথায়?’
বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী রেজাউল করিম তুষার বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট বাজারের ওপর নির্ভরশীল। এখন এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে যে, আমরা ওদিকে গেলেই লোকজন আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালাবে। আমরা অনেকটা ক্যাম্পাসের মধ্যে আটক হয়ে আছি। দ্রুত এই পরিস্থিতিতে থেকে আমরা উত্তরণ চাই।’
এর আগে শনিবার (৩০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের এক ছাত্রীকে ভাড়া বাসার দারোয়ানের মারধর করেন। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান স্থানীয়রা। শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘাত থামাতে রোববার দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই নম্বর গেট সংলগ্ন জোবরা গ্রামে গিয়ে আহত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রো-ভিসি) ও প্রক্টর।
সর্বশেষ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। গেট বাজার থেকে রেলগেট পর্যন্ত সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাত ১২টা পর্যন্ত এই আদেশ জারি থাকবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার আবেদন করেছেন অমর্ত্য রায় জন।
১৯ মিনিট আগেরাজশাহী মহানগরীর মোল্লাপাড়ার মালপাহাড়িয়া মহল্লায় গিয়ে বসতি পরিবারগুলো সদস্যদের কথা শুনেছেন মানবাধিকারকর্মীরা। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য স্বাধীন ভূমি কমিশন গঠনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে তাগিদ দিয়েছেন।
৪৪ মিনিট আগেগত বছরের মতো এবারও যাতে এবারও দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণভাবে হতে পারে, তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার থেকে আগামী বুধবার পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাড়া অন্য কেউ বৈধ বা লাইসেন্স করা অস্ত্র বহন করতে পারবেন না। এই নিয়ম অমান্য করা হলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
১ ঘণ্টা আগে