স্ট্রিম প্রতিবেদক

নভেম্বরে খাদ্যপণ্যের দাম অক্টোবরের তুলনায় ১ দশমিক ৮৮ শতাংশ কমেছে। তবে খাদ্যবহির্ভুত পণ্যের দাম অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বরে বেড়েছে দশমিক দশমিক ৯১ শতাংশ। আর সার্বিক মূল্যস্ফীতি অক্টোবরের তুলনায় দশমিক ৩৯ শতাংশ কমেছে। তবে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে চলতি বছরের অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে।
যদিও ২০২৪ সালের নভেম্বরের তুলনায় সার্বিক পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। ২০২৪ সালের নভেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি ছিলো ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ, যা চলতি বছরের নভেম্বরে হয়েছে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
বিবিএসের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বরে খাদ্যপণ্যের পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। তবে মাসিক ভিত্তিতে এ মূল্যস্ফীতি চলতি বছরের অক্টোবরের তুলনায় হ্রাস পেয়েছে ১ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
অন্যদিকে, অক্টোবরে খাদ্যে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি কমলেও মাসিক ভিত্তিতে সেটি বেড়েছিল ২ দশমিক ৭ শতাংশ। খাদ্য বহির্ভুত খাতে ধারাবাহিকভাবে মাসিক মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। নভেম্বরে এ বৃদ্ধির হার ছিলো দশমিক ৯১ শতাংশ। যদিও এ খাতে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি অক্টোবরের তুলনায় হ্রাস পেয়ে হয়েছে ৯ দশমিক ০৮ শতাংশ। আগের মাসে এটি ছিলো ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।
পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি হচ্ছে আগের বছরের কোন নির্দিষ্ট মাসের সঙ্গে চলতি বছরের একই মাসের ভোক্তা মূল্যসূচক বা সিপিআইয়ের তুলনা। ধরা যাক ২০২৪ সালের নভেম্বরে কোনো পণ্যের দাম ছিলো ১০০ টাকা। সেটি চলতি বছরের নভেম্বরে হয়েছে ১০৮ টাকা ২৯ পয়সা। এক্ষেত্রে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি হবে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। আগের বছরের নির্দিষ্ট মাসের তুলনায় চলতি বছরের নির্দিষ্ট মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি কম হওয়া মানে পণ্যের দাম হ্রাস পাওয়া নয়; বরং বিষয়টি নির্দেশ করে যে, পণ্যের দাম বৃদ্ধি ধারা কিছুটা শ্লথ হয়েছে।
আগের বছরের তুলনায় কোনো পণ্যের দাম কম বোঝাতে হলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মুল্যস্ফীতি নেতিবাচক হতে হবে। কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে থাকতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাসে সার্বিক পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি নেতিবাচক হওয়ার নজির নেই। বরং উন্নয়নশীল দেশে সহনীয় মাত্রার মূল্যস্ফীতিকে উন্নয়নের সহায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে সে মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের আশপাশে থাকা বাঞ্ছনীয় বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

নভেম্বরে খাদ্যপণ্যের দাম অক্টোবরের তুলনায় ১ দশমিক ৮৮ শতাংশ কমেছে। তবে খাদ্যবহির্ভুত পণ্যের দাম অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বরে বেড়েছে দশমিক দশমিক ৯১ শতাংশ। আর সার্বিক মূল্যস্ফীতি অক্টোবরের তুলনায় দশমিক ৩৯ শতাংশ কমেছে। তবে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে চলতি বছরের অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে।
যদিও ২০২৪ সালের নভেম্বরের তুলনায় সার্বিক পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। ২০২৪ সালের নভেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি ছিলো ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ, যা চলতি বছরের নভেম্বরে হয়েছে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ।
আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
বিবিএসের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বরে খাদ্যপণ্যের পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। তবে মাসিক ভিত্তিতে এ মূল্যস্ফীতি চলতি বছরের অক্টোবরের তুলনায় হ্রাস পেয়েছে ১ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
অন্যদিকে, অক্টোবরে খাদ্যে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি কমলেও মাসিক ভিত্তিতে সেটি বেড়েছিল ২ দশমিক ৭ শতাংশ। খাদ্য বহির্ভুত খাতে ধারাবাহিকভাবে মাসিক মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। নভেম্বরে এ বৃদ্ধির হার ছিলো দশমিক ৯১ শতাংশ। যদিও এ খাতে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি অক্টোবরের তুলনায় হ্রাস পেয়ে হয়েছে ৯ দশমিক ০৮ শতাংশ। আগের মাসে এটি ছিলো ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।
পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি হচ্ছে আগের বছরের কোন নির্দিষ্ট মাসের সঙ্গে চলতি বছরের একই মাসের ভোক্তা মূল্যসূচক বা সিপিআইয়ের তুলনা। ধরা যাক ২০২৪ সালের নভেম্বরে কোনো পণ্যের দাম ছিলো ১০০ টাকা। সেটি চলতি বছরের নভেম্বরে হয়েছে ১০৮ টাকা ২৯ পয়সা। এক্ষেত্রে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি হবে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। আগের বছরের নির্দিষ্ট মাসের তুলনায় চলতি বছরের নির্দিষ্ট মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি কম হওয়া মানে পণ্যের দাম হ্রাস পাওয়া নয়; বরং বিষয়টি নির্দেশ করে যে, পণ্যের দাম বৃদ্ধি ধারা কিছুটা শ্লথ হয়েছে।
আগের বছরের তুলনায় কোনো পণ্যের দাম কম বোঝাতে হলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মুল্যস্ফীতি নেতিবাচক হতে হবে। কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে থাকতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাসে সার্বিক পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি নেতিবাচক হওয়ার নজির নেই। বরং উন্নয়নশীল দেশে সহনীয় মাত্রার মূল্যস্ফীতিকে উন্নয়নের সহায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে সে মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের আশপাশে থাকা বাঞ্ছনীয় বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

মুখে অস্বীকার করলেও বেসরকারি ইসলামী ব্যাংকের গঠন থেকে পরিচালন সবক্ষেত্রে রয়েছে জামায়াতে ইসলামীর সংশ্লিষ্টতা। আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কীভাবে দলটির প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবেন, তার একটি ভিডিও ফাঁস হওয়ার পর প্রসঙ্গটি আবার সামনে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ বোঝাই একটি ভারতীয় ট্রাক বন্দর অভ্যন্তরে প্রবেশ করে।
১৫ ঘণ্টা আগে
প্রতিলিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৬ টাকা বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। খোলা এই তেলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ৭ টাকা। দুই ধরনের তেল মিলে ১৩ টাকা বেড়েছে।
১ দিন আগে
গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি ২-এর অবকাঠামোগত উন্নয়নে ২০১৯ সালে একটি প্রকল্প নিয়েছিল সরকার। সাড়ে তিন বছরের প্রকল্পটির মেয়াদ ছিল ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। এর মধ্যে দুই দফায় প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।
৪ দিন আগে