স্ট্রিম সংবাদদাতা

রাজধানীর গুলশানে সাবেক এক সংসদ সদস্যের বাসায় চাঁদাবাজির ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঢাকা মহানগর শাখার সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান রিয়াদ। পরে সংগঠনের পদ থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে। রিয়াদের চাঁদাবাজির ঘটনায় নিজ জেলা নোয়াখালীতেও আলোচনা শুরু হয়েছে।
রিয়াদের মূল বাড়ি নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার নবীপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নবীপুর বাজারের দক্ষিণ পাশে।
স্থানীয় ব্যক্তিদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, দিনমজুরের কাজ সংসার চালান রিয়াজের বাবা। তাঁর মা নাজমুন নাহার একজন গৃহিণী। বড় ভাই চট্টগ্রামে একটি ফিশারিজ কোম্পানিতে চাকরি করেন।
রিয়াদের সহপাঠীরা জানান, স্থানীয় নবীপুর হাই স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন রিয়াদ। পরে ভর্তি হন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ে। সেখান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে ঢাকায় গিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। একপর্যায়ে কোটাবিরোধী আন্দোলনে যোগ দেন। হয়ে ওঠেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করে ধীরে ধীরে চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে পড়েন।
জানা গেছে, সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ে তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রিয়াদের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, আগের ভাঙা-চোরা ঘরের পাশে নির্মিত হচ্ছে পাকাঘর; রিয়াদ কিনেছেন গাড়িও।
ছেলে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করেছেন রিয়াদের মা-বাবা তা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছেন না। রিয়াদের মা নাজমুন নাহার কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমরা না খেয়ে ওকে শহরে পাঠিয়েছি। ছেলেটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত, ভালোই ছিল। টিভিতে দেখি আমার ছেলেকে পুলিশে ধরেছে। শুনেছি, সে নাকি চাঁদাবাজি করেছে। এটা আমার বিশ্বাস হয় না। আমার ছেলেকে কেউ ষড়যন্ত্র করে চাঁদাবাজ বানিয়েছে।’
রিয়াদ ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম-আহ্বায়ক। আটক রিয়াদ ফেসবুকে রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে নিজের শক্তির জানান দিতেন। তাঁর ছবির ফ্রেম থেকে বাদ যায়নি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারাও। একাধিক উপদেষ্টার সঙ্গে ছবি পাওয়া গেছে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে।

রাজধানীর গুলশানে সাবেক এক সংসদ সদস্যের বাসায় চাঁদাবাজির ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঢাকা মহানগর শাখার সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান রিয়াদ। পরে সংগঠনের পদ থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে। রিয়াদের চাঁদাবাজির ঘটনায় নিজ জেলা নোয়াখালীতেও আলোচনা শুরু হয়েছে।
রিয়াদের মূল বাড়ি নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার নবীপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নবীপুর বাজারের দক্ষিণ পাশে।
স্থানীয় ব্যক্তিদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, দিনমজুরের কাজ সংসার চালান রিয়াজের বাবা। তাঁর মা নাজমুন নাহার একজন গৃহিণী। বড় ভাই চট্টগ্রামে একটি ফিশারিজ কোম্পানিতে চাকরি করেন।
রিয়াদের সহপাঠীরা জানান, স্থানীয় নবীপুর হাই স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন রিয়াদ। পরে ভর্তি হন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ে। সেখান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে ঢাকায় গিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। একপর্যায়ে কোটাবিরোধী আন্দোলনে যোগ দেন। হয়ে ওঠেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করে ধীরে ধীরে চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে পড়েন।
জানা গেছে, সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ে তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রিয়াদের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, আগের ভাঙা-চোরা ঘরের পাশে নির্মিত হচ্ছে পাকাঘর; রিয়াদ কিনেছেন গাড়িও।
ছেলে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করেছেন রিয়াদের মা-বাবা তা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছেন না। রিয়াদের মা নাজমুন নাহার কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমরা না খেয়ে ওকে শহরে পাঠিয়েছি। ছেলেটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত, ভালোই ছিল। টিভিতে দেখি আমার ছেলেকে পুলিশে ধরেছে। শুনেছি, সে নাকি চাঁদাবাজি করেছে। এটা আমার বিশ্বাস হয় না। আমার ছেলেকে কেউ ষড়যন্ত্র করে চাঁদাবাজ বানিয়েছে।’
রিয়াদ ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম-আহ্বায়ক। আটক রিয়াদ ফেসবুকে রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে নিজের শক্তির জানান দিতেন। তাঁর ছবির ফ্রেম থেকে বাদ যায়নি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারাও। একাধিক উপদেষ্টার সঙ্গে ছবি পাওয়া গেছে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ফেসবুক পোস্টে 'চুদলিং পং' কমেন্ট করায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার রাত আটটা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত এসব ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে ব্যাপক আকারে বিশেষ বিশেষ কর্মসূচির প্রস্তুতি চলছে। যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্যে অন্যান্য আয়োজনের পাশাপাশি এবার সর্বাধিক পতাকা উড়িয়ে প্যারাস্যুটিং করে বিশ্বরেকর্ড গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগে
বাবা বাসা থেকে বের হন সকাল ৭টায়। আর ৭টা ১৫ মিনিটে বোরকা পরে বাসায় ঢুকে চারদিন আগে কাজ নেওয়া আয়েশা নাম বলা ছুটা গৃহকর্মী। ৯টা ৩৬ মিনিটে স্কুল ড্রেস আর মুখে মাস্ক পরে বাসা থেকে বের হয় এক নারী।
৫ ঘণ্টা আগে