
.png)

একসময় মানুষ পায়রার মাধ্যমে চিঠি আদান-প্রদান করতো। এখন অবশ্য মুঠোফোনের ক্ষুদে বার্তা বা সোস্যাল মিডিয়াতেই সে কাজটা আমরা করে ফেলতে পারি। তবুও, হলুদ খামের ভেতর ভাঁজ করা চিঠির স্মৃতি যেন এখনও স্থান দখল করে আছে আমাদের অনেকেরই মনের মধ্যে। চলুন আজ ডাক দিবসে এক নজরে দেখে নেই, বাংলাদেশের ডাক ব্যবস্থার ইতিহাস

আজ বিশ্ব ডাক দিবস
আজ বিশ্ব ডাক দিবস। একটা সময়ে চিঠি ছিল একধরনের নীরব সংলাপ। একটা চিঠি লেখা হতো ভালোবাসা মিশিয়ে। এখন ভালোবাসা আসে ‘টাইপিং…’ শব্দে, এবং হারিয়ে যায় ‘লাস্ট সিন এট…’-এ। হেলাল হাফিজের মতো গভীর আবেগ নিয়ে কেউ আর লেখে না ‘এখন তুমি কোথায় আছো, কেমন আছো, পত্র দিও’ বরং লিখে ‘ইউ ওকে?’

‘দূরে থাকার একটা প্রধান সুখ হচ্ছে চিঠি—দেখাশোনার সুখের চেয়েও তার একটু বিশেষত্ব আছে।…একরকমের নিবিড়তা-গভীরতা, একপ্রকার বিশেষ আনন্দ আছে। তোমার কি তাই মনে হয় না?’—একটি চিঠিতে লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ; যেখানে মৃণালিনী দেবীকে তিনি সম্বোধন করেছেন ‘ভাই ছুটি’ বলে।