
.png)

পুতিনের দিল্লি সফর মূলত বাস্তববাদী স্বার্থের প্রতিফলন। ভারতের জন্য এটি প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সুযোগ, আর রাশিয়ার জন্য অর্থনৈতিক সহায়তার পথ অব্যাহত রাখার উপায়। যুক্তরাষ্ট্রের চাপ ও ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবের মধ্যেও দুই দেশ তাদের সম্পর্ক ধরে রাখছে।

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নয়াদিল্লিতে একদিনের শীর্ষ বৈঠক শুরু করেছেন। আলোচনায় বাণিজ্য বাড়ানো ও ইউক্রেন যুদ্ধ–সম্পর্কিত পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা প্রধানভাবে উঠে আসবে। ২০২২ সালে ইউক্রেন আক্রমণের পর পুতিনের এটি প্রথম ভারত সফর।