প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি
স্ট্রিম প্রতিবেদক

কর্মবিরতি ও পরীক্ষা বর্জনের কর্মসূচি প্রত্যাহার করে আন্দোলনরত প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার আব্দুল্লাহ শিবলী সাদিকের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শৃঙ্খলাবিরোধী কাজে যুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে চাকরি আইন, আচরণ বিধিমালা ও ফৌজদারী আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এতে বলা হয়, সহকারী শিক্ষকদের ১১তম গ্রেডে বেতনের দাবিসহ অন্য দুটি দাবি অর্থ এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি গণশিক্ষা উপদেষ্টা এ নিয়ে অর্থ উপদেষ্টা এবং বেতন-কমিশনের সভাপতির সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আলোচনা করেছেন। এর আগে ৩৬৪ সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণের বিষয়টি বেতন কমিশনের সভাপতিকে অনুরোধপত্র পাঠানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দাবির বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার পরও সহকারী শিক্ষকদের কয়েকটি সংগঠন চলমান বার্ষিক পরীক্ষা না নিয়ে বিভিন্নভাবে বাধা সৃষ্টি করেছেন। কোথাও কোথাও পরীক্ষা নিতে চাওয়া শিক্ষকদের ওপর হামলা ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। কোমলমতি শিশুদের শিক্ষা জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়ে এই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত কর্মসূচি গ্রহণ সরকারি চাকুরি আইন, আচরণ বিধিমালার পরিপন্থি এবং ফৌজদারি আইনেও বিবেচ্য।
বেতনের গ্রেড ১১তম, উচ্চতর গ্রেডের জটিলতা নিরসন ও সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতি– এই তিন দাবিতে বিদ্যালয়ে তালা ঝুলানোর হুমকি দেয় প্রাথমিক শিক্ষকদের ১২ সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম ‘সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদ’। সংগঠনের আহ্বায়ক আনিসুর রহমান বলেন, ‘বুধবারের মধ্যে সহকারী শিক্ষকদের তিন দাবি বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হলে বৃহস্পতিবার থেকে সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তালা ঝুলানো কর্মসূচি পালন করা হবে।’
অন্যদিকে ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’– এর ব্যানারে বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত রেখে মঙ্গলবার থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করা হয়।
শিক্ষকরা আগেও ১০ম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে আন্দোলন করেন। সরকার ১১তম গ্রেডে বেতনের আশ্বাস দিলে তারা কর্মসূচি স্থগিত করেন। তবে ১১তম গ্রেড কার্যকর না হওয়ায় আবার আন্দোলনে নামেন শিক্ষকরা। তাদের অন্য দুই দাবি হলো– পদোন্নতি জটিলতা নিরসন ও প্রধান শিক্ষক পদে শতভাগ বিভাগীয় নিয়োগ।
এছাড়া আর্থিক সুবিধা, পদোন্নতিসহ চার দাবিতে গত সোমবার থেকে কর্মবিরতি পালন করেন সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। কর্মসূচির কারণে সোম ও মঙ্গলবার অধিকাংশ সরকারি বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা হয়নি। তবে মঙ্গলবার রাতে কর্মসূচি স্থগিত করেন শিক্ষকরা।

কর্মবিরতি ও পরীক্ষা বর্জনের কর্মসূচি প্রত্যাহার করে আন্দোলনরত প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার আব্দুল্লাহ শিবলী সাদিকের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শৃঙ্খলাবিরোধী কাজে যুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে চাকরি আইন, আচরণ বিধিমালা ও ফৌজদারী আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এতে বলা হয়, সহকারী শিক্ষকদের ১১তম গ্রেডে বেতনের দাবিসহ অন্য দুটি দাবি অর্থ এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি গণশিক্ষা উপদেষ্টা এ নিয়ে অর্থ উপদেষ্টা এবং বেতন-কমিশনের সভাপতির সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আলোচনা করেছেন। এর আগে ৩৬৪ সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণের বিষয়টি বেতন কমিশনের সভাপতিকে অনুরোধপত্র পাঠানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দাবির বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার পরও সহকারী শিক্ষকদের কয়েকটি সংগঠন চলমান বার্ষিক পরীক্ষা না নিয়ে বিভিন্নভাবে বাধা সৃষ্টি করেছেন। কোথাও কোথাও পরীক্ষা নিতে চাওয়া শিক্ষকদের ওপর হামলা ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। কোমলমতি শিশুদের শিক্ষা জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দিয়ে এই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত কর্মসূচি গ্রহণ সরকারি চাকুরি আইন, আচরণ বিধিমালার পরিপন্থি এবং ফৌজদারি আইনেও বিবেচ্য।
বেতনের গ্রেড ১১তম, উচ্চতর গ্রেডের জটিলতা নিরসন ও সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতি– এই তিন দাবিতে বিদ্যালয়ে তালা ঝুলানোর হুমকি দেয় প্রাথমিক শিক্ষকদের ১২ সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম ‘সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদ’। সংগঠনের আহ্বায়ক আনিসুর রহমান বলেন, ‘বুধবারের মধ্যে সহকারী শিক্ষকদের তিন দাবি বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হলে বৃহস্পতিবার থেকে সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তালা ঝুলানো কর্মসূচি পালন করা হবে।’
অন্যদিকে ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’– এর ব্যানারে বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত রেখে মঙ্গলবার থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করা হয়।
শিক্ষকরা আগেও ১০ম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে আন্দোলন করেন। সরকার ১১তম গ্রেডে বেতনের আশ্বাস দিলে তারা কর্মসূচি স্থগিত করেন। তবে ১১তম গ্রেড কার্যকর না হওয়ায় আবার আন্দোলনে নামেন শিক্ষকরা। তাদের অন্য দুই দাবি হলো– পদোন্নতি জটিলতা নিরসন ও প্রধান শিক্ষক পদে শতভাগ বিভাগীয় নিয়োগ।
এছাড়া আর্থিক সুবিধা, পদোন্নতিসহ চার দাবিতে গত সোমবার থেকে কর্মবিরতি পালন করেন সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। কর্মসূচির কারণে সোম ও মঙ্গলবার অধিকাংশ সরকারি বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা হয়নি। তবে মঙ্গলবার রাতে কর্মসূচি স্থগিত করেন শিক্ষকরা।

বেসরকারি স্কুল ও কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য নতুন জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তরের শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সুযোগ রাখা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির সূচকে পরিবর্তন আনাসহ বেশকিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
১ দিন আগে
যেন ডানায় ভর করে উড়ে বেড়াচ্ছে ছোট্ট ফারিবা। প্রজাপতি দেখিয়ে মাকে বলছে, ‘মা, মা, আমিও প্রজাপতি।’ তার মতো শত শত শিশু শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রজাপতি মেলায় এসে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে।
৩ দিন আগে
‘অতিথি হিসেবে যারা আসছেন, তাদের থেকে অনুপ্রেরণা নেওয়ার মতো কিছুই নেই। রাকসুর ভিপিকে গেস্ট স্পিকার করলে সেটা আরো গ্রহণযোগ্য হতো, কারণ তিনি সরাসরি শিক্ষার্থীদের ভোটে নির্বাচিত।’
৪ দিন আগে
তিন দফা দাবি আদায়ে আন্দোলনে নামা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা কর্মবিরতি কর্মসূচি স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী রোববার থেকে পরীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ বা তালাবদ্ধ কর্মসূচি স্থগিত থাকবে।
৪ দিন আগে