স্ট্রিম প্রতিবেদক

৭১ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করেছে সরকার। সনদ বাতিল করে ২৪ ডিসেম্বর গেজেট জারি করা হয়েছে। এর আগে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন, ২০২২’-এর ৬ (গ) ধারা এবং ‘রুলস অব বিজনেস, ১৯৯৬’-এর সিডিউল–১ (অ্যালোকেশন অব বিজনেস)-এ দেওয়া ক্ষমতাবলে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ১০১তম সভার সিদ্ধান্তে তাদের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।
সনদ বাতিল হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে বেসামরিক, ভারতীয় তালিকা, লালমুক্তিবার্তা, আনসার বাহিনী, সেনাবাহিনী, শহীদ পুলিশ বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধারা রয়েছেন।
জামুকা সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও তারা সনদ নিয়েছেন। যাচাই-বাছাইয়ে সেটি প্রমাণিত হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
এর আগে গেল ১১ অক্টোবর বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর বলেছেন, 'মুক্তিযোদ্ধা বানানোর যাত্রাটা কবে শুরু হয়েছে? যেদিন জামুকার জন্ম হয়েছে। জামুকা হলো ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সরকারি বৈধতা দেওয়ার প্রধান কারিগর।'
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা নৌ-কমান্ডো অ্যাসোসিয়েশন’-এর ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন নঈম জাহাঙ্গীর।
নঈম জাহাঙ্গীর বলেন, ‘অর্থের বিনিময়ে তারা মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে, আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের দালাল বানিয়ে তাদের মাধ্যমে অর্থ নেওয়া হয়েছে। জামুকা তৈরি হওয়ার আগ পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের মনে এই ধরনের প্রশ্ন ছিল না।’
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইনের আওতায় ২০০২ সালে জামুকা চালু হয়। আইনটি প্রণীত হয় ওই বছরের ৩ জুন। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার তখন ক্ষমতায়।
ওই আইনের মাধ্যমে জামুকাকে মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের কল্যাণ এবং তাদের তালিকা নিয়ন্ত্রণে কাজ করার ক্ষমতা দেওয়া হয়।
বিগত আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার ২০ বছর পর ২০২২ সালে আইনটি ‘পরিমার্জনপূর্বক যুগোপযোগী’ করে নতুনভাবে প্রণয়ন করে।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার গত ৩ জুন মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন সংশোধন করে। তাতে ‘মুক্তিযোদ্ধা’ ও ‘মুক্তিযোদ্ধা সহযোগী’ নামে দুটি আলাদা ভাগ করা হয়। পাশাপাশি আরও কিছু বিষয়ে নতুন সংজ্ঞা দেওয়া হয়।

৭১ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করেছে সরকার। সনদ বাতিল করে ২৪ ডিসেম্বর গেজেট জারি করা হয়েছে। এর আগে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন, ২০২২’-এর ৬ (গ) ধারা এবং ‘রুলস অব বিজনেস, ১৯৯৬’-এর সিডিউল–১ (অ্যালোকেশন অব বিজনেস)-এ দেওয়া ক্ষমতাবলে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ১০১তম সভার সিদ্ধান্তে তাদের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।
সনদ বাতিল হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে বেসামরিক, ভারতীয় তালিকা, লালমুক্তিবার্তা, আনসার বাহিনী, সেনাবাহিনী, শহীদ পুলিশ বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধারা রয়েছেন।
জামুকা সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও তারা সনদ নিয়েছেন। যাচাই-বাছাইয়ে সেটি প্রমাণিত হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
এর আগে গেল ১১ অক্টোবর বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর বলেছেন, 'মুক্তিযোদ্ধা বানানোর যাত্রাটা কবে শুরু হয়েছে? যেদিন জামুকার জন্ম হয়েছে। জামুকা হলো ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সরকারি বৈধতা দেওয়ার প্রধান কারিগর।'
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা নৌ-কমান্ডো অ্যাসোসিয়েশন’-এর ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন নঈম জাহাঙ্গীর।
নঈম জাহাঙ্গীর বলেন, ‘অর্থের বিনিময়ে তারা মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছে, আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের দালাল বানিয়ে তাদের মাধ্যমে অর্থ নেওয়া হয়েছে। জামুকা তৈরি হওয়ার আগ পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের মনে এই ধরনের প্রশ্ন ছিল না।’
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইনের আওতায় ২০০২ সালে জামুকা চালু হয়। আইনটি প্রণীত হয় ওই বছরের ৩ জুন। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার তখন ক্ষমতায়।
ওই আইনের মাধ্যমে জামুকাকে মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের কল্যাণ এবং তাদের তালিকা নিয়ন্ত্রণে কাজ করার ক্ষমতা দেওয়া হয়।
বিগত আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার ২০ বছর পর ২০২২ সালে আইনটি ‘পরিমার্জনপূর্বক যুগোপযোগী’ করে নতুনভাবে প্রণয়ন করে।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার গত ৩ জুন মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন সংশোধন করে। তাতে ‘মুক্তিযোদ্ধা’ ও ‘মুক্তিযোদ্ধা সহযোগী’ নামে দুটি আলাদা ভাগ করা হয়। পাশাপাশি আরও কিছু বিষয়ে নতুন সংজ্ঞা দেওয়া হয়।

ময়মনসিংহে গণঅভ্যুত্থানকালে তিন হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়িয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। রোববার শুনানিকালে গ্রেপ্তার ৬ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা রুহুল আমিন ট্রাইব্যুনালে আলামত জব্দের বিবরণ দিয়েছেন। সাবেক ভিসি হাসিবুর রশীদসহ ৩০ আসামির বিরুদ্ধে এই মামলার বিচার চলছে।
৩ ঘণ্টা আগে
এক সপ্তাহ আগেও তার অবস্থান নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে ধোঁয়াশা থাকলেও আজ রোববার ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) নিশ্চিত করেছে, ফয়সাল ভারতের মেঘালয়ে পালিয়ে গেছেন। সেখানে তাকে পালাতে ও আশ্রয় দিতে সহায়তাকারী দুই সহযোগীকেও গ্রেপ্তার করেছে মেঘালয় পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ড ‘রাজনৈতিক কারণে’ বলে মনে করছে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগ।
৪ ঘণ্টা আগে