স্ট্রিম প্রতিবেদক

জুলাই অভ্যুত্থানে রাজধানীর রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যার ঘটনাকে রাষ্ট্রের ব্যর্থতা হিসেবে অভিহিত করে সেই দায় ‘নির্দোষ’ বিজিবি কর্মকর্তাদের ওপর চাপানোর অভিযোগ করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী। তাঁর দাবি, গণ-আন্দোলনের সময় সৃষ্ট পরিস্থিতির দায় এড়াতে রাষ্ট্র তড়িঘড়ি করে যে তদন্ত করেছে, তা মূলত ‘ডার্টি লন্ড্রি’ বা জঞ্জাল পরিষ্কারের চেষ্টা, যার চূড়ান্ত ধাপে এই মামলাটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পর্যন্ত গড়িয়েছে।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বিজিবি কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেদোয়ানুল ইসলাম ও মেজর মো. রাফাত বিন আলমের আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এই পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমরা চাই না রাষ্ট্রের ব্যর্থতার এই ‘ডার্টি লন্ড্রি’ বা জঞ্জাল আদালতের ঘাড়ে চাপানো হোক।
আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ মামলার তদন্ত প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি মামলাটিকে অতিরিক্ত মাত্রায় সোশ্যাল মিডিয়া হাইপড বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অতিরঞ্জিত হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তার মতে, ২৮ জন মানুষের প্রাণহানি নিঃসন্দেহে দুঃখজনক, তবে এর দায় বিজিবি কর্মকর্তাদের নয়।
তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, রাষ্ট্রের ব্যর্থতার কারণে জনগণ বিক্ষুব্ধ হয়েছিল, যা সোশ্যাল মিডিয়া ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে রাষ্ট্রের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হয়। সেই চাপ সামলাতে তদন্তকারী দলের ওপর ‘প্রেশার’ দেওয়া হয়েছে। আর চাপের মুখে করা সেই তদন্ত প্রতিবেদনই শেষ পর্যন্ত প্রসিকিউশনের মাধ্যমে আদালতে এসেছে। এই চেইন অব প্রেশারের কারণেই নির্দোষ কর্মকর্তারা আজ কাঠগড়ায়।
রামপুরায় ২৮ জন নিহতের যে পরিসংখ্যান প্রসিকিউশন উপস্থাপন করেছে, তা সরাসরি চ্যালেঞ্জ করেছে আসামিপক্ষ। আইনজীবী মিসবাহ দাবি করেন, তারা ঘটনা বিশ্লেষণ করে দেখেছেন যে অভিযুক্ত বিজিবি কর্মকর্তাদের গুলিতে বাস্তবে কোনো মানুষ মারা যায়নি।
মিসবাহ বলেন, উনারা সম্পূর্ণ নির্দোষ। উনাদের গুলিতে আসলে কোনো মানুষ মারা যায় নাই। ২৮ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে থাকতে পারে, কিন্তু সেটি উনাদের দ্বারা ঘটেনি।
আসামিদের নির্দোষ হওয়ার স্বপক্ষে তাদের আচরণ বা কন্ডাক্ট কে বড় প্রমাণ হিসেবে হাজির করেন আইনজীবী। তিনি উল্লেখ করেন, ১৮ ও ১৯ জুলাই রামপুরা ও আবুল হোটেল এলাকায় বিজিবির পাশাপাশি পুলিশ, আনসার এবং সাদা পোশাকে অস্ত্রধারী অন্যান্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তিনি যুক্তি দেন, ঘটনার পর অন্যান্য বাহিনীর সদস্য এবং সাদা পোশাকধারীরা পালিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু আমাদের এই দুইজন আসামি (বিজিবি কর্মকর্তা) চাইলে পালিয়ে যেতে পারতেন, কিন্তু তারা যাননি। কারণ, তাদের সেই সৎ সাহস ছিল। তারা জানতেন যে তাদের গুলিতে কোনো ক্যাজুয়ালটি’ বা হতাহত হয়নি। পালিয়ে না গিয়ে আইনি প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হওয়াকেই তাদের নির্দোষিতার অন্যতম প্রমাণ হিসেবে দাবি করেন তিনি।

জুলাই অভ্যুত্থানে রাজধানীর রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যার ঘটনাকে রাষ্ট্রের ব্যর্থতা হিসেবে অভিহিত করে সেই দায় ‘নির্দোষ’ বিজিবি কর্মকর্তাদের ওপর চাপানোর অভিযোগ করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী। তাঁর দাবি, গণ-আন্দোলনের সময় সৃষ্ট পরিস্থিতির দায় এড়াতে রাষ্ট্র তড়িঘড়ি করে যে তদন্ত করেছে, তা মূলত ‘ডার্টি লন্ড্রি’ বা জঞ্জাল পরিষ্কারের চেষ্টা, যার চূড়ান্ত ধাপে এই মামলাটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পর্যন্ত গড়িয়েছে।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে বিজিবি কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেদোয়ানুল ইসলাম ও মেজর মো. রাফাত বিন আলমের আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এই পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমরা চাই না রাষ্ট্রের ব্যর্থতার এই ‘ডার্টি লন্ড্রি’ বা জঞ্জাল আদালতের ঘাড়ে চাপানো হোক।
আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ মামলার তদন্ত প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি মামলাটিকে অতিরিক্ত মাত্রায় সোশ্যাল মিডিয়া হাইপড বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অতিরঞ্জিত হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তার মতে, ২৮ জন মানুষের প্রাণহানি নিঃসন্দেহে দুঃখজনক, তবে এর দায় বিজিবি কর্মকর্তাদের নয়।
তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, রাষ্ট্রের ব্যর্থতার কারণে জনগণ বিক্ষুব্ধ হয়েছিল, যা সোশ্যাল মিডিয়া ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে রাষ্ট্রের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হয়। সেই চাপ সামলাতে তদন্তকারী দলের ওপর ‘প্রেশার’ দেওয়া হয়েছে। আর চাপের মুখে করা সেই তদন্ত প্রতিবেদনই শেষ পর্যন্ত প্রসিকিউশনের মাধ্যমে আদালতে এসেছে। এই চেইন অব প্রেশারের কারণেই নির্দোষ কর্মকর্তারা আজ কাঠগড়ায়।
রামপুরায় ২৮ জন নিহতের যে পরিসংখ্যান প্রসিকিউশন উপস্থাপন করেছে, তা সরাসরি চ্যালেঞ্জ করেছে আসামিপক্ষ। আইনজীবী মিসবাহ দাবি করেন, তারা ঘটনা বিশ্লেষণ করে দেখেছেন যে অভিযুক্ত বিজিবি কর্মকর্তাদের গুলিতে বাস্তবে কোনো মানুষ মারা যায়নি।
মিসবাহ বলেন, উনারা সম্পূর্ণ নির্দোষ। উনাদের গুলিতে আসলে কোনো মানুষ মারা যায় নাই। ২৮ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে থাকতে পারে, কিন্তু সেটি উনাদের দ্বারা ঘটেনি।
আসামিদের নির্দোষ হওয়ার স্বপক্ষে তাদের আচরণ বা কন্ডাক্ট কে বড় প্রমাণ হিসেবে হাজির করেন আইনজীবী। তিনি উল্লেখ করেন, ১৮ ও ১৯ জুলাই রামপুরা ও আবুল হোটেল এলাকায় বিজিবির পাশাপাশি পুলিশ, আনসার এবং সাদা পোশাকে অস্ত্রধারী অন্যান্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তিনি যুক্তি দেন, ঘটনার পর অন্যান্য বাহিনীর সদস্য এবং সাদা পোশাকধারীরা পালিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু আমাদের এই দুইজন আসামি (বিজিবি কর্মকর্তা) চাইলে পালিয়ে যেতে পারতেন, কিন্তু তারা যাননি। কারণ, তাদের সেই সৎ সাহস ছিল। তারা জানতেন যে তাদের গুলিতে কোনো ক্যাজুয়ালটি’ বা হতাহত হয়নি। পালিয়ে না গিয়ে আইনি প্রক্রিয়ার মুখোমুখি হওয়াকেই তাদের নির্দোষিতার অন্যতম প্রমাণ হিসেবে দাবি করেন তিনি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর পর দেশে ফিরেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে তাঁকে বহনকারী বিমানটি ঢাকায় অবতরণ করে।
২৩ মিনিট আগে
গাজীপুরের টঙ্গীতে অভিযান চালিয়ে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য আলোচিত তাহরিমা জান্নাত সুরভী (২১) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে যৌথবাহিনী। গতকাল বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাত ১২টার দিকে টঙ্গী পূর্ব থানার গোপালপুর টেকপাড়া এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ প্রবাসজীবন শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর এক আবেগঘন পরিবেশে তাঁকে বরণ করে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
১৭ বছর পরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঘিরে গুলশানে জড়ো হতে শুরু করেছেন দলটির নেতাকর্মীরা। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই নেতাকর্মীরা সেখানে জড়ো হচ্ছেন।
৪ ঘণ্টা আগে