স্ট্রিম প্রতিবেদক

রাস্তা আটকে পথসভা করায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়েছেন উচ্চ মাধ্যমিকের (এইচএসসি) পারীক্ষার্থীরা৷ এ সময় তারা 'ভুয়া ভুয়া' স্লোগান দেন৷ সমাবেশ শেষে পরীক্ষার্থীদের পক্ষে মিছিল করেন ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
আজ রবিবার (২০ জুলাই) দুপুরে রাঙামাটি শহরের বনরূপা মোড়ে পথসভা শুরু করে এনসিপি৷ সভা ঘিরে আটকে দেওয়া হয় রাস্তা৷ বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের নির্দেশনা দেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী৷ তবে বাস থেকে নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা৷
রাঙামাটি সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী প্রান্তর চাকমা স্ট্রিমকে বলেন, ‘আজকে ইতিহাস পরীক্ষা ছিল৷ রিজার্ভ বাজার মহিলা কলেজে আমাদের কেন্দ্র৷ পরীক্ষা শেষে হল থেকে ফেরার সময় দেখি রাস্তা বন্ধ৷ আমাদের বাস থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে৷ পরে আমরা হেঁটে রওনা করেছি৷’
দলবদ্ধভাবে হেঁটে আসার সময় সভাস্থলের পাশে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ৷ প্রথমে তাঁদের সমাবেশ শেষ হওয়ার পর যেতে বলা হয়৷ এতে ফুঁসে ওঠেন পরীক্ষার্থীরা৷ পরে পুলিশের সহযোগিতায় তাঁদের সভাস্থল পার করানো হয়৷
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, রাঙামাটিতে এত জায়গা থাকতে রাস্তা আটকে সমাবেশ কেন।
রাঙামাটি সরকারি কলেজের আরেক শিক্ষার্থী মোহাম্মদ রায়হান বলেন, ‘পাশেই স্টেডিয়াম আছে৷ আমাদের কলেজের সামনে বিশাল মাঠ আছে৷ এগুলো ছাড়াও রাঙামাটিতে অসংখ্য ফাঁকা জায়গা আছে৷ তবুও রাস্তা আটকে, মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি করে সমাবেশ কেন?’
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায় উসকানির অভিযোগ তোলেন৷ তিনি স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা বিকল্প রাস্তার ব্যবস্থা করেছি৷ সব রকম যানবাহস সে রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে পারছে৷ শিক্ষার্থীদের মধ্যে কয়েকজন উত্তেজনা দেখাচ্ছেন৷ তাঁদের পেছনে উসকানি থাকতে পারে৷’
এদিকে বিকল্প রাস্তা ব্যবহার না করে শিক্ষার্থীরা ইচ্ছাকৃতভাবে ঝামেলা করছে বলে জানায় পুলিশ৷
রাঙামাটির কোতোয়ালী থানার এসআই ইরহাম স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা বিকল্প রাস্তায় ব্যবস্থা করেছি৷ পাশের পৌরসভার সামনে দিয়ে গেলে বেশি সময়ও খরচ হয় না৷ তবুও পরীক্ষার্থীরা কেনো ক্ষুব্ধ হলেন, সেটা এখনই বলতে পারছি না৷
অন্যদিকে পথসভা শেষে এনসিপি নেতারা রাঙামাটি ছাড়ার পর মিছিল করেছেন ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা৷ পরীক্ষার্থীদের দুর্ভোগের প্রতিবাদ জানান তাঁরা৷ এ সময় তাঁরা 'বয়কট বয়কট, এনসিপি বয়কট' স্লোগান দেন৷

রাস্তা আটকে পথসভা করায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়েছেন উচ্চ মাধ্যমিকের (এইচএসসি) পারীক্ষার্থীরা৷ এ সময় তারা 'ভুয়া ভুয়া' স্লোগান দেন৷ সমাবেশ শেষে পরীক্ষার্থীদের পক্ষে মিছিল করেন ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।
আজ রবিবার (২০ জুলাই) দুপুরে রাঙামাটি শহরের বনরূপা মোড়ে পথসভা শুরু করে এনসিপি৷ সভা ঘিরে আটকে দেওয়া হয় রাস্তা৷ বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের নির্দেশনা দেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী৷ তবে বাস থেকে নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা৷
রাঙামাটি সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী প্রান্তর চাকমা স্ট্রিমকে বলেন, ‘আজকে ইতিহাস পরীক্ষা ছিল৷ রিজার্ভ বাজার মহিলা কলেজে আমাদের কেন্দ্র৷ পরীক্ষা শেষে হল থেকে ফেরার সময় দেখি রাস্তা বন্ধ৷ আমাদের বাস থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে৷ পরে আমরা হেঁটে রওনা করেছি৷’
দলবদ্ধভাবে হেঁটে আসার সময় সভাস্থলের পাশে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ৷ প্রথমে তাঁদের সমাবেশ শেষ হওয়ার পর যেতে বলা হয়৷ এতে ফুঁসে ওঠেন পরীক্ষার্থীরা৷ পরে পুলিশের সহযোগিতায় তাঁদের সভাস্থল পার করানো হয়৷
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, রাঙামাটিতে এত জায়গা থাকতে রাস্তা আটকে সমাবেশ কেন।
রাঙামাটি সরকারি কলেজের আরেক শিক্ষার্থী মোহাম্মদ রায়হান বলেন, ‘পাশেই স্টেডিয়াম আছে৷ আমাদের কলেজের সামনে বিশাল মাঠ আছে৷ এগুলো ছাড়াও রাঙামাটিতে অসংখ্য ফাঁকা জায়গা আছে৷ তবুও রাস্তা আটকে, মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি করে সমাবেশ কেন?’
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায় উসকানির অভিযোগ তোলেন৷ তিনি স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা বিকল্প রাস্তার ব্যবস্থা করেছি৷ সব রকম যানবাহস সে রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে পারছে৷ শিক্ষার্থীদের মধ্যে কয়েকজন উত্তেজনা দেখাচ্ছেন৷ তাঁদের পেছনে উসকানি থাকতে পারে৷’
এদিকে বিকল্প রাস্তা ব্যবহার না করে শিক্ষার্থীরা ইচ্ছাকৃতভাবে ঝামেলা করছে বলে জানায় পুলিশ৷
রাঙামাটির কোতোয়ালী থানার এসআই ইরহাম স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা বিকল্প রাস্তায় ব্যবস্থা করেছি৷ পাশের পৌরসভার সামনে দিয়ে গেলে বেশি সময়ও খরচ হয় না৷ তবুও পরীক্ষার্থীরা কেনো ক্ষুব্ধ হলেন, সেটা এখনই বলতে পারছি না৷
অন্যদিকে পথসভা শেষে এনসিপি নেতারা রাঙামাটি ছাড়ার পর মিছিল করেছেন ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা৷ পরীক্ষার্থীদের দুর্ভোগের প্রতিবাদ জানান তাঁরা৷ এ সময় তাঁরা 'বয়কট বয়কট, এনসিপি বয়কট' স্লোগান দেন৷

সরকারের অযোগ্যতা, অদক্ষতা ও উপদেষ্টাদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণে সংস্কারের কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়নি; বরং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা না নেওয়ায় গুপ্তহত্যার মতো ঘটনা শুরু হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে একাত্তরের বীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রীয় শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল থেকে সাধারণ মানুষের ঢল নামে স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ
১ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গড়ার যে স্বপ্ন ছিল, তা স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও পূরণ হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ ও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
২ ঘণ্টা আগে
আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয় ছিল, তা দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে দিতে পেরেছি।’
২ ঘণ্টা আগে