স্ট্রিম প্রতিবেদক

জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানান, বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালেই তাঁর মরদেহ এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনে আনা হবে। এ সময় পুরো রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। জোহর নামাজের পরে জানাজা হবে।
খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জরুরি বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘কখন মরদেহবাহী গাড়ি রওনা দেবে, তা আমরা জানিয়ে দেব। পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁকে দক্ষিণ প্লাজায় নিয়ে আসা হবে। সেখানে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা থাকবেন, বিএনপির নেতৃবৃন্দ থাকবেন, সব উপদেষ্টা থাকবেন এবং আমরা আশা করছি অনেক কূটনীতিকও উপস্থিত থাকবেন।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘কালকের (বুধবার) জানাজাকে সামনে রেখেই একদিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তিন দিনের শোক পালন করা হচ্ছে।’
নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুলিশ ও সিকিউরিটি এজেন্সির তরফ থেকে প্রতিটি বিষয় রিভিউ করা হয়। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে, ফলে পুলিশ এবং সিকিউরিটি এজেন্সিগুলোর নিজেদের মধ্যেই কিছু প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই ছিল। কিন্তু এখন আরও বড় আকারে কীভাবে প্রস্তুতি নেওয়া যায়, সেই বিষয়ে খুব নিবিড়ভাবে আলোচনা হয়েছে।’
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন সড়ক উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দ রিজওয়ানা হাসান, আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান।
বিএনপির পক্ষ থেকে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. শামসুল ইসলাম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। সরকার তাঁকে যে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে, সে জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। তাঁর জানাজার জন্য সরকার সব ধরনের আয়োজন করছে। আমরা আমাদের দলীয় অবস্থান থেকে যতটুকু সম্ভব সরকারকে সহায়তা করব।’
শামসুল ইসলাম আরও বলেন, ‘সরকার যেভাবে পরিকল্পনা করেছে, আমার মনে হয় আপনাদের সহযোগিতা থাকলে আমরা তাঁর শেষ বিদায়—তিনি সত্যিকার অর্থে যা প্রাপ্য—সেটা দিতে পারব। এটার জন্য দেশবাসী এবং আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাছে অত্যন্ত কাম্য।’

জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানান, বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালেই তাঁর মরদেহ এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে জাতীয় সংসদ ভবনে আনা হবে। এ সময় পুরো রাস্তার দুই পাশে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। জোহর নামাজের পরে জানাজা হবে।
খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জরুরি বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে শফিকুল আলম এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘কখন মরদেহবাহী গাড়ি রওনা দেবে, তা আমরা জানিয়ে দেব। পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁকে দক্ষিণ প্লাজায় নিয়ে আসা হবে। সেখানে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা থাকবেন, বিএনপির নেতৃবৃন্দ থাকবেন, সব উপদেষ্টা থাকবেন এবং আমরা আশা করছি অনেক কূটনীতিকও উপস্থিত থাকবেন।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘কালকের (বুধবার) জানাজাকে সামনে রেখেই একদিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তিন দিনের শোক পালন করা হচ্ছে।’
নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পুলিশ ও সিকিউরিটি এজেন্সির তরফ থেকে প্রতিটি বিষয় রিভিউ করা হয়। কিছুদিন আগে একটি বড় জানাজা হয়েছে, ফলে পুলিশ এবং সিকিউরিটি এজেন্সিগুলোর নিজেদের মধ্যেই কিছু প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই ছিল। কিন্তু এখন আরও বড় আকারে কীভাবে প্রস্তুতি নেওয়া যায়, সেই বিষয়ে খুব নিবিড়ভাবে আলোচনা হয়েছে।’
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন সড়ক উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দ রিজওয়ানা হাসান, আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান।
বিএনপির পক্ষ থেকে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. শামসুল ইসলাম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। সরকার তাঁকে যে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে, সে জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। তাঁর জানাজার জন্য সরকার সব ধরনের আয়োজন করছে। আমরা আমাদের দলীয় অবস্থান থেকে যতটুকু সম্ভব সরকারকে সহায়তা করব।’
শামসুল ইসলাম আরও বলেন, ‘সরকার যেভাবে পরিকল্পনা করেছে, আমার মনে হয় আপনাদের সহযোগিতা থাকলে আমরা তাঁর শেষ বিদায়—তিনি সত্যিকার অর্থে যা প্রাপ্য—সেটা দিতে পারব। এটার জন্য দেশবাসী এবং আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাছে অত্যন্ত কাম্য।’

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শোক পালন করা হচ্ছে। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
৫ মিনিট আগে
ক্ষমতার মসনদ থেকে নির্জন কারাগার কিংবা হাসপাতালের চার দেয়াল—সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জীবনের প্রতিটি বাঁকে যিনি নিঃশব্দে পাশে ছিলেন, তিনি কোনো রাজনৈতিক নেতা নন; এমনকি রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়ও নন।
৭ মিনিট আগে
ভোট ঘিরে অনিয়ম প্রতিরোধ, গ্রহণযোগ্যতা মানুষের কাছে সমুন্নত রাখা এবং নিরপেক্ষতা দৃশ্যমান করার জন্য চারটি কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে নির্বাচন কমিশনের উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেনের সই করা পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির সদ্য প্রয়াত চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
২ ঘণ্টা আগে