
.png)

ভারতের জেনারেশন জেড বিশাল, অস্থির ও প্রযুক্তিনির্ভর একটি প্রজন্ম। ২৫ বছরের নিচে এমন প্রায় ৩৭ কোটি মানুষ আছে, যা দেশটির মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশের কাছাকাছি। স্মার্টফোন ও সামাজিক মাধ্যমের কারণে তারা রাজনীতি, দুর্নীতি ও বৈষম্য সম্পর্কে সচেতন।

গত কয়েক বছরে বাংলাদেশ ও নেপালের মতো দেশে ‘জেনারেশন জি’ বা জেন-জি আন্দোলন তুলেছে নতুন রাজনৈতিক ঢেউ। প্রচলিত ব্যবস্থার প্রতি হতাশা, বেকারত্বের জ্বালা এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ তরুণ প্রজন্মকে এক ছাতার নিচে এনেছে।

জেন-জি বা ‘জেনারেশন জুমার্স’। অধুনা দুনিয়ায় বহুল আলোচিত একটি প্রজন্ম-পরিভাষা। জন্ম থেকেই ডিজিটাল প্রযুক্তির সংস্পর্শে আসা এরা প্রথম প্রজন্ম। উন্নত দেশ হোক বা উন্নয়নশীল সমাজ, জেন-জিরা নানা উপায়ে নাড়িয়ে দিচ্ছে প্রচলিত শাসন, সংস্কৃতি ও চিন্তার কাঠামো। তাঁদের ভাষা, অভিব্যক্তি আর প্রতিক্রিয়া অনেক ক্ষেত্র

এই প্রজন্মের আন্দোলন, ভাষা ও সাংস্কৃতিক প্রতীক—সব মিলিয়ে তারা একটি নতুন রাজনৈতিক ব্যাকরণ নির্মাণ করছে। এই ব্যাকরণকে বুঝতে হলে আমাদের প্রবেশ করতে হবে তাদের নির্মিত বাস্তবতায়, তাদের ডিজিটাল ছন্দে এবং তাদের মনোজাগতিক প্রতীকতত্ত্বে। অন্যথায়, আমরা শুধু তাদের সহিংসতা দেখব, কিন্তু তাদের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা ব

জেন-জি বা ‘জেনারেশন জুমার্স’। অধুনা দুনিয়ায় বহুল আলোচিত একটি প্রজন্ম-পরিভাষা। জন্ম থেকেই ডিজিটাল প্রযুক্তির সংস্পর্শে আসা এরা প্রথম প্রজন্ম। উন্নত দেশ হোক বা উন্নয়নশীল সমাজ, জেন-জিরা নানা উপায়ে নাড়িয়ে দিচ্ছে প্রচলিত শাসন, সংস্কৃতি ও চিন্তার কাঠামো। তাঁদের ভাষা, অভিব্যক্তি আর প্রতিক্রিয়া অনেক ক্ষেত্র

জেন-জি’রা কর্মী হিসেবে অলস। এই অভিযোগ কর্পোরেট বস মহলে কমন। আসলেই কি তাই? জেন-জি’রা কর্মক্ষেত্রে ঢুকেছে অল্প কিছুদিন হল। কিন্তু এরই মধ্যে চাকরি ছাড়ার রেটে তারা এগিয়ে আছে, চাকরিতে তারা পুরো মনোযোগ দেয় না –এসব নালিশ তাদের বিরুদ্ধে প্রবল। আরেকদিকে জেন-জি টিকটকার, রিলমেকার, লেখকরা বলছে এই প্রবণতাগুলো সত