
.png)

শীত এলেই অনেকের মুড যেন একটু থমকে যায়। অকারণে মন খারাপ বা ক্লান্তি ঘিরে ধরে। প্রশ্ন জাগে, শীতকাল কি সত্যিই আমাদের মুড অফ করে দেয়? নাকি এর পেছনে আছে শরীরের কোনো প্রতিক্রিয়া? শীতে আমাদের বিষণ্নতার কারণ খুঁজে দেখা যাক।

আমাদের বারান্দার শিশুটার সঙ্গে পাশের বারান্দার শিশুটার বন্ধুত্ব পুরোনো হতে চলল। তাদের আলাদা খাঁচা। শহরগুলোতে তাদের যাওয়ার কোনো জায়গা নেই বলে ঘরে বন্দী থাকে। বারান্দা থেকে আকাশ দেখে। তারা একে অন্যের সঙ্গে কথা বলে।

অনেক সময় কাউকে ফোন করা যায় না, কাউকে ইনবক্সে বলা যায় না, ‘আমি ভালো নেই।’ এ সময়েই অনেকেই মোবাইল বা ল্যাপটপে খুলে চ্যাটজিপিটির মতো এআই নিয়ে বসেন। আমার এক বন্ধুও আজকাল মন খারাপ হলে চ্যাটজিপিটির কাছে যায়। বন্ধুটির মনে হয় এআই যেন সত্যিই তাঁর উদ্বেগ বুঝতে পারছে।

এমনও অনেক মানুষ আছেন যারা গভীর দুঃখ, কষ্ট বা মানসিক আঘাতে চাইলেও কাঁদতে পারেন না। কিন্তু কেন এমন হয়? এই বিষয়টিকে শারীরবৃত্তীয়, মানসিক ও সামাজিক নানা দৃষ্টিকোণ থেকে দেখার সুযোগ রয়েছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সংজ্ঞা অনুযায়ী শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক এ তিনটি দিক ভালো থাকলেই একজন মানুষকে সুস্থ বলা যায়। কিন্তু বাংলাদেশে এখনো স্বাস্থ্য বলতে কেবল শারীরিক দিককেই গুরুত্ব দেওয়া হয়, ফলে মানসিক স্বাস্থ্য উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ওপেনএআই-এর প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান মঙ্গলবার এক্সে দেওয়া এক পোস্টে ঘোষণা করেছেন যে শিগগিরই চ্যাটজিপিটির কিছু নিরাপত্তা নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা হবে। এর ফলে ব্যবহারকারীরা চাইলে চ্যাটবটের উত্তর আরও বন্ধুসুলভ ও ‘মানবসুলভ’ করতে পারবেন। যাচাইকৃত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইরোটিক বা প্রাপ্তবয়স্ক বিষয়ক আলাপ

আজ মানসিক স্বাস্থ্য দিবস
পাবনা মানসিক হাসপাতালের প্রবেশপথেই চোখে পড়ে বড় সাইনবোর্ড। তাতে লেখা সতর্কবাণী, ‘মানসিক রোগীদের সংবেদনশীল চিকিৎসা ও গোপনীয়তার স্বার্থে হাসপাতালে সাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ।’ তারপরও হাসপাতালে অভ্যন্তরীণ আবাসিক ওয়ার্ডে ধারণ করা বেশ কিছু ভিডিও ছড়িয়ে আছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওগুলোতে দেখা যাচ্ছে, রোগী

আজ বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের পর আমরা তো নিজেরাই অনুভব করতে পারছি, যেকোনো রাজনৈতিক পরিস্থিতি বা জরুরি পরিস্থিতি শারীরিক-মানসিক স্বাস্থ্যকে কতটা গভীরভাবে প্রভাবিত করে।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালন করা হচ্ছে।

আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস
আচ্ছা, মানুষ কেন বেড়াতে চায়? বেড়ালে কী হয়? এরকম প্রশ্ন আছে অনেকের মনে। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘আমি চঞ্চল হে, সুদূরের পিয়াসী’। বেড়াতে না গেলে কি সুদূরকে পাওয়া যায়? রবীন্দ্রনাথ ঘুরে বেড়িয়েছেন পৃথিবীর বহু প্রান্তে। বেড়ানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন চিঠি, ভ্রমণকাহিনি।

দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন
চলতি বছরের জুন মাসে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়টার্স ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব জার্নালিজমের এক বার্ষিক জরিপে দেখা গেছে, বর্তমানে বিশ্বব্যাপী সংবাদ এড়িয়ে চলার প্রবণতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে।

শিশু-কিশোর বলতে আমরা শূন্য থেকে ১৮ বছর বয়সীদের বুঝে থাকি। এ সময়ে তারা যা দেখে, শোনে ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে, সেটিই তাদের মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

‘ওরা সব নিউজ দেখে আতংকগ্রস্ত হয়ে পড়ছে’
রাজপথে আন্দোলন থেকে শুরু করে বিমান বিধ্বস্তের মতো ঘটনায় ক্রমাগত আমাদের শিশু-কিশোরেরা ট্রমায় আক্রান্ত হচ্ছে। ভবিষ্যতে তারাই হবে এ দেশের মূল নাগরিক অংশ। ব্যক্তিক ও জাতীয় প্রয়োজনেই এই শিশু-কিশোরদের ট্রমামুক্ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।