স্ট্রিম সংবাদদাতা

মনোনয়ন নিয়ে অন্যদলে যোগ দেওয়াকে সমালোচনা করে নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, ‘কতিপয় রাজনৈতিক দল মিলে, তাদের মার্কাগুলো বিলুপ্ত করে দিয়ে আবার একটি দলে একীভূত হচ্ছে। একটি আসনের জন্য যারা নিজের দলকে বিলুপ্ত করে দিচ্ছেন, আপনারা নিজেদের দলের প্রতি অন্যায় করছেন। আমরা চেয়েছিলাম একটি ব্যালট বিপ্লব, কিন্তু কিছু রাজনৈতিক দল এখন বুলেট বিপ্লবের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এজন্য সবাইকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে, ইনসাফের পক্ষে লড়ে যেতে হবে।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির হত্যার প্রতিবাদে আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ফেনীতে এক শোক ও সংহতি সমাবেশ বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। শহরের কিং কমিউনিটি সেন্টারে এর আয়োজন করেন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের অন্যতম নেতা এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
বাংলাদেশের রাজনীতির গুণগত বদলের জন্য জীবন দিয়ে হলেও সংস্কার আনার প্রতিশ্রুতি জানিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, ‘দেশের রাজনীতি বদলে দেওয়ার জন্য আমরা যে সংস্কারের দাবি তুলেছি, সংস্কারের জন্য জীবন গেলেও পিছ পা হব না। গত ১৩ বছর চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজরা ট্রেলার দেখিয়েছে, পিকচার আভি বাকি হ্যায়, পিকচার দেখবেন নির্বাচনের পর।’
সম্প্রতি এক টকশোতে বিএনপির স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক নিলুফার চৌধুরী মনির করা মন্তব্যের সমালোচনা করে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘যারা শহিদ ওসমান হাদিকে গিনিপিগ বলে, তার নামটাও ঠিকমতো উচ্চারণ করতে পারে না তাদের এই প্রজন্ম প্রত্যাখ্যান করবে। ...এখনো হাদি হত্যাকাণ্ডের বিচারের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না, এটি অশনি সংকেত।’ প্রশাসন নিরপেক্ষ আচরণ না করলে আবারও তরুণ প্রজন্মের মুখোমুখি হতে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ আমলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘নির্বাচনে একটি গুরুত্বপূর্ণ আম্পায়ারের ভূমিকা রাখে প্রশাসন ও পুলিশ। কিন্তু আমরা দেখেছি গত তিনটি নির্বাচনে প্রশাসন ও পুলিশ আম্পায়ার বা রেফারি না নিয়ে তারা নিজেরাই খেলোয়াড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিল। যেটির খেসারত জাতিকে দিতে হয়েছে এবং আগামীতেও দিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অধিকাংশই পরবর্তীতে কে বা কারা ক্ষমতায় আসতে পারে, সেই দলগুলোর পা চাটার জন্য আবার গুলশান-পল্টনে লাইন দেওয়া শুরু করেছে। দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষিত আগামীর নির্বাচনকে ঘিরে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।’ কোনো দলের দালালি করলে বেনজির-হারুনদের মতো পালাতে হবে বলে সতর্ক করেন তিনি।
একই সমাবেশে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্থা শারমিন বলেন, “আগামী নির্বাচনে সংস্কারের পক্ষে ‘হ্যাঁ’ ভোট, আর নতুন বাংলাদেশের পক্ষে ভোট দিতে হবে। যারা টাকার বিনিময়ে বা দুয়েকটা সিটের বিনিময়ে নিজেদের বিকিয়ে দেয়, তারা কখনো রাষ্ট্রের পক্ষের শক্তি হতে পারে না।’ আধিপত্যবাদের বিপক্ষে সর্বশক্তি নিয়ে লড়াই করা তরুণ প্রজন্ম ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এবি পার্টির জেলা আহ্বায়ক মাস্টার আহসানুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এনসিপি জেলা সদস্যসচিব শাহ ওয়ালী উল্যাহ মানিক ও এবি পার্টির সদস্যসচিব ফজলুল হক। এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ছাড়াও সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভুইয়া, এবি পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জোবায়ের আহমদ ভুঁইয়া, কুমিল্লা মহানগর আহ্বায়ক মিয়া তৌফিকসহ অন্যরা।

মনোনয়ন নিয়ে অন্যদলে যোগ দেওয়াকে সমালোচনা করে নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, ‘কতিপয় রাজনৈতিক দল মিলে, তাদের মার্কাগুলো বিলুপ্ত করে দিয়ে আবার একটি দলে একীভূত হচ্ছে। একটি আসনের জন্য যারা নিজের দলকে বিলুপ্ত করে দিচ্ছেন, আপনারা নিজেদের দলের প্রতি অন্যায় করছেন। আমরা চেয়েছিলাম একটি ব্যালট বিপ্লব, কিন্তু কিছু রাজনৈতিক দল এখন বুলেট বিপ্লবের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এজন্য সবাইকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে, ইনসাফের পক্ষে লড়ে যেতে হবে।’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির হত্যার প্রতিবাদে আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ফেনীতে এক শোক ও সংহতি সমাবেশ বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। শহরের কিং কমিউনিটি সেন্টারে এর আয়োজন করেন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের অন্যতম নেতা এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
বাংলাদেশের রাজনীতির গুণগত বদলের জন্য জীবন দিয়ে হলেও সংস্কার আনার প্রতিশ্রুতি জানিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, ‘দেশের রাজনীতি বদলে দেওয়ার জন্য আমরা যে সংস্কারের দাবি তুলেছি, সংস্কারের জন্য জীবন গেলেও পিছ পা হব না। গত ১৩ বছর চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজরা ট্রেলার দেখিয়েছে, পিকচার আভি বাকি হ্যায়, পিকচার দেখবেন নির্বাচনের পর।’
সম্প্রতি এক টকশোতে বিএনপির স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক নিলুফার চৌধুরী মনির করা মন্তব্যের সমালোচনা করে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘যারা শহিদ ওসমান হাদিকে গিনিপিগ বলে, তার নামটাও ঠিকমতো উচ্চারণ করতে পারে না তাদের এই প্রজন্ম প্রত্যাখ্যান করবে। ...এখনো হাদি হত্যাকাণ্ডের বিচারের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না, এটি অশনি সংকেত।’ প্রশাসন নিরপেক্ষ আচরণ না করলে আবারও তরুণ প্রজন্মের মুখোমুখি হতে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ আমলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘নির্বাচনে একটি গুরুত্বপূর্ণ আম্পায়ারের ভূমিকা রাখে প্রশাসন ও পুলিশ। কিন্তু আমরা দেখেছি গত তিনটি নির্বাচনে প্রশাসন ও পুলিশ আম্পায়ার বা রেফারি না নিয়ে তারা নিজেরাই খেলোয়াড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিল। যেটির খেসারত জাতিকে দিতে হয়েছে এবং আগামীতেও দিতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অধিকাংশই পরবর্তীতে কে বা কারা ক্ষমতায় আসতে পারে, সেই দলগুলোর পা চাটার জন্য আবার গুলশান-পল্টনে লাইন দেওয়া শুরু করেছে। দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষিত আগামীর নির্বাচনকে ঘিরে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।’ কোনো দলের দালালি করলে বেনজির-হারুনদের মতো পালাতে হবে বলে সতর্ক করেন তিনি।
একই সমাবেশে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্থা শারমিন বলেন, “আগামী নির্বাচনে সংস্কারের পক্ষে ‘হ্যাঁ’ ভোট, আর নতুন বাংলাদেশের পক্ষে ভোট দিতে হবে। যারা টাকার বিনিময়ে বা দুয়েকটা সিটের বিনিময়ে নিজেদের বিকিয়ে দেয়, তারা কখনো রাষ্ট্রের পক্ষের শক্তি হতে পারে না।’ আধিপত্যবাদের বিপক্ষে সর্বশক্তি নিয়ে লড়াই করা তরুণ প্রজন্ম ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এবি পার্টির জেলা আহ্বায়ক মাস্টার আহসানুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এনসিপি জেলা সদস্যসচিব শাহ ওয়ালী উল্যাহ মানিক ও এবি পার্টির সদস্যসচিব ফজলুল হক। এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ছাড়াও সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভুইয়া, এবি পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জোবায়ের আহমদ ভুঁইয়া, কুমিল্লা মহানগর আহ্বায়ক মিয়া তৌফিকসহ অন্যরা।

রাজধানীর ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’তে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত সুদৃশ্য ও ‘আলিশান’ চেয়ারটি সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেছেন।
১৪ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম মহানগরের প্রধান সমন্বয়কারী ও কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে পদত্যাগ করেছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) তিনি এ ঘোষণার পাশাপাশি চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসন থেকে এনসিপির হয়ে নির্বাচন না করার কথা জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশে সপরিবারের প্রত্যাবর্তনে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই এভারকেয়ার হাসপাতাল ও এর আশপাশের এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
৩ ঘণ্টা আগে