স্ট্রিম প্রতিবেদক

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের বার্ষিক আয় ১৬ লাখ টাকা। পরামর্শক হিসেবে পাওয়া অর্থ এবং অন্যান্য খাত থেকে তিনি এ আয় করেন। তাঁর এই আয় বিএনপি, জামায়াতসহ বড় দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে নাহিদ ইসলামের বাড়ি, গাড়ি ও জমি নেই।
ঢাকা-১১ আসনের প্রার্থী হিসেবে নাহিদ ইসলামের নির্বাচনী হলফনামায় আয় ও সম্পদের এ তথ্য পাওয়া গেছে। নির্বাচন কমিশনে অন্যান্য নেতাদের হলফনামার তথ্যানুযায়ী, দেশের বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বার্ষিক আয় উল্লেখ করেছেন পৌনে ৭ লাখ টাকা।
এ ছাড়া বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের বার্ষিক আয় ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের ৪ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের বার্ষিক আয় ৮ লাখ ৭৬ হাজার ৮৯০ টাকা।
নাহিদ ইসলামের হলফনামার তথ্যানুযায়ী, তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকা। শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। অবশ্য গত বছর মোট আয় ছিল ১৩ লাখ ৫ হাজার ১৫৮ টাকা। ওই বছরে তিনি আয়কর পরিশোধ করেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
সম্পদের বিবরণ অনুযায়ী, নাহিদ ইসলামের হাতে নগদ ১৯ লাখ ৫০ হাজার এবং তাঁর স্ত্রীর কাছে ২ লাখ টাকা রয়েছে। ব্যাংকে জমা অর্থের পরিমাণ ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা। নিজের অর্জনকালীন স্বর্ণালংকারের মূল্য প্রায় ৮ লাখ টাকা এবং স্ত্রীর গহনার মূল্য ১০ লাখ টাকা। এ ছাড়া ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী এবং আসবাবপত্র রয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার।
হলফনামায় নাহিদ ইসলাম উল্লেখ করেছেন, তাঁর নামে কোনো বাড়ি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, কৃষিজমি বা অকৃষিজমি নেই। নেই কোনো আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স। ফৌজদারি মামলাও নেই।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের বার্ষিক আয় ১৬ লাখ টাকা। পরামর্শক হিসেবে পাওয়া অর্থ এবং অন্যান্য খাত থেকে তিনি এ আয় করেন। তাঁর এই আয় বিএনপি, জামায়াতসহ বড় দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে নাহিদ ইসলামের বাড়ি, গাড়ি ও জমি নেই।
ঢাকা-১১ আসনের প্রার্থী হিসেবে নাহিদ ইসলামের নির্বাচনী হলফনামায় আয় ও সম্পদের এ তথ্য পাওয়া গেছে। নির্বাচন কমিশনে অন্যান্য নেতাদের হলফনামার তথ্যানুযায়ী, দেশের বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বার্ষিক আয় উল্লেখ করেছেন পৌনে ৭ লাখ টাকা।
এ ছাড়া বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের বার্ষিক আয় ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের ৪ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের বার্ষিক আয় ৮ লাখ ৭৬ হাজার ৮৯০ টাকা।
নাহিদ ইসলামের হলফনামার তথ্যানুযায়ী, তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকা। শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। অবশ্য গত বছর মোট আয় ছিল ১৩ লাখ ৫ হাজার ১৫৮ টাকা। ওই বছরে তিনি আয়কর পরিশোধ করেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
সম্পদের বিবরণ অনুযায়ী, নাহিদ ইসলামের হাতে নগদ ১৯ লাখ ৫০ হাজার এবং তাঁর স্ত্রীর কাছে ২ লাখ টাকা রয়েছে। ব্যাংকে জমা অর্থের পরিমাণ ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা। নিজের অর্জনকালীন স্বর্ণালংকারের মূল্য প্রায় ৮ লাখ টাকা এবং স্ত্রীর গহনার মূল্য ১০ লাখ টাকা। এ ছাড়া ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী এবং আসবাবপত্র রয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার।
হলফনামায় নাহিদ ইসলাম উল্লেখ করেছেন, তাঁর নামে কোনো বাড়ি, ফ্ল্যাট, গাড়ি, কৃষিজমি বা অকৃষিজমি নেই। নেই কোনো আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স। ফৌজদারি মামলাও নেই।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস তাঁর নির্বাচনী হলফনামায় স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে মোট সম্পদের মূল্য দেখিয়েছেন ৭৫ কোটি ৫ লাখ ৮৩ হাজার ১৪৩ টাকা।
৩৬ মিনিট আগে
জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন নকিব আল মাহমুদ অর্ণব। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টের মাধ্যমে দল থেকে সরে দাঁড়ানোর এই ঘোষণা দেন।
৩৮ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের ঢাকা সফরের সিদ্ধান্তে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন আম্মার।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পুনর্বিন্যাসের মধ্যে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের একটি স্বীকারোক্তি।
২ ঘণ্টা আগে