আইসল্যান্ডের সড়কপথের সৌন্দর্য ও প্রকৃতির বিশালতা ভ্রমণকারীদের সহজেই উপভোগ করার সুযোগ করে দেয়। এখানে প্রতিটি মাইল ভ্রমণ এক নতুন প্রাকৃতিক বিস্ময়ের অভিজ্ঞতা দেয়। এই সড়কগুলোর পাশ দিয়ে গাড়ি চালানোর সময় আপনি দৃশ্যের পরিবর্তন অনুভব করবেন।

পৃথিবীর সবচেয়ে দক্ষিণতম এবং শীতলতম অ্যান্টার্কটিকার গল্প বলছেন বিশ্ব ভ্রামণিক দুই ভাই তানভীর অপু ও তারেক অনু। বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম মহাদেশ অ্যান্টার্কটিকা। এর বেশিরভাগ অংশ বরফের চাদরে ঢাকা এবং এখানে পেঙ্গুইন, সীল এবং তিমির মতো প্রাণী বাস করে।

অ্যান্টার্কটিকা ভ্রমণ ডায়রি: প্রথম পর্ব
দক্ষিণের চমৎকার শহর উসুয়াইয়া এসে পৌঁছেছি। আর্জেন্টিনার শেষ প্রান্তে পৃথিবীর দক্ষিণতম এই শহরে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে মনে হলো যেন এক অপার নৈসর্গিক সৌন্দর্যের জগতে প্রবেশ করলাম। চারপাশে চোখ পৌঁছাচ্ছে না এমন বিস্তৃত দৃশ্য: পাহাড়, বরফ, সমুদ্র এবং সবুজের এক অনন্য মিশেল।

পৃথিবীর খুব সুন্দর একটি দেশ আইসল্যান্ড। নাম শুনলে মনে হতে পারে আইসল্যান্ড বরফে ঘেরা শীতপ্রধান দেশ। কিন্তু বাস্তবে দেশটা ততটা ঠাণ্ডা নয়, বরং প্রায়শই স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় থাকে সেখানে। আইসল্যান্ডের তিন চতুর্থাংশ স্থান রুক্ষ হওয়ায় কোন বনাঞ্চল নেই। তবুও দেশটির প্রকৃতি যে কাউকে মুগ্ধ করবে।

দক্ষিণ জর্জিয়ার সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বে পৃথিবীর অন্যতম মনোমুগ্ধকর ও বন্যপ্রাণীতে সমৃদ্ধ স্থান, যা ঘিরে আছে তুষার-ঢাকা সুউচ্চ পর্বত, গলিত হিমবাহ এবং জীবনে ভরপুর বিস্তীর্ণ বালুকাময় সৈকত। এখানে রয়েছে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম কিং পেঙ্গুইন উপনিবেশ। যেখানে ২ লক্ষেরও বেশি প্রজনন যুগল বসবাস করে।

বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম মহাদেশ অ্যান্টার্কটিকা। এর বেশিরভাগ অংশ বরফের চাদরে ঢাকা এবং এখানে পেঙ্গুইন, সীল এবং তিমির মতো প্রাণী বাস করে। বিস্তারিত জেনে নিন স্ট্রিমে

বিশ্বভ্রমণের গল্প নিয়ে আসছেন তারেক অণু