
.png)

হেমাঙ্গ বিশ্বাস বাংলা গণসংগীতের এক অমর প্রতিভা। তাঁর জন্ম ১৯১২ সালের ১৪ ডিসেম্বর হবিগঞ্জের মিরাশী গ্রামে। মৃত্যু ১৯৮৭ সালের ২২ নভেম্বর কলকাতায়। জন্মেছিলেন জমিদার হরকুমার বিশ্বাসের ঘরে। কিন্তু এই উচ্চবর্গীয় পরিবারে জন্ম তাঁর রাজনৈতিক চেতনাকে বাঁধতে পারেনি।

সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণার পর থেকেই কয়েকটি ধর্মভিত্তিক সংগঠন ও রাজনৈতিক দল এর বিরোধিতা জানায় এবং নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে। পাশাপাশি, সংগীত শিক্ষকের পরিবর্তে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের দাবিও উত্থাপন করা হয়। এসব নিয়ে কী ভাবছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

১৯৮০ সালের ৮ ডিসেম্বর, নিউইয়র্কের ডাকোটা বিল্ডিংয়ের সামনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন জন লেনন—বিশ্বসঙ্গীতের এক কিংবদন্তি। “Give Peace a Chance”–এর সেই কণ্ঠ হঠাৎই থেমে গেল কেন? জন লেননের জন্মদিনে দেখুন স্ট্রিমের বিশেষ নিবেদন।

আধুনিক কালে সংগীত শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে প্রযুক্তি ও মিডিয়ার গুরুত্ব সুগভীর। একজন শিশু নৈতিক জ্ঞান কি শুধু ধর্ম থেকেই পায়? নাকি ভাষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান, পরিবেশ, ইতিহাস, দর্শন সবকিছু থেকেই পেতে পারে?

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীতশিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বাতিলের দাবি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সাংস্কৃতিক অধিকারের পরিপন্থী বলে বিবৃতি দিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।

শ্রদ্ধা
ফরিদা পারভীন এমন একজন শিল্পী, যিনি নাগরিক ও গ্রামীণ—দুই ধরনের গায়নশৈলীর সুমিশ্র কণ্ঠরূপকার। এই ধরনের গায়কী গুণ উপমহাদেশের খুব কমই পাওয়া যায়। যেমনটি দেখেছি নুসরাত ফতেহ আলী খান বা আবিদা পারভীনের কাওয়ালির মধ্যে।

১৯৫০ সাল। মাত্র ২১ বছর বয়স তখন কিশোর কুমারের। বছর চারেক আগেই আভাস কুমার গাঙ্গুলী নাম পাল্টে হয়েছেন ‘কিশোর কুমার’। গায়ক হিসেবে তেমন পরিচিত নন তখনও। তাঁর দাদা অশোক কুমার সে সময় হিন্দি সিনেমার আইকনিক অভিনেতা। অশোকের ছোট ভাই হিসেবেই মানুষ তাঁকে চেনে।

‘তুমি যে আমার’, ‘নিশি রাত বাঁকা চাঁদ আকাশ’, ‘এই সুন্দর স্বর্ণালি সন্ধ্যায়’, ‘বাবুজি ধীরে চল না’—এমন অসংখ্য জনপ্রিয় গানের গায়িকা গীতা দত্ত ছিলেন ভারতের নারী ‘সিংগিং-সুপারস্টার’। তবে অনেকেই জানেন না, এই কালজয়ী শিল্পী জন্মেছিলেন বাংলাদেশের ফরিদপুরে।