স্ট্রিম ডেস্ক

সরকারের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের জন্য নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের সম্পত্তি বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য গ্রুপের খসড়া পাওয়ার অব অ্যাটর্নি স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে নাসা গ্রুপ।
আজ শনিবার (২০) এসব তথ্য জানায় নাসা গ্রুপ কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের সম্পত্তি বিক্রি করে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ হবে। খসড়া পাওয়ার অব অ্যাটর্নি স্বাক্ষর করে সম্পদ বিক্রির জন্য উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। এতে শ্রমিকদের চলতি মাসের বেতন-ভাতাদি পরিশোধ করা সহজ হবে।
নাসা গ্রুপের সম্পদের মধ্যে রয়েছে—গুলশান ৭ নং রোডের প্লট-৬, আশুলিয়ার তৈয়বপুর মৌজায় পাঁচ বিঘা জমি ও সাততলা ভবন (মোট আয়তন ২ লাখ ৬ বর্গফুট), নারায়ণগঞ্জের চর চেঙ্গাকান্দি মৌজায় ১০ বিঘা জমি, প্রায় ৮৬ কোটি টাকার বিভিন্ন শেয়ার এবং রাজউকের প্লট।
নাসা গ্রুপের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অল্প সময়ের মধ্যে বাকি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা হবে।
এর আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় থেকে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধে ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় মন্ত্রণালয়। ওই সভায় উপস্থিত নাসা গ্রুপের প্রতিনিধিদেরকে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধে এই সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
সেদিন বলা হয়েছিল, ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নাসা গ্রুপের মালিক নজরুল ইসলাম মজুমদারের কাছ থেকে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি নিয়ে সম্পদ বিক্রি করে শ্রমিকদের চলতি মাসের বেতন ভাতাদি পরিশোধের পদক্ষেপ নিতে হবে।
এ সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠান চালু রাখা অথবা বন্ধ করার সিদ্ধান্তও জানাতে হবে। অন্যথায় মালিকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সে সঙ্গে নাসা গ্রুপের মালিক, মালিকের স্ত্রী, ছেলে ও মেয়ের পাসপোর্ট বাতিল করা হবে।
এছাড়া সেই সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছিলেন, নাসা গ্রুপের শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা না হলে মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সরকারের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের জন্য নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের সম্পত্তি বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য গ্রুপের খসড়া পাওয়ার অব অ্যাটর্নি স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে নাসা গ্রুপ।
আজ শনিবার (২০) এসব তথ্য জানায় নাসা গ্রুপ কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের সম্পত্তি বিক্রি করে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ হবে। খসড়া পাওয়ার অব অ্যাটর্নি স্বাক্ষর করে সম্পদ বিক্রির জন্য উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। এতে শ্রমিকদের চলতি মাসের বেতন-ভাতাদি পরিশোধ করা সহজ হবে।
নাসা গ্রুপের সম্পদের মধ্যে রয়েছে—গুলশান ৭ নং রোডের প্লট-৬, আশুলিয়ার তৈয়বপুর মৌজায় পাঁচ বিঘা জমি ও সাততলা ভবন (মোট আয়তন ২ লাখ ৬ বর্গফুট), নারায়ণগঞ্জের চর চেঙ্গাকান্দি মৌজায় ১০ বিঘা জমি, প্রায় ৮৬ কোটি টাকার বিভিন্ন শেয়ার এবং রাজউকের প্লট।
নাসা গ্রুপের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অল্প সময়ের মধ্যে বাকি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা হবে।
এর আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় থেকে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধে ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় মন্ত্রণালয়। ওই সভায় উপস্থিত নাসা গ্রুপের প্রতিনিধিদেরকে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধে এই সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
সেদিন বলা হয়েছিল, ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নাসা গ্রুপের মালিক নজরুল ইসলাম মজুমদারের কাছ থেকে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি নিয়ে সম্পদ বিক্রি করে শ্রমিকদের চলতি মাসের বেতন ভাতাদি পরিশোধের পদক্ষেপ নিতে হবে।
এ সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠান চালু রাখা অথবা বন্ধ করার সিদ্ধান্তও জানাতে হবে। অন্যথায় মালিকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সে সঙ্গে নাসা গ্রুপের মালিক, মালিকের স্ত্রী, ছেলে ও মেয়ের পাসপোর্ট বাতিল করা হবে।
এছাড়া সেই সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছিলেন, নাসা গ্রুপের শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা না হলে মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মুখে অস্বীকার করলেও বেসরকারি ইসলামী ব্যাংকের গঠন থেকে পরিচালন সবক্ষেত্রে রয়েছে জামায়াতে ইসলামীর সংশ্লিষ্টতা। আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কীভাবে দলটির প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবেন, তার একটি ভিডিও ফাঁস হওয়ার পর প্রসঙ্গটি আবার সামনে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ বোঝাই একটি ভারতীয় ট্রাক বন্দর অভ্যন্তরে প্রবেশ করে।
১৮ ঘণ্টা আগে
প্রতিলিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৬ টাকা বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। খোলা এই তেলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ৭ টাকা। দুই ধরনের তেল মিলে ১৩ টাকা বেড়েছে।
১ দিন আগে
নভেম্বরে খাদ্যপণ্যের দাম অক্টোবরের তুলনায় ১ দশমিক ৮৮ শতাংশ কমেছে। তবে খাদ্যবহির্ভুত পণ্যের দাম অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বরে বেড়েছে দশমিক দশমিক ৯১ শতাংশ। আর সার্বিক মূল্যস্ফীতি অক্টোবরের তুলনায় দশমিক ৩৯ শতাংশ কমেছে।
১ দিন আগে