স্ট্রিম ডেস্ক

দূষণ বিরোধী বিশেষ অভিযানে ২৪ কোটির বেশি টাকা জরিমানা আদায় এবং ৬৪৮টি ইটভাটা বন্ধ করা হয়েছে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ উদ্যোগে পরিবেশ অধিদপ্তর গত ২ জানুয়ারি থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত সারা দেশে দূষণ বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে এই জরিমানা আদায় করে। সংবাদ সংস্থা বাসস এসব তথ্য জানিয়েছে।
এই অভিযানে যানবাহন, অবৈধ ইটভাটা, স্টিল মিল, শব্দদূষণ, ঝুঁকিপূর্ণ বর্জ্য, সীসা কারখানা, জলাশয় ভরাট, টায়ার পোড়ানো এবং খোলা নির্মাণ সামগ্রীর বিরুদ্ধে ৭৭৮টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে ১ হাজার ৬৬৩টি মামলার মাধ্যমে মোট ২৪ কোটি ৯ লক্ষ ৫০ হাজার ১শ’ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। একইসাথে ৪৩৮টি অবৈধ ইটভাটার চিমনি ভেঙে কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ২১০টি ইটভাটা বন্ধের জন্য কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ১২৪টি ভাটায় কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়েছে এবং ৭টি ইটভাটার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
এছাড়াও, একজনকে এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৮ ট্রাক সীসা গলানোর যন্ত্রপাতি জব্দ করে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
অপরদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগরের গুলশান, মাতুয়াইল, আমিনবাজার, মোহাম্মদপুর ও নারায়ণগঞ্জ এলাকায় নির্মাণ সামগ্রীর মাধ্যমে বায়ুদূষণ করার দায়ে ৬টি মোবাইল কোর্ট অভিযান চালানো হয়।
এই অভিযানে ৫টি মামলায় ২ লক্ষ ৫৯ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
একই দিন আমিনবাজারে অবৈধ সীসা ব্যাটারি গলানোর একটি কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে কারখানাটি উচ্ছেদ এবং যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে।
গাজীপুরে জলাধার ভরাটের অভিযোগে একজনকে সতর্ক এবং ৫ দিনের মধ্যে পুকুর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মানিকগঞ্জ ও দিনাজপুরে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানে ৮টি মামলায় ১ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। অভিযানে একটি ইটভাটার চিমনি ও কাঁচা ইট ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং ৬টি ইটভাটার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর জানিয়েছে, দূষণ নিয়ন্ত্রণে এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

দূষণ বিরোধী বিশেষ অভিযানে ২৪ কোটির বেশি টাকা জরিমানা আদায় এবং ৬৪৮টি ইটভাটা বন্ধ করা হয়েছে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ উদ্যোগে পরিবেশ অধিদপ্তর গত ২ জানুয়ারি থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত সারা দেশে দূষণ বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে এই জরিমানা আদায় করে। সংবাদ সংস্থা বাসস এসব তথ্য জানিয়েছে।
এই অভিযানে যানবাহন, অবৈধ ইটভাটা, স্টিল মিল, শব্দদূষণ, ঝুঁকিপূর্ণ বর্জ্য, সীসা কারখানা, জলাশয় ভরাট, টায়ার পোড়ানো এবং খোলা নির্মাণ সামগ্রীর বিরুদ্ধে ৭৭৮টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে ১ হাজার ৬৬৩টি মামলার মাধ্যমে মোট ২৪ কোটি ৯ লক্ষ ৫০ হাজার ১শ’ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। একইসাথে ৪৩৮টি অবৈধ ইটভাটার চিমনি ভেঙে কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ২১০টি ইটভাটা বন্ধের জন্য কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ১২৪টি ভাটায় কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়েছে এবং ৭টি ইটভাটার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
এছাড়াও, একজনকে এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৮ ট্রাক সীসা গলানোর যন্ত্রপাতি জব্দ করে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
অপরদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগরের গুলশান, মাতুয়াইল, আমিনবাজার, মোহাম্মদপুর ও নারায়ণগঞ্জ এলাকায় নির্মাণ সামগ্রীর মাধ্যমে বায়ুদূষণ করার দায়ে ৬টি মোবাইল কোর্ট অভিযান চালানো হয়।
এই অভিযানে ৫টি মামলায় ২ লক্ষ ৫৯ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
একই দিন আমিনবাজারে অবৈধ সীসা ব্যাটারি গলানোর একটি কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে কারখানাটি উচ্ছেদ এবং যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে।
গাজীপুরে জলাধার ভরাটের অভিযোগে একজনকে সতর্ক এবং ৫ দিনের মধ্যে পুকুর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মানিকগঞ্জ ও দিনাজপুরে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানে ৮টি মামলায় ১ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। অভিযানে একটি ইটভাটার চিমনি ও কাঁচা ইট ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং ৬টি ইটভাটার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর জানিয়েছে, দূষণ নিয়ন্ত্রণে এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সারা দেশের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। আজ শুক্রবার মৌসুমি পূর্বাভাসে এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৪ দিন আগে
পরিবেশ অধিদপ্তর সারা দেশে বায়ুদূষণকারী অবৈধ ইটভাটা, নিষিদ্ধ পলিথিন এবং পরিবেশদূষণকারী শিল্পকারখানার বিরুদ্ধে আজ বৃহস্পতিবার মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করেছে। বিভিন্ন আইন ও বিধিমালা অনুযায়ী পরিচালিত এসব অভিযানে মোট ৩৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়সহ একাধিক প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
৪ দিন আগে
দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ ২০২৪ ও ২০২৫ সালে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ভয়াবহতার সম্মুখীন হয়েছে। কখনও তীব্র দাবদাহে, আবার কখনও সর্বগ্রাসী বন্যায় ভাসিয়ে প্রকৃতি যেন এই অঞ্চলের মানচিত্রকে নতুন করে আঁকতে চাইছে।
৮ দিন আগে
জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি মোকাবিলায় ‘মাল্টি-হ্যাজার্ড আর্লি ওয়ার্নিং সিস্টেমস’ (এমএইচইডব্লিউএস) বিষয়ক জাতীয় রোডম্যাপ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।
৮ দিন আগে