স্ট্রিম ডেস্ক

প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই শান্তিচুক্তিতে রাজি হতে চাপ দেওয়া হবে বলে যুক্তরাষ্ট্র তার ন্যাটো মিত্রদের জানিয়েছে। কিয়েভ এখনই শান্তিচুক্তিতে সই না করলে ভবিষ্যতে আরও কঠিন শর্তের মুখে পড়তে হতে পারে বলেও সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন সেনা সচিব ড্যান ড্রিসকোল গত শুক্রবার কিয়েভে ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠকে এ তথ্য জানান। এর আগে তিনি জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনা করেন এবং হোয়াইট হাউজে ফোন দিয়ে কথা বলেন। বৈঠকে উপস্থিত একজন বলছেন, ড্রিসকোল সেখানে বলেন, “কোনো চুক্তিই নিখুঁত নয়। কিন্তু এটি নিয়ে আর দেরি নয়, এখনি করা করা দরকার।” কয়েকজন ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূত চুক্তির শর্ত এবং রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র মিত্রদের অন্ধকারে রাখার বিষয়টি নিয়ে প্রকাশ্যেই প্রশ্ন তোলেন।
বৈঠকে থাকা এক কূটনীতিক বলেন, “এটা দুঃস্বপ্নের মতো ছিল। আবার সেই ‘আপনাদের হাতে কোনো তাস নেই’ ধরনের যুক্তি।” গত ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউজে এক তিক্ত আলোচনায় ট্রাম্প জেলেনস্কিকে এমন মন্তব্য করেছিলেন।
এখন যেই খসড়া চুক্তি সামনে এসেছে, তাতে কিয়েভের জন্য একাধিক অগ্রহণযোগ্য শর্ত রয়েছে—রাশিয়ার দখলে থাকা এলাকা ছাড়াও কিয়েভের নিয়ন্ত্রণে থাকা আরও কিছু অঞ্চল ছাড়তে হবে। এমনকি যুদ্ধাপরাধের অভিযোগের বিষয়েও সামগ্রিকভাবে ক্ষমার ইঙ্গিত আছে।
গত শনিবার ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, এটি তাঁর চূড়ান্ত প্রস্তাব নয় এবং “যেভাবেই হোক” তিনি চান লড়াই থেমে যাক।
এর আগে শুক্রবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভিডিও বক্তব্যে ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট বলেন, এটি “আমাদের ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তগুলোর একটি।” তাঁর ভাষায়, ইউক্রেনের সামনে এখন দ্বিধা—“সম্মান হারানো, নাকি প্রধান মিত্র হারানো।”
মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের ঘনিষ্ঠ ড্রিসকোল সম্প্রতি ইউক্রেন বিষয়ক দায়িত্ব পেয়েছেন। তিনি আলোচনায় থাকা চুক্তিটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ২৮ দফা পরিকল্পনার সঙ্গে মিলে কিনা তা জানাতে সাংবাদিকদের কাছে অস্বীকৃতি জানান।
চলতি সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা প্রকাশ্যে আসার পর ইউক্রেনের অন্যান্য মিত্র হতভম্ব হয়ে পড়ে। পরিকল্পনার বিষয়বস্তু ও কাঠামো সম্পর্কে তাদের অন্ধকারে রাখা হয়েছিল। তারা আগে কোনো ধারণাই পায়নি এই চুক্তির আকার-প্রকৃতি সম্পর্কে। ইউরোপে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে যে, খসড়া চুক্তি প্রণয়নে রাশিয়ার প্রভাব বেশি হয়ে গেছে, যা এখন ইউক্রেনের কাছে চূড়ান্ত প্রস্তাব হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে।
ড্রিসকোল যুক্তি দেন, এতে আলোচনা নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। সূত্রের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এখনই শান্তি চান”। তিনি যুক্তি দেন একথা বলে যে, “রান্নাঘরে রাঁধুনি যত বেশি, কাজ তত কঠিন।”
কিয়েভে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স জুলি ডেভিসও বৈঠকে ছিলেন। তিনি অন্য রাষ্ট্রদূতদের বলেন, শর্তগুলো ইউক্রেনের জন্য কঠোর হলেও এর বাইরে তাদের সামনে ভালো বিকল্প নেই। “এখান থেকে চুক্তি আর ভালো হবে না, আরও কঠিন হবে,” বলেন তিনি।
ট্রাম্প চান, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যেন বৃহস্পতিবার থ্যাঙ্কসগিভিংয়ের আগেই চুক্তিতে সম্মতি দেন। সপ্তাহের শুরুতে ডেভিস সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ট্রাম্প “আক্রমণাত্মক সময়সূচি” ধরে এগোচ্ছেন।
ডেভিস বলেন, “আমরা কূটনৈতিক তৎপরতার এক অবিশ্বাস্য গতি দেখছি।” কিয়েভে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে আয়োজিত এক সংবর্ধনায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ওই সংবর্ধনায় ড্রিসকল ও তার সেনা প্রতিনিধি দলের পাশাপাশি ইউক্রেনের জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। ডেভিসের মতে, এ কূটনীতি তার বিদেশে কার্যজীবনে দেখা সবচেয়ে উচ্চাভিলাষী উদ্যোগ।
রুশ বাহিনী এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় যে ভূখণ্ড দখলে নিতে পারেনি, কিয়েভকে কেন তা ছেড়ে দিতে হবে—এই প্রশ্নে এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, চুক্তি “ইউক্রেনের জন্যই উপকারী।” তাঁর ধারণা, ট্রাম্প ও জেলেনস্কি শেষ পর্যন্ত মুখোমুখি বসে “শান্তির জন্য” একটি নথিতে সই করবেন।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, পরিকল্পনাটি তৈরি করেছেন ট্রাম্পের সহযোগী স্টিভ উইটকফ ও ক্রেমলিনের উপদেষ্টা কিরিল দিমিত্রিয়েভ। ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে এ সম্পর্ক এখন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক চ্যানেল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ড্রিসকল শিগগিরই রাশিয়া সফরে গিয়ে এ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শুক্রবার ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, মস্কো ইতিমধ্যে পরিকল্পনার একটি প্রতিলিপি পেয়েছে। তিনি বলেন, “আমি মনে করি এটি চূড়ান্ত শান্তিচুক্তির ভিত্তি হতে পারে।”
সূত্র: গার্ডিয়ান

প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই শান্তিচুক্তিতে রাজি হতে চাপ দেওয়া হবে বলে যুক্তরাষ্ট্র তার ন্যাটো মিত্রদের জানিয়েছে। কিয়েভ এখনই শান্তিচুক্তিতে সই না করলে ভবিষ্যতে আরও কঠিন শর্তের মুখে পড়তে হতে পারে বলেও সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন সেনা সচিব ড্যান ড্রিসকোল গত শুক্রবার কিয়েভে ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠকে এ তথ্য জানান। এর আগে তিনি জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনা করেন এবং হোয়াইট হাউজে ফোন দিয়ে কথা বলেন। বৈঠকে উপস্থিত একজন বলছেন, ড্রিসকোল সেখানে বলেন, “কোনো চুক্তিই নিখুঁত নয়। কিন্তু এটি নিয়ে আর দেরি নয়, এখনি করা করা দরকার।” কয়েকজন ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূত চুক্তির শর্ত এবং রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র মিত্রদের অন্ধকারে রাখার বিষয়টি নিয়ে প্রকাশ্যেই প্রশ্ন তোলেন।
বৈঠকে থাকা এক কূটনীতিক বলেন, “এটা দুঃস্বপ্নের মতো ছিল। আবার সেই ‘আপনাদের হাতে কোনো তাস নেই’ ধরনের যুক্তি।” গত ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউজে এক তিক্ত আলোচনায় ট্রাম্প জেলেনস্কিকে এমন মন্তব্য করেছিলেন।
এখন যেই খসড়া চুক্তি সামনে এসেছে, তাতে কিয়েভের জন্য একাধিক অগ্রহণযোগ্য শর্ত রয়েছে—রাশিয়ার দখলে থাকা এলাকা ছাড়াও কিয়েভের নিয়ন্ত্রণে থাকা আরও কিছু অঞ্চল ছাড়তে হবে। এমনকি যুদ্ধাপরাধের অভিযোগের বিষয়েও সামগ্রিকভাবে ক্ষমার ইঙ্গিত আছে।
গত শনিবার ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, এটি তাঁর চূড়ান্ত প্রস্তাব নয় এবং “যেভাবেই হোক” তিনি চান লড়াই থেমে যাক।
এর আগে শুক্রবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভিডিও বক্তব্যে ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট বলেন, এটি “আমাদের ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তগুলোর একটি।” তাঁর ভাষায়, ইউক্রেনের সামনে এখন দ্বিধা—“সম্মান হারানো, নাকি প্রধান মিত্র হারানো।”
মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের ঘনিষ্ঠ ড্রিসকোল সম্প্রতি ইউক্রেন বিষয়ক দায়িত্ব পেয়েছেন। তিনি আলোচনায় থাকা চুক্তিটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ২৮ দফা পরিকল্পনার সঙ্গে মিলে কিনা তা জানাতে সাংবাদিকদের কাছে অস্বীকৃতি জানান।
চলতি সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা প্রকাশ্যে আসার পর ইউক্রেনের অন্যান্য মিত্র হতভম্ব হয়ে পড়ে। পরিকল্পনার বিষয়বস্তু ও কাঠামো সম্পর্কে তাদের অন্ধকারে রাখা হয়েছিল। তারা আগে কোনো ধারণাই পায়নি এই চুক্তির আকার-প্রকৃতি সম্পর্কে। ইউরোপে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে যে, খসড়া চুক্তি প্রণয়নে রাশিয়ার প্রভাব বেশি হয়ে গেছে, যা এখন ইউক্রেনের কাছে চূড়ান্ত প্রস্তাব হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে।
ড্রিসকোল যুক্তি দেন, এতে আলোচনা নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। সূত্রের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এখনই শান্তি চান”। তিনি যুক্তি দেন একথা বলে যে, “রান্নাঘরে রাঁধুনি যত বেশি, কাজ তত কঠিন।”
কিয়েভে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স জুলি ডেভিসও বৈঠকে ছিলেন। তিনি অন্য রাষ্ট্রদূতদের বলেন, শর্তগুলো ইউক্রেনের জন্য কঠোর হলেও এর বাইরে তাদের সামনে ভালো বিকল্প নেই। “এখান থেকে চুক্তি আর ভালো হবে না, আরও কঠিন হবে,” বলেন তিনি।
ট্রাম্প চান, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যেন বৃহস্পতিবার থ্যাঙ্কসগিভিংয়ের আগেই চুক্তিতে সম্মতি দেন। সপ্তাহের শুরুতে ডেভিস সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ট্রাম্প “আক্রমণাত্মক সময়সূচি” ধরে এগোচ্ছেন।
ডেভিস বলেন, “আমরা কূটনৈতিক তৎপরতার এক অবিশ্বাস্য গতি দেখছি।” কিয়েভে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে আয়োজিত এক সংবর্ধনায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ওই সংবর্ধনায় ড্রিসকল ও তার সেনা প্রতিনিধি দলের পাশাপাশি ইউক্রেনের জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। ডেভিসের মতে, এ কূটনীতি তার বিদেশে কার্যজীবনে দেখা সবচেয়ে উচ্চাভিলাষী উদ্যোগ।
রুশ বাহিনী এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় যে ভূখণ্ড দখলে নিতে পারেনি, কিয়েভকে কেন তা ছেড়ে দিতে হবে—এই প্রশ্নে এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, চুক্তি “ইউক্রেনের জন্যই উপকারী।” তাঁর ধারণা, ট্রাম্প ও জেলেনস্কি শেষ পর্যন্ত মুখোমুখি বসে “শান্তির জন্য” একটি নথিতে সই করবেন।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, পরিকল্পনাটি তৈরি করেছেন ট্রাম্পের সহযোগী স্টিভ উইটকফ ও ক্রেমলিনের উপদেষ্টা কিরিল দিমিত্রিয়েভ। ওয়াশিংটন ও মস্কোর মধ্যে এ সম্পর্ক এখন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক চ্যানেল হিসেবে দেখা হচ্ছে। ড্রিসকল শিগগিরই রাশিয়া সফরে গিয়ে এ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শুক্রবার ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, মস্কো ইতিমধ্যে পরিকল্পনার একটি প্রতিলিপি পেয়েছে। তিনি বলেন, “আমি মনে করি এটি চূড়ান্ত শান্তিচুক্তির ভিত্তি হতে পারে।”
সূত্র: গার্ডিয়ান

জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূলে শক্তিশালী ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের পর ওই এলাকায় সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে এবং বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
পর্যটকদের কাছে হিমালয় এবং কাঠমাণ্ডু আকর্ষণীয় স্থানের শীর্ষে। কিন্তু বন্যপ্রাণীতে ভরপুর, জাতীয় পার্ক এবং দৃষ্টিনন্দন অতিথিশালাসমৃদ্ধ নেপালের তেরাই নিম্নাঞ্চল সম্পর্কে পর্যটকরা খুব একটা জানে না।
৫ ঘণ্টা আগে
গত জানুয়ারিতে চীন জানায় যে তাদের পণ্য ও সেবাখাতে বাণিজ্য উদ্বৃত্ত প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে—যা বিশ্বে কোনো দেশের জন্য প্রথম অভিজ্ঞতা। কিন্তু ২০২৫ সালের প্রথম ১১ মাসে চীন সেই সীমাও অতিক্রম করেছে। সোমবার প্রকাশিত কাস্টমস তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর পর্যন্ত চীনের মোট বাণিজ্য উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ৮
৭ ঘণ্টা আগে
সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৩ বছরের শাসনের পতনের এক বছর পূর্ণ হলো আজ। গত বছর এই দিনে বাশার আল-আসাদের পতনের মধ্য দিয়ে সিরিয়ায় প্রায় ১৪ বছরের গৃহযুদ্ধেরও সমাপ্তি ঘটে। আহমদ আল-শারা (সাবেক আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি) নেতৃত্বাধীন হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) অন্তর্বর্তী সরকার এখন দেশ পরিচালনা করছে।
১০ ঘণ্টা আগে