
.png)

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে একটি সুনির্দিষ্ট শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করেছে, যা কিয়েভ এবং পশ্চিমা মিত্রদের মধ্যে তীব্র বিতর্ক ও গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এই প্রস্তাবের মূল ভিত্তি হলো যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে ইউক্রেনকে তার সার্বভৌম ভূখণ্ডের উল্লেখযোগ্য অংশ, বিশেষত

ইউক্রেন কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের দুটি তেলবাহী ট্যাংকারে নৌ ড্রোন দিয়ে হামলা চালিয়েছে। ট্যাংকার দুটির নাম ‘কাইরোস’ ও ‘ভিরাট’। তারা গাম্বিয়ার পতাকাবাহী এবং আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার আওতায় ছিল। হামলার সময় তারা নোভোরোসিস্ক বন্দরের পথে ছিল। হামলায় জাহাজে আগুন লাগে ও বড় ধরনের ক্ষতি

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, রাশিয়া ইউরোপের অন্য কোনো দেশে আক্রমণ করবে না, এ বিষয়ে তিনি লিখিতভাবে নিশ্চয়তা দিতে প্রস্তুত। তাঁর দাবি, মস্কো ইউরোপ আক্রমণের পরিকল্পনা করছে, এই অভিযোগ ‘মিথ্যা’, ‘অমূলক’ এবং ‘পুরোপুরি ভিত্তিহীন’।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শান্তি প্রস্তাব এবং ইউক্রেনের জন্য দেওয়া কঠোর আলটিমেটাম এমন সময়ে এসেছে, যখন পরিস্থিতি সবচেয়ে প্রতিকূল। রুশ সেনা, ড্রোন এবং কুয়াশা তৈরিকারী রোবট দক্ষিণ-পূর্ব ফ্রন্টলাইন ভেদ করেছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন যৌথভাবে একটি সংশোধিত শান্তি কাঠামো ঘোষণা করেছে। এর লক্ষ্য চলমান যুদ্ধের সমাপ্তি নিশ্চিত করা। এই ঘোষণা জেনেভায় হওয়া নিবিড় কূটনৈতিক আলোচনার পর আসে।

প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই শান্তিচুক্তিতে রাজি হতে চাপ দেওয়া হবে বলে যুক্তরাষ্ট্র তার ন্যাটো মিত্রদের জানিয়েছে। কিয়েভ এখনই শান্তিচুক্তিতে সই না করলে ভবিষ্যতে আরও কঠিন শর্তের মুখে পড়তে হতে পারে বলেও সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন যে তিনি রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের সমাপ্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে প্রস্তুত। ফাঁস হওয়া ওই খসড়া পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইউক্রেনকে পূর্বাঞ্চলের দোনেৎস্ক অঞ্চলে এখনো যে এলাকাগুলো তারা নিয়ন্ত্রণ করে সেগুলোর একটি বড় অংশ ছেড়ে দিতে হবে।

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুললেই দেখা যাচ্ছে কিছু বাংলাদেশী তরুণ ইউক্রেনের যুদ্ধের মাঠ থেকে লাইভ, রিলস ভিডিও পোস্ট করছে। অনেকের ভিডিও দেখে মনে হয় যুদ্ধকে তারা রোমাঞ্চকর অভিযানের মতো প্রচার করছে কিংবা দ্রুত অর্থ উপার্জনের সুযোগ হিসেবে প্রচার করছে। কিন্তু তাদের আরো কয়েকটি ভিডিও খেয়াল করলে দেখ

ইউক্রেনকে টমাহক দিতে রাজি পেন্টাগন! |

কিছু ভিডিওতে দেখা গেছে, বাংলাদেশি যুবকরা নিজেদের ‘বীরত্ব’ নিয়ে গর্ব করছে। এসব দৃশ্য বাংলাদেশে উদ্বেগ তৈরি করেছে এবং প্রশ্ন তুলেছে—এরা কি স্বেচ্ছায় যুদ্ধ করছে, নাকি জোরপূর্বক প্রচারণার অংশ?

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে বৈঠকের সময় নির্ধারিত ছিল। কিন্তু সেই পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে। মঙ্গলবার ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ‘বর্তমান সীমান্তে স্থগিত’ রাখার আহ্বান

অনেক বাংলাদেশিকে ভুয়া চাকরির প্রলোভনে রাশিয়ায় পাঠানো হয় এবং সেখানে জোর করে যুদ্ধে নামানো হয়। প্রতিবেদনে, নিখোঁজ হওয়া ও নির্যাতনের মতো ভয়াবহ ঘটনাও উঠে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি রাশিয়াকে সতর্ক করে বলেন, ওয়াশিংটন ইউক্রেনকে উন্নত টমাহক ক্রুজ মিসাইল সরবরাহ করতে পারে। এর মাধ্যমে মস্কোকে ইউক্রেনে আগ্রাসন বন্ধ করার জন্য চাপ দেওয়া হবে। এর জবাবে রুশ প্রেসিডেন্ট দফতর ক্রেমলিন তাৎক্ষণিকভাবে কড়া প্রতিক্রিয়া দেখায়।

ড্রোন বা মানববিহীন আকাশযান (ইউএভি) এখন আধুনিক যুদ্ধের অপরিহার্য অস্ত্র। একসময় এগুলো সীমিত পর্যবেক্ষণযন্ত্র ছিল, এখন তা নির্ভুল আঘাত, কম খরচ এবং নিরাপদ পরিচালনার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ক্ষুদ্রাকৃতির প্রযুক্তি ও সমন্বিত আক্রমণ ক্ষমতার অগ্রগতির ফলে ড্রোন এখন গুপ্তহত্য

রোবটিক যুদ্ধের যুগ এসে গেছে। ইউক্রেনের আকাশে, স্থলে ও সমুদ্রে এর প্রথম ধাপ আমরা প্রত্যক্ষ করছি। হতাহতের ৭০-৮০ শতাংশই ঘটছে চালকবিহীন ড্রোনের হামলায়।

রাশিয়ার ভেতরে হামলা চালাতে মার্কিন অস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পেন্টাগন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পেন্টাগন ইউক্রেনীয় বাহিনীকে স্পষ্টভাবে জানিয়েছে যে, রাশিয়ার মূল ভূখণ্ডে হামলার ক্ষেত্রে মার্কিন অস্ত্র ব্যবহার করা