তিস্তায় পানির বিপৎসীমা ধরা হয় ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটারকে। পাউবো বলছে, রোববার বেলা ৩টায় এ পয়েন্টে পানি প্রবাহ ছিল ৫২ দশমিক ১৪ সেন্টিমিটার। যা বিপৎসীমার মাত্র ১ সেন্টিমিটার নিচে।
স্ট্রিম সংবাদদাতা

উজানে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই অবস্থায় পৌঁছে গেছে। আজ রোববার (৫ অক্টোবর) বেলা ৩টার দিকে তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার মাত্র ১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ফলে তিস্তাপাড় ও নদীর চরাঞ্চলের বাসিন্দাদের মধ্যে নতুন করে বন্যার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, তিস্তায় পানির বিপৎসীমা ধরা হয় ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটারকে। পাউবো বলছে, রোববার সকাল থেকে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করে। সকাল ৯টায় ডালিয়া পয়েন্টে পানির প্রবাহ ছিল ৫১ দশমিক ৪৮ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমা থেকে ৬৭ সেন্টিমিটার নীচে। দুপুর ১২টায় পানি প্রবাহ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫২ সেন্টিমিটারে। পানি বৃদ্ধি অব্যহত থাকায় বেলা ৩টায় এ পয়েন্টে পানি প্রবাহ ছিল ৫২ দশমিক ১৪ সেন্টিমিটার। যা বিপৎসীমার মাত্র ১ সেন্টিমিটার নিচে। তবে পানি প্রবাহ ক্রমেরই বৃদ্ধি পাচ্ছে, ফলে যেকোনো মুহূর্তে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে পাউবো।
এদিকে তিস্তার পানি বেড়ে যাওয়ায় জেলার ডিমলা উপজেলার নদীপাড়ের নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ডুবে গেছে আমন ফসলের খেত। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে কয়েকটি চরের যোগাযোগ ব্যবস্থা।
কিসামত চরের বাসিন্দা শাহিন আলম স্ট্রিমকে বলেন, ‘নদীতে পানি বাড়লেই তিস্তার প্রায় ২২টি চরাঞ্চলের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। তবে এবারে যেভাবে পানি বৃদ্ধি হচ্ছে, এতে আমরা বড় বন্যার আশঙ্কা করছি।’
ডিমলা উপজেলার পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, খগাখড়িবাড়ি, টেপাখড়িবাড়ি, গয়াবাড়ি, খালিশাচাপানী ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের প্রায় ১৫টি গ্রাম ও চরাঞ্চল ইতিমধ্যে পানি ঢুকে পড়ায় চরের মানুষ পানিবন্দি হয়েছে। ওই সব এলাকার বাসিন্দাদের সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
ডালিয়া পাউবোা নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী জানান, উজানের ঢল সামাল দিতে ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাটের মধ্যে সব খুলে রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। আমরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছি।’

উজানে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই অবস্থায় পৌঁছে গেছে। আজ রোববার (৫ অক্টোবর) বেলা ৩টার দিকে তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার মাত্র ১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ফলে তিস্তাপাড় ও নদীর চরাঞ্চলের বাসিন্দাদের মধ্যে নতুন করে বন্যার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, তিস্তায় পানির বিপৎসীমা ধরা হয় ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটারকে। পাউবো বলছে, রোববার সকাল থেকে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করে। সকাল ৯টায় ডালিয়া পয়েন্টে পানির প্রবাহ ছিল ৫১ দশমিক ৪৮ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমা থেকে ৬৭ সেন্টিমিটার নীচে। দুপুর ১২টায় পানি প্রবাহ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫২ সেন্টিমিটারে। পানি বৃদ্ধি অব্যহত থাকায় বেলা ৩টায় এ পয়েন্টে পানি প্রবাহ ছিল ৫২ দশমিক ১৪ সেন্টিমিটার। যা বিপৎসীমার মাত্র ১ সেন্টিমিটার নিচে। তবে পানি প্রবাহ ক্রমেরই বৃদ্ধি পাচ্ছে, ফলে যেকোনো মুহূর্তে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে পাউবো।
এদিকে তিস্তার পানি বেড়ে যাওয়ায় জেলার ডিমলা উপজেলার নদীপাড়ের নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ডুবে গেছে আমন ফসলের খেত। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে কয়েকটি চরের যোগাযোগ ব্যবস্থা।
কিসামত চরের বাসিন্দা শাহিন আলম স্ট্রিমকে বলেন, ‘নদীতে পানি বাড়লেই তিস্তার প্রায় ২২টি চরাঞ্চলের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। তবে এবারে যেভাবে পানি বৃদ্ধি হচ্ছে, এতে আমরা বড় বন্যার আশঙ্কা করছি।’
ডিমলা উপজেলার পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, খগাখড়িবাড়ি, টেপাখড়িবাড়ি, গয়াবাড়ি, খালিশাচাপানী ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের প্রায় ১৫টি গ্রাম ও চরাঞ্চল ইতিমধ্যে পানি ঢুকে পড়ায় চরের মানুষ পানিবন্দি হয়েছে। ওই সব এলাকার বাসিন্দাদের সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
ডালিয়া পাউবোা নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী জানান, উজানের ঢল সামাল দিতে ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাটের মধ্যে সব খুলে রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। আমরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছি।’

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১১ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ফেসবুক পোস্টে 'চুদলিং পং' কমেন্ট করায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার রাত আটটা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত এসব ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে ব্যাপক আকারে বিশেষ বিশেষ কর্মসূচির প্রস্তুতি চলছে। যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্যে অন্যান্য আয়োজনের পাশাপাশি এবার সর্বাধিক পতাকা উড়িয়ে প্যারাস্যুটিং করে বিশ্বরেকর্ড গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ।
৩৪ মিনিট আগে
বাবা বাসা থেকে বের হন সকাল ৭টায়। আর ৭টা ১৫ মিনিটে বোরকা পরে বাসায় ঢুকে চারদিন আগে কাজ নেওয়া আয়েশা নাম বলা ছুটা গৃহকর্মী। ৯টা ৩৬ মিনিটে স্কুল ড্রেস আর মুখে মাস্ক পরে বাসা থেকে বের হয় এক নারী।
৩ ঘণ্টা আগে