স্ট্রিম সংবাদদাতা

নোয়াখালীর হাতিয়ায় চর দখল কেন্দ্র করে সংঘর্ষের দুই দিন পর ‘কোপা সামছু’ বাহিনীর প্রধান মো. সামছুদ্দিনের মরদেহ খুঁজে পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার জাগলার চরের কেউড়া বনে তাঁর মরদেহ খুঁজে পান পরিবারের সদস্যরা। এ নিয়ে ওই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ছয়জন।
এ সব বিষয় নিশ্চিত করে হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, সন্ধ্যার একটু আগে পরিবারের সদস্যরা সামছুর মরদেহ খোঁজে পাওয়ার বিষয়টি তাঁকে নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে ওই ঘটনায় আজ পর্যন্ত থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। এতে ৩০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। নিহত সামছুদ্দিনের ভাই আবুল বাশার বাদী হয়ে আজ দুপুরে এই মামলা করেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার চরকিং ও সুখচর ইউনিয়ন সংলগ্ন মেঘনা নদীর জাগলারচরে ‘কোপা সামছু’ ও আলাউদ্দিন বাহিনীর মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে ওই সংঘর্ষে গুলিতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করে। আরেকজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা যান।
ঘটনার দিন থেকেই নিখোঁজ ছিলেন ‘কোপা সামছু’ বাহিনীর প্রধান মো. সামছু। তিনি উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের পাইকবাধা এলাকার বাসিন্দা। সংঘর্ষে তাঁর ছেলে মো. মোবারক হোসেন সিহাবও নিহত হয়েছেন।
সামছুর বড় ছেলে ফখরুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে জানান, কয়েকজন আত্মীয়কে নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার জাগলার চরে যান তাঁর বাবাকে খোঁজ করার জন্য। সারাদিন খোঁজ করে বিকালের দিকে কেউড়া বনের মধ্যে তাঁরা মরদেহ দেখতে পায়। মরদেহের অনেক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। বিষয়টি তাঁরা পুলিশকে জানিয়েছেন।
সংঘর্ষে মো. সামছু ও তাঁর ছেলে ছাড়াও নিহতদের মধ্যে রয়েছেন উপজেলার সুখচর ইউনিয়নের চর আমানউল্যাহ গ্রামের মো. মহিউদ্দিনের ছেলে মো. আলাউদ্দিন (৩৬), হাতিয়া পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড পশ্চিম লক্ষ্মীদিয়া গ্রামের মৃত শাহী আলমের ছেলে হক সাব (৫৫), চানন্দী ইউনিয়নের মান্নাননগর এলাকার মৃত সেকুর ছেলে কামাল উদ্দিন (৩৮)। আরেকজন পার্শ্ববর্তী সুবর্ণচর উপজেলার চরবাটা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ চর মজিদ এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে আবুল কাশেম (৫৭)।
এছাড়া আহতদের মধ্যে মো. সোহরাব (২৫) হাতিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের খবির উদ্দিনের ছেলে। অন্য আহতরা নোয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, ‘নিখোঁজ সামছুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই ঘটনায় তাঁর ভাই বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করেছেন। আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

নোয়াখালীর হাতিয়ায় চর দখল কেন্দ্র করে সংঘর্ষের দুই দিন পর ‘কোপা সামছু’ বাহিনীর প্রধান মো. সামছুদ্দিনের মরদেহ খুঁজে পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার জাগলার চরের কেউড়া বনে তাঁর মরদেহ খুঁজে পান পরিবারের সদস্যরা। এ নিয়ে ওই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ছয়জন।
এ সব বিষয় নিশ্চিত করে হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, সন্ধ্যার একটু আগে পরিবারের সদস্যরা সামছুর মরদেহ খোঁজে পাওয়ার বিষয়টি তাঁকে নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে ওই ঘটনায় আজ পর্যন্ত থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। এতে ৩০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। নিহত সামছুদ্দিনের ভাই আবুল বাশার বাদী হয়ে আজ দুপুরে এই মামলা করেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার চরকিং ও সুখচর ইউনিয়ন সংলগ্ন মেঘনা নদীর জাগলারচরে ‘কোপা সামছু’ ও আলাউদ্দিন বাহিনীর মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে ওই সংঘর্ষে গুলিতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে চারজনের মরদেহ উদ্ধার করে। আরেকজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা যান।
ঘটনার দিন থেকেই নিখোঁজ ছিলেন ‘কোপা সামছু’ বাহিনীর প্রধান মো. সামছু। তিনি উপজেলার জাহাজমারা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের পাইকবাধা এলাকার বাসিন্দা। সংঘর্ষে তাঁর ছেলে মো. মোবারক হোসেন সিহাবও নিহত হয়েছেন।
সামছুর বড় ছেলে ফখরুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে জানান, কয়েকজন আত্মীয়কে নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার জাগলার চরে যান তাঁর বাবাকে খোঁজ করার জন্য। সারাদিন খোঁজ করে বিকালের দিকে কেউড়া বনের মধ্যে তাঁরা মরদেহ দেখতে পায়। মরদেহের অনেক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। বিষয়টি তাঁরা পুলিশকে জানিয়েছেন।
সংঘর্ষে মো. সামছু ও তাঁর ছেলে ছাড়াও নিহতদের মধ্যে রয়েছেন উপজেলার সুখচর ইউনিয়নের চর আমানউল্যাহ গ্রামের মো. মহিউদ্দিনের ছেলে মো. আলাউদ্দিন (৩৬), হাতিয়া পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড পশ্চিম লক্ষ্মীদিয়া গ্রামের মৃত শাহী আলমের ছেলে হক সাব (৫৫), চানন্দী ইউনিয়নের মান্নাননগর এলাকার মৃত সেকুর ছেলে কামাল উদ্দিন (৩৮)। আরেকজন পার্শ্ববর্তী সুবর্ণচর উপজেলার চরবাটা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ চর মজিদ এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে আবুল কাশেম (৫৭)।
এছাড়া আহতদের মধ্যে মো. সোহরাব (২৫) হাতিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের খবির উদ্দিনের ছেলে। অন্য আহতরা নোয়াখালী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, ‘নিখোঁজ সামছুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই ঘটনায় তাঁর ভাই বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করেছেন। আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

বিকেলে সড়কটি ঘুরে দেখা যায়, কয়েক কিলোমিটারজুড়ে শুধু ময়লা-আবর্জনা। যত্রতত্র পড়ে আছে খাবার, খাবারের প্যাকেট, পলিথিন, প্লাস্টিকের বোতল, বাঁশ, প্ল্যাকার্ড, কাঠ, ব্যানারসহ নানা আবর্জনা। এ ছাড়া সড়ক বিভাজকে থাকা অসংখ্য গাছ নুয়ে থাকতে দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) দেয়াল লিখন ও গ্রাফিতি অঙ্কন কর্মসূচি পালন করেছে ‘ইনকিলাব মঞ্চ’।
২ ঘণ্টা আগে
পুলিশের হারানো আস্থা ফিরিয়ে আনা এবং জনগণের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া বাড়িয়ে পারস্পরিক বিশ্বাস অর্জনই এখন মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। একই সঙ্গে আসন্ন নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করার জন্য তিনি সবার কাছে প্রতিশ্রুতি ও সহযোগিতা চেয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার শ্যামনগর সংলগ্ন সুন্দরবনে বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে চলে আসার একটি হরিণ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের গাবুরা ইউনিয়নের দৃষ্টিনন্দন গ্রামে স্থানীয়দের সহায়তায় হরিণটি উদ্ধার করে বনবিভাগ। এর কয়েকঘণ্টা পর হরিণটি সুন্দরবানে অবমুক্ত করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে