হেফাজতের সংবাদ সম্মেলন
স্ট্রিম প্রতিবেদক

জামায়াত প্রসঙ্গে বিভিন্ন সময়ে দেওয়া হেফাজত আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর বক্তব্য তাঁর নিজস্ব বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতের যুগ্ম সম্পাদক মাওলানা মামুনুল হক। আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত হেফাজতের সংবাদ সম্মেলনে বাবুনগরীর উপস্থিতিতেই এই কথা বলেছেন মামুনুল হক।
আজ দুপুরে ডিআরইউর শফিকুল কবির মিলনায়তনে কয়েকটি দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে হেফাজতে ইসলাম। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মামুনুল হক জানান, জামায়াত প্রসঙ্গে বিভিন্ন সময় হেফাজতের আমির যেসব বক্তব্য দিয়েছেন, সেগুলো সাংগঠনিক বক্তব্য নয়। হেফাজত রাজনৈতিক বক্তব্য দেয় না। হেফাজত আমির দেশের শীর্ষ আলেম হিসেবে বিভিন্ন সময় ধর্মীয় প্রসঙ্গে জাতিকে দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। জামায়াত প্রসঙ্গে দেওয়া তাঁর বক্তব্য এরই অংশ।
মামুনুল হক আরও জানান, হেফাজত বাংলাদেশের সকল ধর্মপ্রাণ মানুষের আস্থার ঠিকানা। দলীয় রাজনীতির সঙ্গে হেফাজতের কখনোই কোনো সরাসরি সংশ্লিষ্টতা ছিল না। নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট বা সমঝোতা হেফাজতের মৌলিক নীতির পরিপন্থী।
জামায়াতকে নিয়ে বাবুনগরীর বিভিন্ন সময়ে দেওয়া বক্তব্য প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে মামুনুল হকের কাছে মাইক দেওয়া হয়। এ সময় তিনি বলেন, ‘যে বিষয়ে প্রশ্ন এসেছে, আমরা মনে করি, সর্বোচ্চ অভিভাকত্বের জায়গা থেকে এটি আল্লামা বাবুনগরীর ব্যক্তিগত মতামত। এই বিষয়ে হেফাজতে ইসলামের কোনো বক্তব্য থাকলে তা সাংগঠনিকভাবেই হেফাজত জানাবে।’
হেফাজত আমিরের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের আমিরে হেফাজত শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী শুধু হেফাজতে ইসলামের আমিরই নন, তিনি বাংলাদেশের বর্ষীয়ান ও শীর্ষ আলেমে দ্বীন। বাংলাদেশের সকল ধর্মীয় স্কলারদের তিনি শিক্ষক পর্যায়ের ব্যক্তিত্ব। মুরুব্বিয়তের জায়গা থেকে তিনি ধর্মীয় দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। কাজেই সেই হিসেবে বিভিন্ন ইসলামিক বিষয়ে উনার পক্ষ থেকে মতামত এবং বক্তব্য আসে। এই আসাটা উনার ব্যক্তিগত ও ধর্মীয় জায়গা থেকে খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। সেই হিসেবে ইসলাম-বিষয়ক কোনো বিভ্রান্তি নিরসন অথবা কোনো ভুল মতবাদের খণ্ডনে ব্যক্তিগত এবং সারা দেশের আলেম সমাজের অভিভাবকত্বের জায়গা থেকেই আল্লামা বাবুনগরী বক্তব্য দিয়ে থাকেন।’
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে হেফাজতের পক্ষ থেকে তিনটি দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হলো, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক বাতিল করে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের নতুন বিধিমালা প্রণয়ন, ইসলামবিদ্বেষ ও ধর্ম অবমাননা রোধে কঠোর আইন প্রণয়ন এবং মে মাসের ৫ তারিখকে শাপলা চত্বর গণহত্যা দিবস ঘোষণা করা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ সাজেদুর রহমান, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজি, মনির কাসেমি, জুনায়েদ আল-হাবীবসহ সংগঠনটির অন্য শীর্ষ নেতাদের অনেকে।
সংবাদ সম্মেলনে হেফাজতের আমির কোনো বক্তব্য দেননি। মহাসচিব সাজেদুর রহমানের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী। অন্যদিকে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন মাওলানা মামুনুল হক।

জামায়াত প্রসঙ্গে বিভিন্ন সময়ে দেওয়া হেফাজত আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর বক্তব্য তাঁর নিজস্ব বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতের যুগ্ম সম্পাদক মাওলানা মামুনুল হক। আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত হেফাজতের সংবাদ সম্মেলনে বাবুনগরীর উপস্থিতিতেই এই কথা বলেছেন মামুনুল হক।
আজ দুপুরে ডিআরইউর শফিকুল কবির মিলনায়তনে কয়েকটি দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে হেফাজতে ইসলাম। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মামুনুল হক জানান, জামায়াত প্রসঙ্গে বিভিন্ন সময় হেফাজতের আমির যেসব বক্তব্য দিয়েছেন, সেগুলো সাংগঠনিক বক্তব্য নয়। হেফাজত রাজনৈতিক বক্তব্য দেয় না। হেফাজত আমির দেশের শীর্ষ আলেম হিসেবে বিভিন্ন সময় ধর্মীয় প্রসঙ্গে জাতিকে দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। জামায়াত প্রসঙ্গে দেওয়া তাঁর বক্তব্য এরই অংশ।
মামুনুল হক আরও জানান, হেফাজত বাংলাদেশের সকল ধর্মপ্রাণ মানুষের আস্থার ঠিকানা। দলীয় রাজনীতির সঙ্গে হেফাজতের কখনোই কোনো সরাসরি সংশ্লিষ্টতা ছিল না। নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোট বা সমঝোতা হেফাজতের মৌলিক নীতির পরিপন্থী।
জামায়াতকে নিয়ে বাবুনগরীর বিভিন্ন সময়ে দেওয়া বক্তব্য প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে মামুনুল হকের কাছে মাইক দেওয়া হয়। এ সময় তিনি বলেন, ‘যে বিষয়ে প্রশ্ন এসেছে, আমরা মনে করি, সর্বোচ্চ অভিভাকত্বের জায়গা থেকে এটি আল্লামা বাবুনগরীর ব্যক্তিগত মতামত। এই বিষয়ে হেফাজতে ইসলামের কোনো বক্তব্য থাকলে তা সাংগঠনিকভাবেই হেফাজত জানাবে।’
হেফাজত আমিরের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের আমিরে হেফাজত শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী শুধু হেফাজতে ইসলামের আমিরই নন, তিনি বাংলাদেশের বর্ষীয়ান ও শীর্ষ আলেমে দ্বীন। বাংলাদেশের সকল ধর্মীয় স্কলারদের তিনি শিক্ষক পর্যায়ের ব্যক্তিত্ব। মুরুব্বিয়তের জায়গা থেকে তিনি ধর্মীয় দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। কাজেই সেই হিসেবে বিভিন্ন ইসলামিক বিষয়ে উনার পক্ষ থেকে মতামত এবং বক্তব্য আসে। এই আসাটা উনার ব্যক্তিগত ও ধর্মীয় জায়গা থেকে খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। সেই হিসেবে ইসলাম-বিষয়ক কোনো বিভ্রান্তি নিরসন অথবা কোনো ভুল মতবাদের খণ্ডনে ব্যক্তিগত এবং সারা দেশের আলেম সমাজের অভিভাবকত্বের জায়গা থেকেই আল্লামা বাবুনগরী বক্তব্য দিয়ে থাকেন।’
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে হেফাজতের পক্ষ থেকে তিনটি দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হলো, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক বাতিল করে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের নতুন বিধিমালা প্রণয়ন, ইসলামবিদ্বেষ ও ধর্ম অবমাননা রোধে কঠোর আইন প্রণয়ন এবং মে মাসের ৫ তারিখকে শাপলা চত্বর গণহত্যা দিবস ঘোষণা করা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ সাজেদুর রহমান, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজি, মনির কাসেমি, জুনায়েদ আল-হাবীবসহ সংগঠনটির অন্য শীর্ষ নেতাদের অনেকে।
সংবাদ সম্মেলনে হেফাজতের আমির কোনো বক্তব্য দেননি। মহাসচিব সাজেদুর রহমানের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী। অন্যদিকে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন মাওলানা মামুনুল হক।

দুই শ আসনে জয়ী হলেও জামায়াত জাতীয় সরকার গঠন করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে তিনি একথা বলেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
মুখে নানাজন নানা কথা বললেও বিএনপি ছাড়া কোনো দল দেশ গড়ার পরিকল্পনা করছে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা সরকার গঠন করলে নতুন করে খাল খনন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ভিন্নধর্ম থেকে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নিজ দলের নারীদের প্রার্থী করার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
৩ ঘণ্টা আগে
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে ১৮ দলীয় নতুন জোটের আত্মপ্রকাশ হয়েছে। জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) নামের এই জোটের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছে জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান মঞ্জুকে এবং আনিসুলকে করা হয়েছে চেয়ারম্যান।
৩ ঘণ্টা আগে