স্ট্রিম প্রতিবেদক

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, রাজনীতির বাইরে কোনো অর্থনীতি নাই। সব নীতি সমন্বয়, নিয়ন্ত্রণ ও বিকশিত করবে রাজনীতি। ব্যবসায়ীরা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তিনি বলেন, ‘রাজনীতির জায়গা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে এ পর্যন্ত আমরা কাঙ্ক্ষিত কমফোর্ট জোন ব্যবসায়ীদের জন্য তৈরি করতে পারিনি।’
আজ শনিবার (২৯ নভেম্বর) ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন ২০২৫-এর তৃতীয় অধিবেশনে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেছেন।
দৈনিক বণিক বার্তা আয়োজিত সম্মেলনে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের ফোকাস তিনটা জায়গায়। এক নম্বর শিক্ষা; তবে সনদ প্রদানের শিক্ষা নয়, প্রফেশনাল এডুকেশন দিতে হবে। কৃষক থেকে শুরু করে সবাই হবে একেক জন রিসোর্স ও দক্ষ পারসন। দুই নম্বর দুর্নীতি প্রতিরোধ; আর তৃতীয়টি ন্যায়বিচার, সর্বত্র ও সবার জন্য। এ তিনটি বিষয় নিশ্চিত করতে পারলে আমাদের ব্যবসা হবে টেকসই। জাতি হবে প্রগ্রেসিভ ও ডায়নামিক।’
১৮ কোটি মানুষকে জনসম্পদে পরিণত করতে হলে প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে ঝরে পড়া বা ড্রপ-আউট রোধ করার তাগিদ দেন জামায়াত আমির। তিনি বলেন, আগামী দিনের অর্থনীতিবিদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর কিংবা দেশ পরিচালনার ভার তুলে নেওয়ার মতো সম্পদকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব সমাজ ও সরকার উভয়ের।
নীতিবোধের বিষয়ে অটল থাকার আহ্বান জানিয়ে এসময় তিনি বলেন, আমাদের সন্তানের মৃত্যু যেমন আমাদের জন্য প্যাথেটিক, তেমনি নীতিবোধের মৃত্যুও সমান কষ্টের হতে হবে। নীতিবোধের মৃত্যু বরদাস্ত না করার প্রতিশ্রুতি থাকতে হবে। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক সদিচ্ছাই মূল হাতিয়ার।
দেশের অর্থনীতিতে গরিব-দুঃখী সবাই অবদান রেখে যাচ্ছে জানিয়ে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের টোটাল ডেভেলপমেন্ট দুটো বড় খাত থেকে আসে; একটা বিভিন্ন পর্যায়ের ট্যাক্স, আরেকটা রেমিট্যান্স। ভিক্ষুক, শিল্পপতি এমনকি নবজাতক শিশুকেও ট্যাক্স দিতে হয়। যেহেতু সমাজের দায়িত্ব সবাই সমানভাবে নিচ্ছে, সেহেতু অর্থনৈতিক বিষয়টিও ন্যায্যতার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।’
অর্থনীতিকে পুনর্গঠনের বিষয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘এ অর্থনীতিতে যেমন বিভিন্ন সরকারি মার-প্যাচ, লাল ফিতার দৌরাত্ম্য আছে, তেমনি সেখানে অনেক দুর্বৃত্তপনাও আছে। একজন উদ্যোক্তার ব্যবসা দাঁড় করাতে অনেক জটিলতা পার করতে হয়। ক্ষেত্র বিশেষে এ দুর্বৃত্তপনাকে রাষ্ট্র বিভিন্নভাবে সহায়তা করছে।’
চাঁদা ও দুর্নীতি দেশীয় ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও নানাভাবে নিরুৎসাহিত করে বলে জানান জামায়াতের আমির।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, রাজনীতির বাইরে কোনো অর্থনীতি নাই। সব নীতি সমন্বয়, নিয়ন্ত্রণ ও বিকশিত করবে রাজনীতি। ব্যবসায়ীরা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তিনি বলেন, ‘রাজনীতির জায়গা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে এ পর্যন্ত আমরা কাঙ্ক্ষিত কমফোর্ট জোন ব্যবসায়ীদের জন্য তৈরি করতে পারিনি।’
আজ শনিবার (২৯ নভেম্বর) ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন ২০২৫-এর তৃতীয় অধিবেশনে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেছেন।
দৈনিক বণিক বার্তা আয়োজিত সম্মেলনে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের ফোকাস তিনটা জায়গায়। এক নম্বর শিক্ষা; তবে সনদ প্রদানের শিক্ষা নয়, প্রফেশনাল এডুকেশন দিতে হবে। কৃষক থেকে শুরু করে সবাই হবে একেক জন রিসোর্স ও দক্ষ পারসন। দুই নম্বর দুর্নীতি প্রতিরোধ; আর তৃতীয়টি ন্যায়বিচার, সর্বত্র ও সবার জন্য। এ তিনটি বিষয় নিশ্চিত করতে পারলে আমাদের ব্যবসা হবে টেকসই। জাতি হবে প্রগ্রেসিভ ও ডায়নামিক।’
১৮ কোটি মানুষকে জনসম্পদে পরিণত করতে হলে প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে ঝরে পড়া বা ড্রপ-আউট রোধ করার তাগিদ দেন জামায়াত আমির। তিনি বলেন, আগামী দিনের অর্থনীতিবিদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর কিংবা দেশ পরিচালনার ভার তুলে নেওয়ার মতো সম্পদকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব সমাজ ও সরকার উভয়ের।
নীতিবোধের বিষয়ে অটল থাকার আহ্বান জানিয়ে এসময় তিনি বলেন, আমাদের সন্তানের মৃত্যু যেমন আমাদের জন্য প্যাথেটিক, তেমনি নীতিবোধের মৃত্যুও সমান কষ্টের হতে হবে। নীতিবোধের মৃত্যু বরদাস্ত না করার প্রতিশ্রুতি থাকতে হবে। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক সদিচ্ছাই মূল হাতিয়ার।
দেশের অর্থনীতিতে গরিব-দুঃখী সবাই অবদান রেখে যাচ্ছে জানিয়ে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের টোটাল ডেভেলপমেন্ট দুটো বড় খাত থেকে আসে; একটা বিভিন্ন পর্যায়ের ট্যাক্স, আরেকটা রেমিট্যান্স। ভিক্ষুক, শিল্পপতি এমনকি নবজাতক শিশুকেও ট্যাক্স দিতে হয়। যেহেতু সমাজের দায়িত্ব সবাই সমানভাবে নিচ্ছে, সেহেতু অর্থনৈতিক বিষয়টিও ন্যায্যতার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।’
অর্থনীতিকে পুনর্গঠনের বিষয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘এ অর্থনীতিতে যেমন বিভিন্ন সরকারি মার-প্যাচ, লাল ফিতার দৌরাত্ম্য আছে, তেমনি সেখানে অনেক দুর্বৃত্তপনাও আছে। একজন উদ্যোক্তার ব্যবসা দাঁড় করাতে অনেক জটিলতা পার করতে হয়। ক্ষেত্র বিশেষে এ দুর্বৃত্তপনাকে রাষ্ট্র বিভিন্নভাবে সহায়তা করছে।’
চাঁদা ও দুর্নীতি দেশীয় ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও নানাভাবে নিরুৎসাহিত করে বলে জানান জামায়াতের আমির।

দুই শ আসনে জয়ী হলেও জামায়াত জাতীয় সরকার গঠন করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে তিনি একথা বলেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
মুখে নানাজন নানা কথা বললেও বিএনপি ছাড়া কোনো দল দেশ গড়ার পরিকল্পনা করছে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা সরকার গঠন করলে নতুন করে খাল খনন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ভিন্নধর্ম থেকে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নিজ দলের নারীদের প্রার্থী করার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
৩ ঘণ্টা আগে
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে ১৮ দলীয় নতুন জোটের আত্মপ্রকাশ হয়েছে। জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) নামের এই জোটের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছে জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান মঞ্জুকে এবং আনিসুলকে করা হয়েছে চেয়ারম্যান।
৩ ঘণ্টা আগে