স্ট্রিম সংবাদদাতা

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) মূল ফটকে নিষিদ্ধ সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ‘ঝটিকা কর্মসূচির’ প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখিয়েছে জাতীয় ছাত্রশক্তি। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন ছাত্রশক্তির নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি প্রক্টর অফিসের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
মিছিল শেষে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করা হয়। এসময় গত সোমবার দিবাগত রাতে মূল ফটকে ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মীর সমাবেশ হওয়ার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বক্তারা।
সমাবেশে শাখা ছাত্রশক্তির যুগ্ম আহ্বায়ক জিয়া উদ্দিন আয়ান বলেন, ‘আমরা ধারণা করতে পারছি যে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আওয়ামীপন্থী হামলায় উসকানিদাতা শিক্ষক এবং সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বাঁচিয়ে দেওয়ার জন্য নেগোসিয়েশন চালাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মদদের মধ্য দিয়ে হয়তো ক্যাম্পাস এবং বাংলাদেশে ছাত্রলীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জুলাই পরবর্তী সময়ে বারবার ছাত্রলীগের বিচারের জন্য দাবি জানিয়েছি। তাদের প্রশাসনিক বিচার হয়েছে, কিন্তু রাষ্ট্রীয় বিচারকার্য এখনো সম্পন্ন হয়নি।’
জাবি ছাত্রশক্তির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ও জাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক আহসান লাবিব বলেন, ‘যে ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ প্রথম বিতাড়িত হয়েছে, যে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ প্রথম রক্ত ঝড়িয়েছিল এবং যেখানে আমরা দেখেছিলাম এনামের মতো একজন কুখ্যাত সন্ত্রাসীকে রামদা হাতে, ঠিক সেই সন্ত্রাসী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকে এসে আবার মিছিল করেছে। আমরা কি ধরে নেব যে, নিরাপত্তা অফিসারদের ইন্ধনে এই প্রোগ্রামগুলো হচ্ছে?’
তিনি আরও বলেন, ‘উপাচার্যের পিয়ন থেকে শুরু করে, উপাচার্যের বাবুর্চি থেকে শুরু করে, রেজিস্ট্রার ভবনের আইন অফিসার থেকে শুরু করে, প্রত্যেকটা সেক্টরে এখন আওয়ামী দালালেরা বসে আছে, আওয়ামী গুন্ডারা বসে আছে। তারা ছাত্রলীগের এসব নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করছে বলে আমরা ধরে নিচ্ছি।’
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিওতে দেখা যায়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের (ডেইরি গেইট) সামনে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী একটি ব্যানার ধরে বক্তব্য দিচ্ছেন। ভিডিওটি সোমবার রাতের বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) মূল ফটকে নিষিদ্ধ সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ‘ঝটিকা কর্মসূচির’ প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখিয়েছে জাতীয় ছাত্রশক্তি। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন ছাত্রশক্তির নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি প্রক্টর অফিসের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
মিছিল শেষে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করা হয়। এসময় গত সোমবার দিবাগত রাতে মূল ফটকে ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মীর সমাবেশ হওয়ার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বক্তারা।
সমাবেশে শাখা ছাত্রশক্তির যুগ্ম আহ্বায়ক জিয়া উদ্দিন আয়ান বলেন, ‘আমরা ধারণা করতে পারছি যে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আওয়ামীপন্থী হামলায় উসকানিদাতা শিক্ষক এবং সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বাঁচিয়ে দেওয়ার জন্য নেগোসিয়েশন চালাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মদদের মধ্য দিয়ে হয়তো ক্যাম্পাস এবং বাংলাদেশে ছাত্রলীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জুলাই পরবর্তী সময়ে বারবার ছাত্রলীগের বিচারের জন্য দাবি জানিয়েছি। তাদের প্রশাসনিক বিচার হয়েছে, কিন্তু রাষ্ট্রীয় বিচারকার্য এখনো সম্পন্ন হয়নি।’
জাবি ছাত্রশক্তির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ও জাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক আহসান লাবিব বলেন, ‘যে ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ প্রথম বিতাড়িত হয়েছে, যে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ প্রথম রক্ত ঝড়িয়েছিল এবং যেখানে আমরা দেখেছিলাম এনামের মতো একজন কুখ্যাত সন্ত্রাসীকে রামদা হাতে, ঠিক সেই সন্ত্রাসী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকে এসে আবার মিছিল করেছে। আমরা কি ধরে নেব যে, নিরাপত্তা অফিসারদের ইন্ধনে এই প্রোগ্রামগুলো হচ্ছে?’
তিনি আরও বলেন, ‘উপাচার্যের পিয়ন থেকে শুরু করে, উপাচার্যের বাবুর্চি থেকে শুরু করে, রেজিস্ট্রার ভবনের আইন অফিসার থেকে শুরু করে, প্রত্যেকটা সেক্টরে এখন আওয়ামী দালালেরা বসে আছে, আওয়ামী গুন্ডারা বসে আছে। তারা ছাত্রলীগের এসব নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করছে বলে আমরা ধরে নিচ্ছি।’
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিওতে দেখা যায়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের (ডেইরি গেইট) সামনে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী একটি ব্যানার ধরে বক্তব্য দিচ্ছেন। ভিডিওটি সোমবার রাতের বলে ধারণা করা হচ্ছে।

প্রায় দেড় যুগ আগে বিএনপি ছেড়ে সেলিম যোগ দেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিতে। কিন্তু দলটির জাতীয় কমিটিতে জায়গা না পেয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর পাল্টা কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন।
২ ঘণ্টা আগে
দুই শ আসনে জয়ী হলেও জামায়াত জাতীয় সরকার গঠন করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে তিনি একথা বলেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে
মুখে নানাজন নানা কথা বললেও বিএনপি ছাড়া কোনো দল দেশ গড়ার পরিকল্পনা করছে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা সরকার গঠন করলে নতুন করে খাল খনন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ভিন্নধর্ম থেকে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নিজ দলের নারীদের প্রার্থী করার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
৬ ঘণ্টা আগে