স্ট্রিম প্রতিবেদক

জুলাই অভ্যুত্থানের মূল অঙ্গীকার রক্ষা এবং দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণের লক্ষ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা করতে যাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-সহ তিনটি দল। এই জোটের সম্ভাব্য নাম ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। জোটভুক্ত অন্য দুটি দল হলো—রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)।
আজ রবিবার (৭ ডিসেম্বর) এনসিপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমাদের অধিকাংশের মত হচ্ছে তিন দলের জোটের নাম হবে “গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট”। অন্য নামও আলোচনায় রয়েছে, তবে এই নামটিই চূড়ান্ত হওয়ার পথে।’
এদিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভুঁইয়া স্ট্রিমকে বলেন, ‘বেশ কয়েকটি নাম আছে। এর মধ্যে “গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট” অন্যতম। এছাড়া “ছাত্র-জনতা জোট” ও “জুলাই জোট” নামের প্রস্তাবনাও রয়েছে।’
এর আগে সকালে এনসিপির মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন জানান, আজ বিকেল ৪টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে এই তিন দলের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্যে’র আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
সালেহীন বলেন, ‘মূলত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট বা চেতনা ধরে রাখা এবং রাষ্ট্র সংস্কারের মাধ্যমে একটি টেকসই রাজনৈতিক কাঠামো তৈরির লক্ষ্যেই এই ঐক্যের ডাক দেওয়া হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির পাশাপাশি বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং এবি পার্টির নেতারাও উপস্থিত থাকবেন বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৭ নভেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে একটি নির্বাচনী জোট ঘোষণার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে তা স্থগিত করা হয়। তখন এনসিপির সঙ্গে এবি পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং ইউনাইটেড পিপলস, বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ) থাকার কথা ছিল। তবে এবারের প্রক্রিয়ায় ‘আপ বাংলাদেশ’ বাদ পড়লেও বাকি তিনটি দল মিলে আজ ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা করতে যাচ্ছে।

জুলাই অভ্যুত্থানের মূল অঙ্গীকার রক্ষা এবং দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণের লক্ষ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা করতে যাচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-সহ তিনটি দল। এই জোটের সম্ভাব্য নাম ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। জোটভুক্ত অন্য দুটি দল হলো—রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)।
আজ রবিবার (৭ ডিসেম্বর) এনসিপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমাদের অধিকাংশের মত হচ্ছে তিন দলের জোটের নাম হবে “গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট”। অন্য নামও আলোচনায় রয়েছে, তবে এই নামটিই চূড়ান্ত হওয়ার পথে।’
এদিকে বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভুঁইয়া স্ট্রিমকে বলেন, ‘বেশ কয়েকটি নাম আছে। এর মধ্যে “গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট” অন্যতম। এছাড়া “ছাত্র-জনতা জোট” ও “জুলাই জোট” নামের প্রস্তাবনাও রয়েছে।’
এর আগে সকালে এনসিপির মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন জানান, আজ বিকেল ৪টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে এই তিন দলের ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্যে’র আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।
সালেহীন বলেন, ‘মূলত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট বা চেতনা ধরে রাখা এবং রাষ্ট্র সংস্কারের মাধ্যমে একটি টেকসই রাজনৈতিক কাঠামো তৈরির লক্ষ্যেই এই ঐক্যের ডাক দেওয়া হয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির পাশাপাশি বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং এবি পার্টির নেতারাও উপস্থিত থাকবেন বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৭ নভেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে একটি নির্বাচনী জোট ঘোষণার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে তা স্থগিত করা হয়। তখন এনসিপির সঙ্গে এবি পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং ইউনাইটেড পিপলস, বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ) থাকার কথা ছিল। তবে এবারের প্রক্রিয়ায় ‘আপ বাংলাদেশ’ বাদ পড়লেও বাকি তিনটি দল মিলে আজ ‘রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ঐক্য’ ঘোষণা করতে যাচ্ছে।

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
প্রায় দেড় যুগ আগে বিএনপি ছেড়ে সেলিম যোগ দেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিতে। কিন্তু দলটির জাতীয় কমিটিতে জায়গা না পেয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর পাল্টা কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
দুই শ আসনে জয়ী হলেও জামায়াত জাতীয় সরকার গঠন করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে তিনি একথা বলেছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
মুখে নানাজন নানা কথা বললেও বিএনপি ছাড়া কোনো দল দেশ গড়ার পরিকল্পনা করছে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা সরকার গঠন করলে নতুন করে খাল খনন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগে