মিরহাজুল শিবলী

মিত্রদের সঙ্গে আসন সমঝোতার পথে রয়েছে বিএনপি। গত নভেম্বর থেকেই যুগপৎ আন্দোলনে থাকা বিএনপির মিত্র দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক ও আলাপ-আলোচনা চলছে। মিত্র দলগুলোর গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের আসনে এখনো প্রার্থী ঘোষণা করেনি দলটি। তবে বিএনপি সূত্র বলছে, মিত্রদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে আগামী সপ্তাহের মধ্যে আসন সমঝোতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে বিএনপি।
বিএনপি সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বিএনপির সাথে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা মিত্র এবং শরিক দলগুলোর সাথে এক জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছে। বৈঠকে আসন সমঝোতার ব্যাপারে আলোচনা হবে বলে জানিয়েছে সূত্রটি।
বিএনপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা স্ট্রিমকে জানান, আসন সমঝোতার ব্যাপারে উদার মনোভাব রাখলেও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ২০ অনুচ্ছেদে সংশোধন আনায় জোট কিংবা আসন সমঝোতার ব্যাপারে খুব বেশি ছাড় দেওয়ার মনোভাব নেই। কারণ, বিএনপি মনে করে যুগপৎ আন্দোলনে এসব দল গুরুত্বপূর্ণ হলেও ধানের শীষ মার্কা ছাড়া তাদের ভোটে জিতে আসার মতো অবস্থা নেই।
তবে এই আরপিও সংশোধনী নিয়ে আগে থেকেই আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। সংশোধনীতে আপত্তি জানিয়ে গত ২৬ অক্টোবর নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) চিঠি দেয় দলটি। তবে আরপিও সংশোধনী নিয়ে বিএনপির আপত্তির তীব্র বিরোধিতা করেছে জামায়াত। ২৯ অক্টোবর জামায়াতে ইসলামীর একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশনে এসে সংশোধিত আরপিও বহাল রাখা ও নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দফা দাবি জানায়। জামায়াতের বাধায় বিএনপি সমাধান না পাওয়ায় বিষয়টি আদালতে গড়ায়।
গত ২৭ নভেম্বর ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) মহাসচিব মোমিনুল আমিন জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
এরপর গত ১ ডিসেম্বর আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি ফাতেমা আনোয়ারের হাইকোর্ট বেঞ্চে, নির্বাচনে জোটবদ্ধ হলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধানের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলে পক্ষভুক্ত হতে আবেদন করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আবেদনে বিএনপির জোটসঙ্গীদের ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বিষয়টি শুনানির অপেক্ষায় আছে বলে জানা গেছে।
শরিক দলের নেতারা মনে করেন, আসন সমঝোতা নিয়ে বিএনপির সাথে মনস্তাত্ত্বিক দূরত্ব আরও বেড়েছে। তাঁরা মনে করছেন, নির্বাচন–পরবর্তী বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা বিএনপিকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে এবং এই প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করার অবস্থায় বিএনপি নেই। পাশাপাশি অসম্ভবকে সম্ভব করে জামায়াতের নেতৃত্বে ইসলামপন্থীরা একজোট হওয়ায় বিএনপি ইতিবাচকভাবেই শরিকদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখবে।
শরিক দলের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র স্ট্রিমকে জানিয়েছে, আসন সমঝোতার ব্যাপারে বিভিন্ন আলোচনা থাকলেও শুধুমাত্র ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি এবং বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার প্রার্থিতার ব্যাপারে ইতিবাচক সংকেত দিয়েছে বিএনপি। এসব আসনে দলীয় প্রার্থীও দেয়নি বিএনপি। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রবের স্ত্রী তানিয়া রবের লক্ষ্মীপুর-৪ আসনটি ফাঁকা রাখলেও এ ব্যাপারে চূড়ান্ত নিশ্চয়তা দেয়নি বিএনপি। এ আসনটি নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে বলে জানিয়েছে সূত্রটি।
তবে ঢাকা-১৭ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ এবং ঢাকা-১৩ আসনে এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজকে আগেই সবুজ সংকেত দিয়েছে বিএনপি। তবে এ ব্যাপারেও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি।
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক ঢাকা-৮ কিংবা ঢাকা-১২ আসন থেকে নির্বাচন করতে চান। কিন্তু এই দুই আসনেই প্রার্থী দিয়েছে বিএনপি। সাইফুল হক স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমার ব্যাপারটা আলোচনার মধ্যে আছে। এর বাইরে আমাদের আরও গুরুত্বপূর্ণ ক্যান্ডিডেট আছে। সেটা নিয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপির সংস্কার প্রস্তাব ৩১ দফাকে কেন্দ্র করে আমাদের যে ঐক্য গড়ে উঠেছে, সেটি আমরা অব্যাহত রাখতে চাই। আলাপ-আলোচনা করে একটি ইতিবাচক জায়গায় আমরা যেতে পারব বলে আশা করছি।’
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমাদের তো অনেক বিষয়ে কাজ চলছে। জোটের ব্যাপারে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা চলছে। কোনো একক সিদ্ধান্ত এখন পর্যন্ত বিএনপি নেয়নি।’

মিত্রদের সঙ্গে আসন সমঝোতার পথে রয়েছে বিএনপি। গত নভেম্বর থেকেই যুগপৎ আন্দোলনে থাকা বিএনপির মিত্র দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক ও আলাপ-আলোচনা চলছে। মিত্র দলগুলোর গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের আসনে এখনো প্রার্থী ঘোষণা করেনি দলটি। তবে বিএনপি সূত্র বলছে, মিত্রদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে আগামী সপ্তাহের মধ্যে আসন সমঝোতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে বিএনপি।
বিএনপি সূত্র বলছে, বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বিএনপির সাথে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা মিত্র এবং শরিক দলগুলোর সাথে এক জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছে। বৈঠকে আসন সমঝোতার ব্যাপারে আলোচনা হবে বলে জানিয়েছে সূত্রটি।
বিএনপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা স্ট্রিমকে জানান, আসন সমঝোতার ব্যাপারে উদার মনোভাব রাখলেও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ২০ অনুচ্ছেদে সংশোধন আনায় জোট কিংবা আসন সমঝোতার ব্যাপারে খুব বেশি ছাড় দেওয়ার মনোভাব নেই। কারণ, বিএনপি মনে করে যুগপৎ আন্দোলনে এসব দল গুরুত্বপূর্ণ হলেও ধানের শীষ মার্কা ছাড়া তাদের ভোটে জিতে আসার মতো অবস্থা নেই।
তবে এই আরপিও সংশোধনী নিয়ে আগে থেকেই আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। সংশোধনীতে আপত্তি জানিয়ে গত ২৬ অক্টোবর নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) চিঠি দেয় দলটি। তবে আরপিও সংশোধনী নিয়ে বিএনপির আপত্তির তীব্র বিরোধিতা করেছে জামায়াত। ২৯ অক্টোবর জামায়াতে ইসলামীর একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশনে এসে সংশোধিত আরপিও বহাল রাখা ও নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দফা দাবি জানায়। জামায়াতের বাধায় বিএনপি সমাধান না পাওয়ায় বিষয়টি আদালতে গড়ায়।
গত ২৭ নভেম্বর ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) মহাসচিব মোমিনুল আমিন জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
এরপর গত ১ ডিসেম্বর আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ নির্বাচন করলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধান কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি ফাতেমা আনোয়ারের হাইকোর্ট বেঞ্চে, নির্বাচনে জোটবদ্ধ হলেও স্ব স্ব দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিধানের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলে পক্ষভুক্ত হতে আবেদন করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আবেদনে বিএনপির জোটসঙ্গীদের ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বিষয়টি শুনানির অপেক্ষায় আছে বলে জানা গেছে।
শরিক দলের নেতারা মনে করেন, আসন সমঝোতা নিয়ে বিএনপির সাথে মনস্তাত্ত্বিক দূরত্ব আরও বেড়েছে। তাঁরা মনে করছেন, নির্বাচন–পরবর্তী বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা বিএনপিকে ঝুঁকিতে ফেলতে পারে এবং এই প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করার অবস্থায় বিএনপি নেই। পাশাপাশি অসম্ভবকে সম্ভব করে জামায়াতের নেতৃত্বে ইসলামপন্থীরা একজোট হওয়ায় বিএনপি ইতিবাচকভাবেই শরিকদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখবে।
শরিক দলের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র স্ট্রিমকে জানিয়েছে, আসন সমঝোতার ব্যাপারে বিভিন্ন আলোচনা থাকলেও শুধুমাত্র ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি এবং বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার প্রার্থিতার ব্যাপারে ইতিবাচক সংকেত দিয়েছে বিএনপি। এসব আসনে দলীয় প্রার্থীও দেয়নি বিএনপি। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রবের স্ত্রী তানিয়া রবের লক্ষ্মীপুর-৪ আসনটি ফাঁকা রাখলেও এ ব্যাপারে চূড়ান্ত নিশ্চয়তা দেয়নি বিএনপি। এ আসনটি নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে বলে জানিয়েছে সূত্রটি।
তবে ঢাকা-১৭ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ এবং ঢাকা-১৩ আসনে এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজকে আগেই সবুজ সংকেত দিয়েছে বিএনপি। তবে এ ব্যাপারেও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি।
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক ঢাকা-৮ কিংবা ঢাকা-১২ আসন থেকে নির্বাচন করতে চান। কিন্তু এই দুই আসনেই প্রার্থী দিয়েছে বিএনপি। সাইফুল হক স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমার ব্যাপারটা আলোচনার মধ্যে আছে। এর বাইরে আমাদের আরও গুরুত্বপূর্ণ ক্যান্ডিডেট আছে। সেটা নিয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপির সংস্কার প্রস্তাব ৩১ দফাকে কেন্দ্র করে আমাদের যে ঐক্য গড়ে উঠেছে, সেটি আমরা অব্যাহত রাখতে চাই। আলাপ-আলোচনা করে একটি ইতিবাচক জায়গায় আমরা যেতে পারব বলে আশা করছি।’
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমাদের তো অনেক বিষয়ে কাজ চলছে। জোটের ব্যাপারে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা চলছে। কোনো একক সিদ্ধান্ত এখন পর্যন্ত বিএনপি নেয়নি।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকে জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে অবহিত করে রাজনৈতিক দলের নেতারা বলেছেন, এই অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার সব চেষ্টা রুখে দিতে দলগুলো ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে রয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরিতে দিল্লিতে বসে পরিকল্পনা করছে আওয়ামী লীগ। আর ভারত সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদ ছাড়া এ ধরনের তৎপরতা চালানো সম্ভব নয়।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি থেকে পাঁচবার বহিষ্কৃত দুইবারের সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে যোগ দেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ সংসদীয় আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান বিন হাদিকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২ ঘণ্টা আগে