বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা আমাদের নিজস্ব চিন্তাশক্তি বা ‘ক্রিটিক্যাল থিঙ্কিং’-এর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
স্ট্রিম ডেস্ক

চ্যাটজিপিটি বা জেমিনির মতো এআই টুলগুলোর ব্যবহার এত বেশি বেড়ে গেছে যে এটি রীতিমতো আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অফিসের ই-মেইল লেখা থেকে শুরু করে জটিল ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি; সবকিছুতেই এখন এআই-এর সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এআই ব্যবহার নিয়ে বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, যা ভবিষ্যতে আমাদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা আমাদের নিজস্ব চিন্তাশক্তি বা ‘ক্রিটিক্যাল থিঙ্কিং’-এর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে ‘কগনিটিভ অফলোডিং’ নামের একটি মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার অর্থ হলো যখন আমরা কোনো বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ নিজেরা না করে প্রযুক্তির ওপর ছেড়ে দিই। বিশেষজ্ঞরা এই ব্যাপারটিকে জিপিএস নেভিগেশনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। যেমন একটা সময় ছিল যখন মানুষ মানচিত্র দেখে বা রাস্তার চিহ্ন মনে রেখে গন্তব্যে পৌঁছাত। এতে তাঁদের দিক নির্ণয় করার ক্ষমতা বা ম্যাপ বোঝার দক্ষতা বাড়ত। কিন্তু জিপিএস আসার পর আমরা এখন অন্ধের মতো স্ক্রিনের নির্দেশ অনুসরণ করি। আমরা জিপিএসে এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি যে এই প্রযুক্তি ছাড়া কোনো ঠিকানা খুঁজতে গেলে আমরা সহজেই পথ হারিয়ে ফেলি।
বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, এআই প্রম্পট ব্যবহারের ফলে আমাদের লেখালেখি বা চিন্তার দক্ষতার ক্ষেত্রেও ঠিক একই ঘটনা ঘটতে পারে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, মানুষের মস্তিষ্ক প্রাকৃতিকভাবেই ‘কগনিটিভ মাইজার’ বা মানসিকভাবে কৃপণ প্রকৃতির। অর্থাৎ আমাদের মস্তিষ্ক সবসময় শক্তি সঞ্চয় করতে চায় এবং সমাধানের জন্য সবচেয়ে সহজ পথটি খোঁজে। যখন এআই মুহূর্তের মধ্যে আমাদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেয় বা একটি সুন্দর ড্রাফট লিখে দেয়, তখন আমাদের মস্তিষ্ক আর কষ্ট করে ভাবতে চায় না। ধরে নিই যে এআই যা দিয়েছে তা সঠিক। এই মানসিকতার কারণে আমরা এআই-এর দেওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করার আগ্রহও হারিয়ে ফেলি। ফলে আমাদের বিচার-বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা কমে যায়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ ও হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের একটি যৌথ গবেষণার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এই গবেষণায় পরামর্শকদের দুটি দলে ভাগ করা হয়:
১. যারা এআই ব্যবহার করেছেন।
২. যারা এআই ব্যবহার করেননি।
ফলাফলে দেখা গেছে, যারা এআই ব্যবহার করেছেন তাঁদের কাজের গতি বেড়েছে এবং কাজের মান এআই ব্যবহার না করা দলের চেয়ে প্রায় ৪০ শতাংশ ভালো হয়েছে। এটি নিঃসন্দেহে ইতিবাচক। কিন্তু এই গবেষণায় একটি অন্ধকার দিকও উঠে এসেছে। গবেষকরা দেখেছেন, যারা এআই ব্যবহার করেছেন, তাঁরা নিজেদের বিচারবুদ্ধি প্রয়োগ করা কমিয়ে দিয়েছেন। এআই যখন ভুল তথ্য বা বিভ্রান্তিকর উত্তর দিয়েছে, তখনও তাঁরা কোনো বাছবিচার ছাড়াই তা গ্রহণ করেছেন।
অর্থাৎ, এআই ব্যবহারকারীরা কাজের দায়িত্ব পুরোপুরি প্রযুক্তির ওপর ছেড়ে দিয়ে নিজেরা ছিলেন নিষ্ক্রিয়। তাঁরা তথ্যের সত্যতা যাচাই করার প্রয়োজনও মনে করেননি।
শুধু ভুল তথ্য নয়, এআই আমাদের সৃজনশীলতাকেও নষ্ট করছে। পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এআই দিয়ে করা আইডিয়াগুলো বেশ মানসম্মত মনে হলেও ভালোভাবে পড়লে দেখা যায়, লেখাগুলো আসলে একই ছাঁচে তৈরি।
গবেষণা বলছে, এআই-এর সাহায্য নেওয়া লেখাগুলোর মধ্যে ৪১ শতাংশ পর্যন্ত হুবহু মিল থাকে। এর মানে হলো, লেখালেখির ক্ষেত্রে যারা এআই ব্যবহার করছেন তাঁদের লেখার স্টাইল বা চিন্তাধারা প্রায় একই রকম। কারণ, লেখালেখি কেবল শব্দ সাজানো নয় বরং এটি চিন্তা করার একটি প্রক্রিয়া।
যখন আমরা কোনো কিছু লিখি, তখন আমাদের মস্তিষ্ক বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে যুক্তির মাধ্যমে তা সাজায়। কিন্তু যখন আমরা এআই-কে বলি, 'আমার জন্য এই ইমেইলটি লিখে দাও' বা 'এই রিপোর্টটি তৈরি করো'; তখন আমরা সেই চিন্তা করার প্রক্রিয়াটি অবচেতনভাবেই এড়িয়ে যাই।
গবেষকরা আশংকা করছেন যদি আমরা নিয়মিত এআই দিয়ে সব লেখা লিখিয়ে নিই, তবে আমাদের মস্তিষ্ক তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা থেকে শুরু করে যেকোন জটিল সমস্যা সমাধান করার দক্ষতা হারিয়ে ফেলতে পারে। একে বিশেষজ্ঞরা ‘কগনিটিভ অ্যাট্রফি’বা বুদ্ধিবৃত্তিক পেশির ক্ষয় হিসেবে অভিহিত করছেন।

বিবিসি’র প্রতিবেদন অনুসারে, এআই ব্যবহারের সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো আমরা হয়তো এমন একটি প্রজন্মের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, যারা নিজেরা স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে বা সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না। তবে বিশেষজ্ঞরা এআই ব্যবহার পুরোপুরি বন্ধ করার কথা বলেননি। তাদের পরামর্শ হলো এআই-কে চিন্তার বিকল্প হিসেবে নয়, বরং সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। এআই কোনো ড্রাফট বা উত্তর দিলে তা অন্ধভাবে বিশ্বাস না করে যাচাই করতে হবে। জটিল বা সৃজনশীল কাজের ক্ষেত্রে এআই-এর ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে নিজের মস্তিষ্ককে খাটানোর অভ্যাস বজায় রাখতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, প্রযুক্তি আমাদের কাজ সহজ করবে, কিন্তু সেই প্রযুক্তির চালক যেন আমরাই থাকি, প্রযুক্তি যেন আমাদের চালক না হয়ে ওঠে, এটিই গবেষকদের মূল বার্তা।

চ্যাটজিপিটি বা জেমিনির মতো এআই টুলগুলোর ব্যবহার এত বেশি বেড়ে গেছে যে এটি রীতিমতো আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অফিসের ই-মেইল লেখা থেকে শুরু করে জটিল ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি; সবকিছুতেই এখন এআই-এর সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এআই ব্যবহার নিয়ে বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, যা ভবিষ্যতে আমাদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করছেন, কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা আমাদের নিজস্ব চিন্তাশক্তি বা ‘ক্রিটিক্যাল থিঙ্কিং’-এর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে ‘কগনিটিভ অফলোডিং’ নামের একটি মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার অর্থ হলো যখন আমরা কোনো বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ নিজেরা না করে প্রযুক্তির ওপর ছেড়ে দিই। বিশেষজ্ঞরা এই ব্যাপারটিকে জিপিএস নেভিগেশনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। যেমন একটা সময় ছিল যখন মানুষ মানচিত্র দেখে বা রাস্তার চিহ্ন মনে রেখে গন্তব্যে পৌঁছাত। এতে তাঁদের দিক নির্ণয় করার ক্ষমতা বা ম্যাপ বোঝার দক্ষতা বাড়ত। কিন্তু জিপিএস আসার পর আমরা এখন অন্ধের মতো স্ক্রিনের নির্দেশ অনুসরণ করি। আমরা জিপিএসে এতটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি যে এই প্রযুক্তি ছাড়া কোনো ঠিকানা খুঁজতে গেলে আমরা সহজেই পথ হারিয়ে ফেলি।
বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, এআই প্রম্পট ব্যবহারের ফলে আমাদের লেখালেখি বা চিন্তার দক্ষতার ক্ষেত্রেও ঠিক একই ঘটনা ঘটতে পারে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, মানুষের মস্তিষ্ক প্রাকৃতিকভাবেই ‘কগনিটিভ মাইজার’ বা মানসিকভাবে কৃপণ প্রকৃতির। অর্থাৎ আমাদের মস্তিষ্ক সবসময় শক্তি সঞ্চয় করতে চায় এবং সমাধানের জন্য সবচেয়ে সহজ পথটি খোঁজে। যখন এআই মুহূর্তের মধ্যে আমাদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেয় বা একটি সুন্দর ড্রাফট লিখে দেয়, তখন আমাদের মস্তিষ্ক আর কষ্ট করে ভাবতে চায় না। ধরে নিই যে এআই যা দিয়েছে তা সঠিক। এই মানসিকতার কারণে আমরা এআই-এর দেওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করার আগ্রহও হারিয়ে ফেলি। ফলে আমাদের বিচার-বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা কমে যায়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ ও হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের একটি যৌথ গবেষণার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এই গবেষণায় পরামর্শকদের দুটি দলে ভাগ করা হয়:
১. যারা এআই ব্যবহার করেছেন।
২. যারা এআই ব্যবহার করেননি।
ফলাফলে দেখা গেছে, যারা এআই ব্যবহার করেছেন তাঁদের কাজের গতি বেড়েছে এবং কাজের মান এআই ব্যবহার না করা দলের চেয়ে প্রায় ৪০ শতাংশ ভালো হয়েছে। এটি নিঃসন্দেহে ইতিবাচক। কিন্তু এই গবেষণায় একটি অন্ধকার দিকও উঠে এসেছে। গবেষকরা দেখেছেন, যারা এআই ব্যবহার করেছেন, তাঁরা নিজেদের বিচারবুদ্ধি প্রয়োগ করা কমিয়ে দিয়েছেন। এআই যখন ভুল তথ্য বা বিভ্রান্তিকর উত্তর দিয়েছে, তখনও তাঁরা কোনো বাছবিচার ছাড়াই তা গ্রহণ করেছেন।
অর্থাৎ, এআই ব্যবহারকারীরা কাজের দায়িত্ব পুরোপুরি প্রযুক্তির ওপর ছেড়ে দিয়ে নিজেরা ছিলেন নিষ্ক্রিয়। তাঁরা তথ্যের সত্যতা যাচাই করার প্রয়োজনও মনে করেননি।
শুধু ভুল তথ্য নয়, এআই আমাদের সৃজনশীলতাকেও নষ্ট করছে। পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এআই দিয়ে করা আইডিয়াগুলো বেশ মানসম্মত মনে হলেও ভালোভাবে পড়লে দেখা যায়, লেখাগুলো আসলে একই ছাঁচে তৈরি।
গবেষণা বলছে, এআই-এর সাহায্য নেওয়া লেখাগুলোর মধ্যে ৪১ শতাংশ পর্যন্ত হুবহু মিল থাকে। এর মানে হলো, লেখালেখির ক্ষেত্রে যারা এআই ব্যবহার করছেন তাঁদের লেখার স্টাইল বা চিন্তাধারা প্রায় একই রকম। কারণ, লেখালেখি কেবল শব্দ সাজানো নয় বরং এটি চিন্তা করার একটি প্রক্রিয়া।
যখন আমরা কোনো কিছু লিখি, তখন আমাদের মস্তিষ্ক বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে যুক্তির মাধ্যমে তা সাজায়। কিন্তু যখন আমরা এআই-কে বলি, 'আমার জন্য এই ইমেইলটি লিখে দাও' বা 'এই রিপোর্টটি তৈরি করো'; তখন আমরা সেই চিন্তা করার প্রক্রিয়াটি অবচেতনভাবেই এড়িয়ে যাই।
গবেষকরা আশংকা করছেন যদি আমরা নিয়মিত এআই দিয়ে সব লেখা লিখিয়ে নিই, তবে আমাদের মস্তিষ্ক তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা থেকে শুরু করে যেকোন জটিল সমস্যা সমাধান করার দক্ষতা হারিয়ে ফেলতে পারে। একে বিশেষজ্ঞরা ‘কগনিটিভ অ্যাট্রফি’বা বুদ্ধিবৃত্তিক পেশির ক্ষয় হিসেবে অভিহিত করছেন।

বিবিসি’র প্রতিবেদন অনুসারে, এআই ব্যবহারের সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো আমরা হয়তো এমন একটি প্রজন্মের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, যারা নিজেরা স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে বা সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না। তবে বিশেষজ্ঞরা এআই ব্যবহার পুরোপুরি বন্ধ করার কথা বলেননি। তাদের পরামর্শ হলো এআই-কে চিন্তার বিকল্প হিসেবে নয়, বরং সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। এআই কোনো ড্রাফট বা উত্তর দিলে তা অন্ধভাবে বিশ্বাস না করে যাচাই করতে হবে। জটিল বা সৃজনশীল কাজের ক্ষেত্রে এআই-এর ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে নিজের মস্তিষ্ককে খাটানোর অভ্যাস বজায় রাখতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, প্রযুক্তি আমাদের কাজ সহজ করবে, কিন্তু সেই প্রযুক্তির চালক যেন আমরাই থাকি, প্রযুক্তি যেন আমাদের চালক না হয়ে ওঠে, এটিই গবেষকদের মূল বার্তা।

কাগজে দোয়াত-কালির আঁচড়। কয়েকশ বছরের পুরোনো সেই কালির রঙ হয়তো কিছুটা ফিকে হয়েছে, কিন্তু গুরুত্ব কমেনি এতটুকুও। প্রাচীন উপাখ্যান, হাতে লেখা পুঁথি আর ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকা হাজারো বইয়ের এক বিশাল রাজ্য। বলছিলাম বগুড়ার উডবার্ন সরকারি গণগ্রন্থাগারের কথা।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ ২৯ ডিসেম্বর শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের জন্মদিন। জাতি হিসেবে আমাদের পরিচয় বিনির্মাণে যে কয়জন কিংবদন্তী একদম শুরুর দিকে থাকবেন, তাঁদের মধ্যে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন একজন। তিনি তুলি দিয়ে নিজের জনগোষ্ঠীকে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে
ট্রেলার ভাইরাল, পোস্টার ঝলমলে আর নামী তারকার সারি। ছিল হাই বাজেট, বড় স্টুডিও আর ‘বছরের সেরা’ হওয়ার আত্মবিশ্বাসও। কিন্তু পর্দায় আলো জ্বলার পর বাস্তবতা ছিল একেবারেই ভিন্ন। ২০২৫ সালে হলিউডে কিছু সিনেমা আক্ষরিক অর্থেই হাইপের পাহাড় গড়ে তুলেছিল, কিন্তু বক্স অফিসে গিয়ে সেগুলো দাঁড়াতে পারেনি। চলুন দেখে নেওয়
১ দিন আগে
বাংলার ইতিহাসের এক সোনালী অধ্যায়ের নাম মসলিন। একসময় বিশ্বজুড়ে ঢাকাই মসলিনের ছিল একচেটিয়া কদর। উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে, বিশেষ করে ১৮৫১ সালের লন্ডনের গ্রেট এক্সিবিশনে ঢাকাই মসলিন প্রদর্শিত হয়েছিল।
১ দিন আগে