স্ট্রিম প্রতিবেদক

দীর্ঘ এক যুগের আইনি লড়াই শেষে রাজধানীর পল্টন ও শাহজাহানপুর থানায় করা নাশকতার দুই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমানসহ দলটির মোট ৪৫ জন নেতাকর্মী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী আবু বকর সিদ্দিক ও মহি উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আজ পৃথক দুই থানার মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল। আমরা আদালতের কাছে মক্কেলদের নির্দোষ দাবি করে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করি। শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত আমাদের আবেদন মঞ্জুর করেন।’
মির্জা আব্বাস ও আমান উল্লাহ আমান ছাড়াও অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্য শীর্ষ নেতাদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এবং প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
এ ছাড়া ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, ঢাকা-১৮ আসনের এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, যুবদলের সাবেক নেতা ইসহাক সরকার, খন্দকার এনামুল হক এনাম, মামুন হাসান, মীর সরাফত আলী সফু এবং হাবিবুর রশিদ হাবিবও এই আদেশের ফলে মামলা থেকে মুক্তি পেলেন।
মামলার নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি পল্টন এলাকায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি মিছিল বের হয়। পুলিশের অভিযোগ, বিকেল ৫টার দিকে মিছিলটি শান্তিনগর ক্রসিংয়ে পৌঁছালে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ও ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এ ঘটনায় পল্টন থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী মাকসুদ বাদী হয়ে মামলা করেন। পরবর্তীতে ২৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হলেও উচ্চ আদালতের নির্দেশে আগেই এ মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ।

দীর্ঘ এক যুগের আইনি লড়াই শেষে রাজধানীর পল্টন ও শাহজাহানপুর থানায় করা নাশকতার দুই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমানসহ দলটির মোট ৪৫ জন নেতাকর্মী। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী আবু বকর সিদ্দিক ও মহি উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আজ পৃথক দুই থানার মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল। আমরা আদালতের কাছে মক্কেলদের নির্দোষ দাবি করে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করি। শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত আমাদের আবেদন মঞ্জুর করেন।’
মির্জা আব্বাস ও আমান উল্লাহ আমান ছাড়াও অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্য শীর্ষ নেতাদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এবং প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।
এ ছাড়া ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, ঢাকা-১৮ আসনের এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, যুবদলের সাবেক নেতা ইসহাক সরকার, খন্দকার এনামুল হক এনাম, মামুন হাসান, মীর সরাফত আলী সফু এবং হাবিবুর রশিদ হাবিবও এই আদেশের ফলে মামলা থেকে মুক্তি পেলেন।
মামলার নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি পল্টন এলাকায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি মিছিল বের হয়। পুলিশের অভিযোগ, বিকেল ৫টার দিকে মিছিলটি শান্তিনগর ক্রসিংয়ে পৌঁছালে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ও ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এ ঘটনায় পল্টন থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী মাকসুদ বাদী হয়ে মামলা করেন। পরবর্তীতে ২৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হলেও উচ্চ আদালতের নির্দেশে আগেই এ মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এখন পর্যন্ত ২৭২টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে বিএনপি। এখনো ফাঁকা রাখা হয়েছে ২৮টি আসন। এসব আসনের কিছু যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের ছাড় দেবে এবং বাকি আসনগুলো নিজের ঘরেই রাখছে দলটি। বিএনপি সূত্র বলছে, ফাঁকা আসনের অন্তত ১৩টি বিএনপি নিজের ঘরেই রাখতে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইসলামের বিধান ও মুসলমানদের প্রতীক দাড়ি-টুপিকে ‘রাজাকারের প্রতীক’ বানিয়ে ঘৃণাচর্চার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী।
৩ ঘণ্টা আগে
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী বলেছেন, 'নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নির্বাচনের আগ পর্যন্ত ওয়াজ মাহফিল আয়োজনের ক্ষেত্রে অনুমতির শর্ত আরোপ করাকে আমরা ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে হস্তক্ষেপ এবং দেশের প্রাচীন সংস্কৃতি ও ধর্মীয় ঐতিহ্যের ওপর চাপ হিসেবে দেখছি।'
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়াপারসন খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তার দায়িত্ব পেয়েছেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ কে এম শামছুল ইসলাম। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৬ ঘণ্টা আগে