স্ট্রিম সংবাদদাতা

রাজনীতিতে ভালোবাসা, আবেগ আর প্রতীকের শক্তি যে কতটা গভীর হতে পারে, তারই এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিচ্ছিন্ন দ্বীপ জেলা ভোলার তরুণ শ্রমিক দলের নেতা মো. আব্বাস মিয়াজী। বুধবার দুপুরে তিনি ভোলার প্রেসক্লাব চত্বর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করেছেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি অগাধ ভালোবাসা আর আনুগত্য প্রকাশ করতে গায়ে ধানের শীষ বেঁধে সাইকেল চালিয়ে ভোলা থেকে ঢাকার পথে রওনা হয়েছেন তিনি।
ভোলা সদর উপজেলার ৯ নম্বর চরসামাইয়া ইউনিয়নের ইউনিয়ন শ্রমিক দলের দপ্তর সম্পাদক আব্বাস মিয়াজী সাইকেলে করে ভোলা থেকে বরিশাল হয়ে পদ্মা সেতু অতিক্রম করে ঢাকায় যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন। দীর্ঘ এই পথ পাড়ি দেওয়ার পেছনে তার একটাই লক্ষ্য, তারেক রহমানের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করে তার হাতে দুই গুচ্ছ ধানের শীষ তুলে দেওয়া।
আব্বাস মিয়াজী বলেন, ‘২৫ তারিখ তারেক রহমান দেশে ফিরলে আমি চাই সরাসরি তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। তাঁর হাতে ধানের শীষ তুলে দিতে পারলেই সেটাই হবে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। এর বাইরে আমার আর কোনো চাওয়া নেই।’
দীর্ঘ পথের কষ্ট, শারীরিক ঝুঁকি কিংবা অনিশ্চয়তাকে গুরুত্ব না দিয়ে তিনি এই প্রতীকী সাইকেল যাত্রার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তার ভাষায়, দলীয় ভালোবাসা আর নেতার প্রতি শ্রদ্ধাই তাঁকে এই সাহস জুগিয়েছে।
স্থানীয় বিএনপি ও শ্রমিক দলের নেতা-কর্মীরা জানান, আব্বাস মিয়াজীর এই উদ্যোগ তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের আবেগ, নিষ্ঠা ও রাজনৈতিক আনুগত্যের এক উজ্জ্বল উদাহরণ। একজন সাধারণ কর্মী হয়েও তিনি যে আত্মত্যাগী মনোভাব নিয়ে রাজনীতিকে ভালোবাসেন, তা এই যাত্রার মধ্য দিয়েই স্পষ্ট।
ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে এই ব্যতিক্রমী সাইকেল যাত্রা ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকেই আব্বাস মিয়াজীর উদ্যোগকে অনুপ্রেরণার গল্প হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ এটিকে রাজনীতিতে প্রতীকী ভালোবাসার এক বিরল প্রকাশ হিসেবে অভিহিত করছেন।
সব মিলিয়ে, ধানের শীষকে বুকের কাছে ধারণ করে সাইকেলে করে ঢাকার পথে ছুটে চলা আব্বাস মিয়াজী যেন কেবল একটি ভৌগোলিক দূরত্বই অতিক্রম করছেন না, তিনি পাড়ি দিচ্ছেন বিশ্বাস, ভালোবাসা আর রাজনৈতিক আবেগের দীর্ঘ পথ।

রাজনীতিতে ভালোবাসা, আবেগ আর প্রতীকের শক্তি যে কতটা গভীর হতে পারে, তারই এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিচ্ছিন্ন দ্বীপ জেলা ভোলার তরুণ শ্রমিক দলের নেতা মো. আব্বাস মিয়াজী। বুধবার দুপুরে তিনি ভোলার প্রেসক্লাব চত্বর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করেছেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি অগাধ ভালোবাসা আর আনুগত্য প্রকাশ করতে গায়ে ধানের শীষ বেঁধে সাইকেল চালিয়ে ভোলা থেকে ঢাকার পথে রওনা হয়েছেন তিনি।
ভোলা সদর উপজেলার ৯ নম্বর চরসামাইয়া ইউনিয়নের ইউনিয়ন শ্রমিক দলের দপ্তর সম্পাদক আব্বাস মিয়াজী সাইকেলে করে ভোলা থেকে বরিশাল হয়ে পদ্মা সেতু অতিক্রম করে ঢাকায় যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন। দীর্ঘ এই পথ পাড়ি দেওয়ার পেছনে তার একটাই লক্ষ্য, তারেক রহমানের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করে তার হাতে দুই গুচ্ছ ধানের শীষ তুলে দেওয়া।
আব্বাস মিয়াজী বলেন, ‘২৫ তারিখ তারেক রহমান দেশে ফিরলে আমি চাই সরাসরি তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। তাঁর হাতে ধানের শীষ তুলে দিতে পারলেই সেটাই হবে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। এর বাইরে আমার আর কোনো চাওয়া নেই।’
দীর্ঘ পথের কষ্ট, শারীরিক ঝুঁকি কিংবা অনিশ্চয়তাকে গুরুত্ব না দিয়ে তিনি এই প্রতীকী সাইকেল যাত্রার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তার ভাষায়, দলীয় ভালোবাসা আর নেতার প্রতি শ্রদ্ধাই তাঁকে এই সাহস জুগিয়েছে।
স্থানীয় বিএনপি ও শ্রমিক দলের নেতা-কর্মীরা জানান, আব্বাস মিয়াজীর এই উদ্যোগ তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের আবেগ, নিষ্ঠা ও রাজনৈতিক আনুগত্যের এক উজ্জ্বল উদাহরণ। একজন সাধারণ কর্মী হয়েও তিনি যে আত্মত্যাগী মনোভাব নিয়ে রাজনীতিকে ভালোবাসেন, তা এই যাত্রার মধ্য দিয়েই স্পষ্ট।
ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে এই ব্যতিক্রমী সাইকেল যাত্রা ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকেই আব্বাস মিয়াজীর উদ্যোগকে অনুপ্রেরণার গল্প হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ কেউ এটিকে রাজনীতিতে প্রতীকী ভালোবাসার এক বিরল প্রকাশ হিসেবে অভিহিত করছেন।
সব মিলিয়ে, ধানের শীষকে বুকের কাছে ধারণ করে সাইকেলে করে ঢাকার পথে ছুটে চলা আব্বাস মিয়াজী যেন কেবল একটি ভৌগোলিক দূরত্বই অতিক্রম করছেন না, তিনি পাড়ি দিচ্ছেন বিশ্বাস, ভালোবাসা আর রাজনৈতিক আবেগের দীর্ঘ পথ।

রাজধানীর ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’তে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত সুদৃশ্য ও ‘আলিশান’ চেয়ারটি সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেছেন।
১৬ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম মহানগরের প্রধান সমন্বয়কারী ও কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে পদত্যাগ করেছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) তিনি এ ঘোষণার পাশাপাশি চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসন থেকে এনসিপির হয়ে নির্বাচন না করার কথা জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশে সপরিবারের প্রত্যাবর্তনে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই এভারকেয়ার হাসপাতাল ও এর আশপাশের এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
৩ ঘণ্টা আগে