মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে চেয়েছিলেন যুদ্ধবিমান
অঁন্দ্রে মালরো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে বললেন এক ঐতিহাসিক কথা। শিক্ষক-ছাত্রদের সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘আজ আমি পৃথিবীর একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সামনে দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে জীবিতদের চেয়ে শহীদের সংখ্যা বেশি।’
স্ট্রিম ডেস্ক

‘ফাঁকা বুলি আওড়াবার অভ্যাস আমার নেই। ট্যাংক যুদ্ধের অভিজ্ঞতা আমার আছে। বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনীর অধীনে একটি ট্যাংক ইউনিটে অংশগ্রহণে আমি অটল।’ হুঙ্কার ছাড়লেন ৭০ বছর বয়সী অঁদ্রে মালরো। ওয়াশিংটন নিউজ পত্রিকায় ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে প্রকাশিত হলো এ প্রসঙ্গে একটি সম্পাদকীয়। শিরোনাম ছিল ‘অঁদ্রে মালরো অফারস টু এইড বেঙ্গালিজ’।
এ খবর ছড়িয়ে পড়ল বিশ্ব রাজনীতিতে। ফ্রান্সের সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী, বিশ্বখ্যাত ঔপন্যাসিক অঁদ্রে মালরো ঘোষণা দিয়েছেন, বাংলাদেশের হয়ে যুদ্ধ করতে চান তিনি।
অঁদ্রে মালরোর জীবনটা ছিল সিনেমার চেয়েও রোমাঞ্চকর। ১৯০১ সালে প্যারিসে জন্ম নেওয়া এই মানুষটি যৌবনে স্পেনের গৃহযুদ্ধে রিপাবলিকানদের পক্ষে লড়েছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে ফরাসি প্রতিরোধ যুদ্ধের গেরিলা ছিলেন তিনি। কিন্তু ১৯৭১ সালে যখন বার্ধক্যের ভারে ন্যুব্জ, তখনো তাঁর রক্তে তারুণ্যের আগুন।
সে সময় পাকিস্তান সরকার বিশ্বজুড়ে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছিল। তারা বলছিল, পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তিযোদ্ধারা নাকি বিচ্ছিন্নতাবাদী ও ‘ইহুদিদের সাহায্যপুষ্ট’। মালরো চুপ থাকতে পারলেন না। তিনি প্যারিসে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে এসে বললেন, ‘পৃথিবীর ইতিহাসে যে জাতি অন্যায়ের বিরুদ্ধে না বলতে পারে, তাদের পক্ষ নেওয়ার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু নেই।’
ফ্রান্স সরকারের কাছে একটি যুদ্ধবিমান চাইলেন তিনি। বললেন, ‘আমাকে একটি বিমান দাও, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য আমার জীবনের শেষ লড়াইটা লড়ব।’ তাঁর এই একটি কথা হাজারো মুক্তিযোদ্ধার মনে বারুদের মতো সাহস জুগিয়েছিল। তাঁরা ভেবেছিলেন, সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপারে এমন একজন বন্ধু আছেন, যিনি আমাদের জন্য নিজের প্রাণ দিতে প্রস্তুত।
মালরো চেয়েছিলেন আন্তর্জাতিক ব্রিগেড তৈরি করে সরাসরি রণাঙ্গনে নামতে। ভারতের বিশিষ্ট নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণ ও বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান তাঁকে আমন্ত্রণও জানিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শারীরিক অসুস্থতা ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর অনুরোধে তিনি রণাঙ্গনে আসতে পারেননি।
তবে থেমে থাকেননি তিনি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনকে কড়া ভাষায় চিঠি লিখেছিলেন। পাকিস্তানের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে বলেছিলেন। ইউরোপের বুদ্ধিজীবীদের করেছিলেন এককাট্টা। তাঁর প্রতিটি বিবৃতি, প্রতিটি সাক্ষাৎকার ছিল একেকটি শেল, যা আঘাত করেছিল পাকিস্তানি প্রোপাগান্ডার দেয়ালে। বিশ্বকে বুঝিয়েছিলেন, এটা কোনো গৃহযুদ্ধ নয়, এটা একটা জাতির অস্তিত্বের লড়াই।
যুদ্ধ শেষ হলো। বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। ১৯৭৩ সালের ২১ এপ্রিল। ঢাকার বিমানবন্দরে নামল একটি বিমান। সিঁড়ি বেয়ে নেমে এলেন সেই ৭০ বছরের বৃদ্ধ। পরনে সাধারণ পোশাক, কিন্তু চোখেমুখে এক বিজয়ের দীপ্তি। তিনি অঁদ্রে মালরো।
বিমানবন্দরে তাঁকে বরণ করতে এসেছিল হাজারো জনতা। শাহীন স্কুলের বাচ্চারা ফুল দিয়ে বরণ করল তাঁকে। মালরো আবেগে আপ্লুত হয়ে একটি শিশুকে কোলে তুলে নিলেন। বললেন, ‘তোমাদের মুক্তিই আমার মুক্তি।’

গেলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে তাঁকে দেওয়া হলো সম্মানসূচক ডিলিট ডিগ্রি। গেলেন চট্টগ্রামে, যেখানে অলিয়ঁস ফ্রঁসেজের উদ্যোগে সংবর্ধনা দেওয়া হলো তাঁকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে বললেন এক ঐতিহাসিক কথা। শিক্ষক-ছাত্রদের সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘আজ আমি পৃথিবীর একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সামনে দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে জীবিতদের চেয়ে শহীদের সংখ্যা বেশি।’ তাঁর এই কথায় নিস্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল পুরো মিলনায়তন। অনেকেই চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি।
অঁদ্রে মালরো ১৯৭৬ সালের ২৩ নভেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে অমর হয়ে আছেন। তিনি আমাদের শিখিয়েছিলেন, বন্ধুত্বের কোনো সীমানা নেই, কোনো বয়স নেই। একজন ৭০ বছরের বৃদ্ধও যে একটি তরুণ জাতির স্বাধীনতার জন্য ট্যাংক চালাতে চাইতে পারেন, তা কেবল মালরোর পক্ষেই সম্ভব ছিল।
তিনি ছিলেন এমন এক যোদ্ধা, যাঁর হাতে অস্ত্র ছিল না, কিন্তু যাঁর কণ্ঠস্বর ছিল কামানের চেয়েও শক্তিশালী। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের সেই বিদেশি বন্ধু, যিনি আমাদের বিপদে কেবল সমবেদনা জানাননি, বরং আমাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করার স্বপ্ন দেখেছিলেন।
আমরা আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি সেই মানুষটিকে, যিনি প্যারিসের আরামদায়ক জীবন ছেড়ে বাংলার কাদামাটিতে মিশে যেতে চেয়েছিলেন। অঁদ্রে মালরো—বাংলাদেশের ইতিহাসের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ, এক চিরস্থায়ী অনুপ্রেরণা।

‘ফাঁকা বুলি আওড়াবার অভ্যাস আমার নেই। ট্যাংক যুদ্ধের অভিজ্ঞতা আমার আছে। বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনীর অধীনে একটি ট্যাংক ইউনিটে অংশগ্রহণে আমি অটল।’ হুঙ্কার ছাড়লেন ৭০ বছর বয়সী অঁদ্রে মালরো। ওয়াশিংটন নিউজ পত্রিকায় ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে প্রকাশিত হলো এ প্রসঙ্গে একটি সম্পাদকীয়। শিরোনাম ছিল ‘অঁদ্রে মালরো অফারস টু এইড বেঙ্গালিজ’।
এ খবর ছড়িয়ে পড়ল বিশ্ব রাজনীতিতে। ফ্রান্সের সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী, বিশ্বখ্যাত ঔপন্যাসিক অঁদ্রে মালরো ঘোষণা দিয়েছেন, বাংলাদেশের হয়ে যুদ্ধ করতে চান তিনি।
অঁদ্রে মালরোর জীবনটা ছিল সিনেমার চেয়েও রোমাঞ্চকর। ১৯০১ সালে প্যারিসে জন্ম নেওয়া এই মানুষটি যৌবনে স্পেনের গৃহযুদ্ধে রিপাবলিকানদের পক্ষে লড়েছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে ফরাসি প্রতিরোধ যুদ্ধের গেরিলা ছিলেন তিনি। কিন্তু ১৯৭১ সালে যখন বার্ধক্যের ভারে ন্যুব্জ, তখনো তাঁর রক্তে তারুণ্যের আগুন।
সে সময় পাকিস্তান সরকার বিশ্বজুড়ে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছিল। তারা বলছিল, পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তিযোদ্ধারা নাকি বিচ্ছিন্নতাবাদী ও ‘ইহুদিদের সাহায্যপুষ্ট’। মালরো চুপ থাকতে পারলেন না। তিনি প্যারিসে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনে এসে বললেন, ‘পৃথিবীর ইতিহাসে যে জাতি অন্যায়ের বিরুদ্ধে না বলতে পারে, তাদের পক্ষ নেওয়ার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর কিছু নেই।’
ফ্রান্স সরকারের কাছে একটি যুদ্ধবিমান চাইলেন তিনি। বললেন, ‘আমাকে একটি বিমান দাও, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য আমার জীবনের শেষ লড়াইটা লড়ব।’ তাঁর এই একটি কথা হাজারো মুক্তিযোদ্ধার মনে বারুদের মতো সাহস জুগিয়েছিল। তাঁরা ভেবেছিলেন, সাত সমুদ্র তেরো নদীর ওপারে এমন একজন বন্ধু আছেন, যিনি আমাদের জন্য নিজের প্রাণ দিতে প্রস্তুত।
মালরো চেয়েছিলেন আন্তর্জাতিক ব্রিগেড তৈরি করে সরাসরি রণাঙ্গনে নামতে। ভারতের বিশিষ্ট নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণ ও বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান তাঁকে আমন্ত্রণও জানিয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শারীরিক অসুস্থতা ও ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর অনুরোধে তিনি রণাঙ্গনে আসতে পারেননি।
তবে থেমে থাকেননি তিনি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনকে কড়া ভাষায় চিঠি লিখেছিলেন। পাকিস্তানের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে বলেছিলেন। ইউরোপের বুদ্ধিজীবীদের করেছিলেন এককাট্টা। তাঁর প্রতিটি বিবৃতি, প্রতিটি সাক্ষাৎকার ছিল একেকটি শেল, যা আঘাত করেছিল পাকিস্তানি প্রোপাগান্ডার দেয়ালে। বিশ্বকে বুঝিয়েছিলেন, এটা কোনো গৃহযুদ্ধ নয়, এটা একটা জাতির অস্তিত্বের লড়াই।
যুদ্ধ শেষ হলো। বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। ১৯৭৩ সালের ২১ এপ্রিল। ঢাকার বিমানবন্দরে নামল একটি বিমান। সিঁড়ি বেয়ে নেমে এলেন সেই ৭০ বছরের বৃদ্ধ। পরনে সাধারণ পোশাক, কিন্তু চোখেমুখে এক বিজয়ের দীপ্তি। তিনি অঁদ্রে মালরো।
বিমানবন্দরে তাঁকে বরণ করতে এসেছিল হাজারো জনতা। শাহীন স্কুলের বাচ্চারা ফুল দিয়ে বরণ করল তাঁকে। মালরো আবেগে আপ্লুত হয়ে একটি শিশুকে কোলে তুলে নিলেন। বললেন, ‘তোমাদের মুক্তিই আমার মুক্তি।’

গেলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে তাঁকে দেওয়া হলো সম্মানসূচক ডিলিট ডিগ্রি। গেলেন চট্টগ্রামে, যেখানে অলিয়ঁস ফ্রঁসেজের উদ্যোগে সংবর্ধনা দেওয়া হলো তাঁকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে বললেন এক ঐতিহাসিক কথা। শিক্ষক-ছাত্রদের সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘আজ আমি পৃথিবীর একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সামনে দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে জীবিতদের চেয়ে শহীদের সংখ্যা বেশি।’ তাঁর এই কথায় নিস্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল পুরো মিলনায়তন। অনেকেই চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি।
অঁদ্রে মালরো ১৯৭৬ সালের ২৩ নভেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে অমর হয়ে আছেন। তিনি আমাদের শিখিয়েছিলেন, বন্ধুত্বের কোনো সীমানা নেই, কোনো বয়স নেই। একজন ৭০ বছরের বৃদ্ধও যে একটি তরুণ জাতির স্বাধীনতার জন্য ট্যাংক চালাতে চাইতে পারেন, তা কেবল মালরোর পক্ষেই সম্ভব ছিল।
তিনি ছিলেন এমন এক যোদ্ধা, যাঁর হাতে অস্ত্র ছিল না, কিন্তু যাঁর কণ্ঠস্বর ছিল কামানের চেয়েও শক্তিশালী। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের সেই বিদেশি বন্ধু, যিনি আমাদের বিপদে কেবল সমবেদনা জানাননি, বরং আমাদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করার স্বপ্ন দেখেছিলেন।
আমরা আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি সেই মানুষটিকে, যিনি প্যারিসের আরামদায়ক জীবন ছেড়ে বাংলার কাদামাটিতে মিশে যেতে চেয়েছিলেন। অঁদ্রে মালরো—বাংলাদেশের ইতিহাসের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ, এক চিরস্থায়ী অনুপ্রেরণা।

আজ ৮ ডিসেম্বর জন লেননের মৃত্যুদিন। দুনিয়া কাঁপানো ব্যান্ড বিটলস-এর প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য লেনন ছিলেন একাধারে গায়ক, গীতিকার, সুরকার, চিত্রশিল্পী, লেখক ও শান্তিকর্মী। ‘ইমাজিন’ তাঁর বিখ্যাত গান। এই গানে তিনি কোন পৃথিবীর স্বপ্ন দেখিয়েছেন? কেন গানটি আজও এত প্রাসঙ্গিক?
৩ ঘণ্টা আগে
বর্তমান বিশ্বে সাহসী বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে যাঁর নাম সবার আগে আসে, তিনি নোম চমস্কি। ৭ ডিসেম্বর তাঁর জন্মদিন। একদিকে তিনি আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানের স্থপতি, অন্যদিকে শোষিতের পক্ষে দাঁড়ানো এক অকুতোভয় যোদ্ধা। খুঁজে দেখা যাক আধুনিক সময়ের অন্যতম প্রধান চিন্তক ও জনবুদ্ধিজীবী নোম চমস্কির বর্ণাঢ্য জীবন ও কর্ম।
৫ ঘণ্টা আগে
শুনতে অবাক লাগলেও এমন ঘটনাই ঘটেছে মুক্তিযুদ্ধের সময়। যদিও ইতিহাসের পাতায় কচুরিপানা নিয়ে খুব কমই লেখা হয়েছে, কিন্তু কচুরিপানার অবদান অস্বীকার কোনো উপায় নেই। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কেবল বারুদ আর রক্তের ইতিহাস নয়। এটি ছিল বাংলার মাটি, জল ও প্রকৃতির এক সম্মিলিত সংগ্রাম।
৬ ঘণ্টা আগে
‘আমরা বর্ষার অপেক্ষায় আছি… তাঁরা পানিকে ভয় পায়, আর আমরা হচ্ছি জলের রাজা। প্রকৃতি হবে আমাদের দ্বিতীয় বাহিনী।’ নিউইয়র্ক টাইমসের খ্যাতিমান সাংবাদিক সিডনি শনবার্গের ‘ডেটলাইন বাংলাদেশ’ প্রতিবেদনে এসব কথা বলেছিলেন এক বাঙালি অফিসার।
৬ ঘণ্টা আগে