তারিক রিফাত কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার রাজাহার ইউনিয়ন কমিটির অর্থ সম্পাদক ছিলেন। আজ রোববার (২৩ নভেম্বর) বিকাল চারটার দিকে কারাগারে নেওয়ার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্ট্রিম সংবাদদাতা

গাইবান্ধায় কারাগারে অসুস্থ হয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতা তারিক রিফাত (৫০) মারা গেছেন। আজ রোববার (২৩ নভেম্বর) বিকাল চারটার দিকে কারাগারে নেওয়ার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সন্ধ্যা ৭টার দিকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন গাইবান্ধা কারাগারের জেলার মো. আতিকুর রহমান। গাইবান্ধা জেলারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত মেডিকেল কর্মকর্তা শিশির ঘোষ বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই তারিক রিফাতের মৃত্যু হয়।’
তারিক রিফাত জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার রাজাহার ইউনিয়নের প্রভুরামপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং ওই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহেরের ছেলে। তিনি রাজাহার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অর্থ-সম্পাদক ও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের আহ্বায়ক ছিলেন।
গোবিন্দগঞ্জ থানা জানিয়েছে, এর আগে ১৭ নভেম্বর (সোমবার) কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান তারিক রিফাত। তবে সেদিন রাতেই তাঁকে আবার গ্রেপ্তার করে গোবিন্দগঞ্জ পুলিশ। এ সময় অসুস্থতার কারণে তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা শেষে শনিবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে তাঁকে থানায় আনা হয়। আজ রোববার দুপুরে আদালতে পাঠানো হলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গাইবান্ধা কারাগারের জেলার আতিকুর রহমান বলেন, সম্প্রতি তারিক রিফাতের হৃদ্যন্ত্রে রিং পরানো হয়েছিল। তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থও ছিলেন। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর মরদেহ হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে স্বজনের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
তারিক রিফাতের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বুলবুল ইসলাম বলেন, তারিক রিফাতের বিরুদ্ধে গত বছরের ৫ আগস্টের আগে ফুলপুকুরিয়া এলাকায় হামলা, বিএনপি অফিস ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ, জামায়াত নেতাকে হত্যার চেষ্টা ও বিস্ফোরক আইনের একাধিক মামলা রয়েছে। এরমধ্যে দুটি মামলায় তিনি এজাহারনামীয় আসামি। গত ১৯ অক্টোবর গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছিল।

গাইবান্ধায় কারাগারে অসুস্থ হয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতা তারিক রিফাত (৫০) মারা গেছেন। আজ রোববার (২৩ নভেম্বর) বিকাল চারটার দিকে কারাগারে নেওয়ার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সন্ধ্যা ৭টার দিকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন গাইবান্ধা কারাগারের জেলার মো. আতিকুর রহমান। গাইবান্ধা জেলারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত মেডিকেল কর্মকর্তা শিশির ঘোষ বলেন, ‘হাসপাতালে আনার আগেই তারিক রিফাতের মৃত্যু হয়।’
তারিক রিফাত জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার রাজাহার ইউনিয়নের প্রভুরামপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং ওই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহেরের ছেলে। তিনি রাজাহার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অর্থ-সম্পাদক ও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের আহ্বায়ক ছিলেন।
গোবিন্দগঞ্জ থানা জানিয়েছে, এর আগে ১৭ নভেম্বর (সোমবার) কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান তারিক রিফাত। তবে সেদিন রাতেই তাঁকে আবার গ্রেপ্তার করে গোবিন্দগঞ্জ পুলিশ। এ সময় অসুস্থতার কারণে তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা শেষে শনিবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে তাঁকে থানায় আনা হয়। আজ রোববার দুপুরে আদালতে পাঠানো হলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গাইবান্ধা কারাগারের জেলার আতিকুর রহমান বলেন, সম্প্রতি তারিক রিফাতের হৃদ্যন্ত্রে রিং পরানো হয়েছিল। তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থও ছিলেন। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর মরদেহ হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনগত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে স্বজনের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
তারিক রিফাতের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বুলবুল ইসলাম বলেন, তারিক রিফাতের বিরুদ্ধে গত বছরের ৫ আগস্টের আগে ফুলপুকুরিয়া এলাকায় হামলা, বিএনপি অফিস ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ, জামায়াত নেতাকে হত্যার চেষ্টা ও বিস্ফোরক আইনের একাধিক মামলা রয়েছে। এরমধ্যে দুটি মামলায় তিনি এজাহারনামীয় আসামি। গত ১৯ অক্টোবর গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছিল।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩ ঘণ্টা আগে
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ফেসবুক পোস্টে 'চুদলিং পং' কমেন্ট করায় দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার রাত আটটা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত এসব ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে ব্যাপক আকারে বিশেষ বিশেষ কর্মসূচির প্রস্তুতি চলছে। যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্যে অন্যান্য আয়োজনের পাশাপাশি এবার সর্বাধিক পতাকা উড়িয়ে প্যারাস্যুটিং করে বিশ্বরেকর্ড গড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাবা বাসা থেকে বের হন সকাল ৭টায়। আর ৭টা ১৫ মিনিটে বোরকা পরে বাসায় ঢুকে চারদিন আগে কাজ নেওয়া আয়েশা নাম বলা ছুটা গৃহকর্মী। ৯টা ৩৬ মিনিটে স্কুল ড্রেস আর মুখে মাস্ক পরে বাসা থেকে বের হয় এক নারী।
৬ ঘণ্টা আগে