স্ট্রিম প্রতিবেদক

অবশেষে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের অপরিহার্য শর্ত—ভোটারদের ১ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ৫,০০০ সই সংগ্রহ করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৯ আসন (খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা) থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়বেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনে তিনি তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর আগে মাত্র ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে প্রায় ৫,০০০ সই সংগ্রহ করেন তিনি।
আজ রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই সই সংগ্রহের পেছনের গল্প তুলে ধরেন ডা. জারা। তিনি এই কৃতিত্ব নিজের নয়, বরং সাধারণ জনগণ ও স্বেচ্ছাসেবী তরুণদের বলে উল্লেখ করেন।
জারা তার পোস্টে উল্লেখ করেন, তীব্র শীত উপেক্ষা করে ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সাধারণ মানুষ এবং স্বেচ্ছাসেবকরা তাঁর জন্য সই সংগ্রহ করেছেন। তিনি লেখেন, ‘এই কৃতিত্ব আমার নয়। এ আপনাদের। আপনাদের সবার।’
পোস্টে তিনি এক মায়ের কথা উল্লেখ করেছেন, যিনি আমেরিকা থেকে মেয়ের বকুনি খেয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে বুথে ছুটে এসেছেন সই দিতে। এছাড়াও কলেজ পড়ুয়া একদল শিক্ষার্থীর কথা উল্লেখ করেন, যাঁরা তাৎক্ষণিকভাবে ভলান্টিয়ার টিম গঠন করে শেষ মুহূর্তে ৫০টি সই জোগাড় করে এনেছেন।
এছাড়া এক বয়োজ্যেষ্ঠের কথা স্মরণ করেছেন, যিনি কথা দিয়ে কথা রেখেছেন এবং ২০টি সই জোগাড় করে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিতে হলে নির্বাচনি এলাকার ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থনসূচক সই জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। তাসনিম জারা এই অসাধ্য সাধনকে সাধারণ মানুষের ভালোবাসা ও নতুন রাজনীতির প্রতি তাঁদের আস্থার প্রতিফলন বলে অভিহিত করেছেন।
ডা. তাসনিম জারা এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তবে গত শনিবার তিনি দল থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
এনসিপি আসন্ন নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে নির্বাচনি জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে দলের ভেতর মতবিরোধ তৈরি হয়। তাসনিম জারা এবং দলের আরও কয়েকজন নেতা এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন। আদর্শিক এই মতপার্থক্যের জেরে তিনি এনসিপি থেকে সরে এসে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেন।

অবশেষে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের অপরিহার্য শর্ত—ভোটারদের ১ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ৫,০০০ সই সংগ্রহ করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৯ আসন (খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা) থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়বেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনে তিনি তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর আগে মাত্র ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে প্রায় ৫,০০০ সই সংগ্রহ করেন তিনি।
আজ রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই সই সংগ্রহের পেছনের গল্প তুলে ধরেন ডা. জারা। তিনি এই কৃতিত্ব নিজের নয়, বরং সাধারণ জনগণ ও স্বেচ্ছাসেবী তরুণদের বলে উল্লেখ করেন।
জারা তার পোস্টে উল্লেখ করেন, তীব্র শীত উপেক্ষা করে ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সাধারণ মানুষ এবং স্বেচ্ছাসেবকরা তাঁর জন্য সই সংগ্রহ করেছেন। তিনি লেখেন, ‘এই কৃতিত্ব আমার নয়। এ আপনাদের। আপনাদের সবার।’
পোস্টে তিনি এক মায়ের কথা উল্লেখ করেছেন, যিনি আমেরিকা থেকে মেয়ের বকুনি খেয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে বুথে ছুটে এসেছেন সই দিতে। এছাড়াও কলেজ পড়ুয়া একদল শিক্ষার্থীর কথা উল্লেখ করেন, যাঁরা তাৎক্ষণিকভাবে ভলান্টিয়ার টিম গঠন করে শেষ মুহূর্তে ৫০টি সই জোগাড় করে এনেছেন।
এছাড়া এক বয়োজ্যেষ্ঠের কথা স্মরণ করেছেন, যিনি কথা দিয়ে কথা রেখেছেন এবং ২০টি সই জোগাড় করে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিতে হলে নির্বাচনি এলাকার ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থনসূচক সই জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। তাসনিম জারা এই অসাধ্য সাধনকে সাধারণ মানুষের ভালোবাসা ও নতুন রাজনীতির প্রতি তাঁদের আস্থার প্রতিফলন বলে অভিহিত করেছেন।
ডা. তাসনিম জারা এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তবে গত শনিবার তিনি দল থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
এনসিপি আসন্ন নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে নির্বাচনি জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে দলের ভেতর মতবিরোধ তৈরি হয়। তাসনিম জারা এবং দলের আরও কয়েকজন নেতা এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন। আদর্শিক এই মতপার্থক্যের জেরে তিনি এনসিপি থেকে সরে এসে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেন।

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় ময়মনসিংহের সাবেক জেলা আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিনকে বহিষ্কার করেছে জামায়াতে ইসলামী।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের আগের রাতে রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা আগেই দিয়েছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তবে নির্বাচনের মাঠে না থাকলেও এবার নতুন এক 'রাজনৈতিক সমাধানের' দিকে এগিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিলেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বা সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত না হলে জাতীয় পার্টি ভোটের মাঠে থাকার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দলটির মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
৫ ঘণ্টা আগে