সালেহ ফুয়াদ

প্রায় অভিন্ন দাবিতে নতুন কর্মসূচি নিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে আবারও মাঠে নামছে সাতটি রাজনৈতিক দল। দাবি আদায়ে গণসংযোগ ছাড়াও গোলটেবিল আলোচনা, মতবিনিময়, সেমিনার আয়োজনসহ গণমিছিল ও স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামছে তারা।
কয়েকটি দাবিতে গত ১৮ সেপ্টেম্বর জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ সাতটি রাজনৈতিক দল প্রায় একই সময়ে রাজধানীতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে। পরদিন ১৯ সেপ্টেম্বর বিভাগীয় শহর এবং সর্বশেষ ২৬ সেপ্টেম্বর জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দলগুলো একই ধরনের কর্মসূচি পালন করে। একই দিনে একই এলাকায় তাঁদের কর্মসূচি থাকলেও সবার মঞ্চ ছিল আলাদা। জানা গেছে, এবারও একই দাবিতে পৃথক মঞ্চে কর্মসূচি পালন করবে সবকটি দল।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল ১ অক্টোবর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত টানা কর্মসূচি নিয়ে আবারও মাঠে নামছে দলগুলো। আগেরবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত আন্দোলন, মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ড. আহমদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) তিন দিন সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে। জানা গেছে, এবারও এই দলগুলোই একযোগে রাজধানীসহ সারা দেশে কর্মসূচি পালন করবে।
আজ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনসহ কয়েকটি দলের সংবাদ সম্মেলন ও সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের বিষয়ে সংবাদকর্মীদের প্রেস বিজ্ঞপ্তিও পাঠিয়েছে কয়েকটি দল। যদিও প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংবাদ সম্মেলনের বিষয়বস্তুর কথা উল্লেখ করেনি জামায়াতে ইসলামী।
পরে এ বিষয়ে জানতে চাইলে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের স্ট্রিমকে জানান, আগের আন্দোলন কর্মসূচির ধারাবাহিকতা থেকেই এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে। আবারও সমমনা দলগুলো একই কর্মসূচিতে যাচ্ছে, এ বিষয়ে জানানো হবে।
আর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংবাদ সম্মেলনের বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে। তারা লিখেছে, যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে আজকের সংবাদ সম্মেলন থেকে।
তাদের কর্মসূচি অনুযায়ী, ১ অক্টোবর থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশে গণসংযোগ করা ছাড়াও মতবিনিময় সভা, গোলটেবিল বৈঠক ও সভা-সেমিনারের আয়োজন করবে সবগুলো দল। ১০ অক্টোবর শুক্রবার রাজধানীতে গণমিছিল এবং ১২ অক্টোবর রোববার সারা দেশে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেবে তারা।
দাবিগুলো হলো, জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; আওয়ামী লীগ সরকারের সকল জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা; জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের শরিক দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা।
দলগুলোর অন্য দাবিটি হলো আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজন করা। তবে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) শুধু জাতীয় সংসদের উভয়কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে। অন্য দলগুলো শুধু উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়।
এই পাঁচটি দাবির বাইরে ড. আহমদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিল করে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়ে আগেরবার আন্দোলন করেছিল।

প্রায় অভিন্ন দাবিতে নতুন কর্মসূচি নিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে আবারও মাঠে নামছে সাতটি রাজনৈতিক দল। দাবি আদায়ে গণসংযোগ ছাড়াও গোলটেবিল আলোচনা, মতবিনিময়, সেমিনার আয়োজনসহ গণমিছিল ও স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামছে তারা।
কয়েকটি দাবিতে গত ১৮ সেপ্টেম্বর জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ সাতটি রাজনৈতিক দল প্রায় একই সময়ে রাজধানীতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে। পরদিন ১৯ সেপ্টেম্বর বিভাগীয় শহর এবং সর্বশেষ ২৬ সেপ্টেম্বর জেলা-উপজেলা পর্যায়ে দলগুলো একই ধরনের কর্মসূচি পালন করে। একই দিনে একই এলাকায় তাঁদের কর্মসূচি থাকলেও সবার মঞ্চ ছিল আলাদা। জানা গেছে, এবারও একই দাবিতে পৃথক মঞ্চে কর্মসূচি পালন করবে সবকটি দল।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল ১ অক্টোবর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত টানা কর্মসূচি নিয়ে আবারও মাঠে নামছে দলগুলো। আগেরবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত আন্দোলন, মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ড. আহমদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) তিন দিন সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে। জানা গেছে, এবারও এই দলগুলোই একযোগে রাজধানীসহ সারা দেশে কর্মসূচি পালন করবে।
আজ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনসহ কয়েকটি দলের সংবাদ সম্মেলন ও সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের বিষয়ে সংবাদকর্মীদের প্রেস বিজ্ঞপ্তিও পাঠিয়েছে কয়েকটি দল। যদিও প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংবাদ সম্মেলনের বিষয়বস্তুর কথা উল্লেখ করেনি জামায়াতে ইসলামী।
পরে এ বিষয়ে জানতে চাইলে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের স্ট্রিমকে জানান, আগের আন্দোলন কর্মসূচির ধারাবাহিকতা থেকেই এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে। আবারও সমমনা দলগুলো একই কর্মসূচিতে যাচ্ছে, এ বিষয়ে জানানো হবে।
আর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংবাদ সম্মেলনের বিষয়বস্তুও উল্লেখ করা হয়েছে। তারা লিখেছে, যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে আজকের সংবাদ সম্মেলন থেকে।
তাদের কর্মসূচি অনুযায়ী, ১ অক্টোবর থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশে গণসংযোগ করা ছাড়াও মতবিনিময় সভা, গোলটেবিল বৈঠক ও সভা-সেমিনারের আয়োজন করবে সবগুলো দল। ১০ অক্টোবর শুক্রবার রাজধানীতে গণমিছিল এবং ১২ অক্টোবর রোববার সারা দেশে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেবে তারা।
দাবিগুলো হলো, জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; আওয়ামী লীগ সরকারের সকল জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা; জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের শরিক দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা।
দলগুলোর অন্য দাবিটি হলো আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজন করা। তবে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) শুধু জাতীয় সংসদের উভয়কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে। অন্য দলগুলো শুধু উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়।
এই পাঁচটি দাবির বাইরে ড. আহমদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিল করে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়ে আগেরবার আন্দোলন করেছিল।

দুই শ আসনে জয়ী হলেও জামায়াত জাতীয় সরকার গঠন করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে তিনি একথা বলেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
মুখে নানাজন নানা কথা বললেও বিএনপি ছাড়া কোনো দল দেশ গড়ার পরিকল্পনা করছে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা সরকার গঠন করলে নতুন করে খাল খনন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ভিন্নধর্ম থেকে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নিজ দলের নারীদের প্রার্থী করার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
৩ ঘণ্টা আগে
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে ১৮ দলীয় নতুন জোটের আত্মপ্রকাশ হয়েছে। জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) নামের এই জোটের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছে জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান মঞ্জুকে এবং আনিসুলকে করা হয়েছে চেয়ারম্যান।
৩ ঘণ্টা আগে