
.png)

রেজাউর রহমান (১৯৪৪-২০২৫) স্যারের বক্তৃতা প্রথম শোনার সৌভাগ্য হয়েছিল বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রনমিকাল অ্যাসোসিয়েশনের কোনো এক জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অথবা অন্য কোনো অধিবেশনে। ‘যেখানেই জীবন টিকে গেছে, নানা রূপে, নানা কায়দায়, নানা প্রক্রিয়ায় -- সেখানেই জীবন গড়িয়ে গেছে এক জীবন থেকে অন্য জীবনে।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের সঙ্গে আমার পরিচয় অনেক দিনের। তাঁর সঙ্গে কত যে স্মৃতি, সেসব এখন ছবির মতো মনে পড়ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ছাত্র হিসেবে আমি যেমন তাঁকে পেয়েছি, পরে সহকর্মী হিসেবেও তাঁর সঙ্গ লাভ করেছি।

আজ আবরার ফাহাদের শাহাদাতবার্ষিকী
ভাইকে হারানোর পর ছয় বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু আজও মনে হয়, যেন সেই ভয়াল সকালটা ঠিক গতকালই ছিল। সময় যতই এগিয়ে যাচ্ছে, ততই মনে হয়, তাঁর অনুপস্থিতি আরও গভীর হয়ে উঠছে। আমার জীবনের প্রতিটি আনন্দ, প্রতিটি প্রাপ্তি, এমনকি প্রতিটি দুঃখের মাঝখানে কোথাও না কোথাও তাঁর ছায়া লেগে আছে।

আবুল হাশিমের রাজনীতি ও ধর্মাচিন্তা নিয়ে পাঠক সমাজে বেশ নীরবতা লক্ষ করা যায়। এই নীরবতার একটা কারণ তাঁর রাজনৈতিক প্রকল্পের ব্যর্থতা। বাংলাদেশে বিদ্যমান কোনো রাজনৈতিক দলের তত্ত্ব-কাঠামোয় তিনি আঁটেন না। তাই তাঁকে নিয়ে আলোচনাও হয় কম। অর্থাৎ আবুল হাশিমের চিন্তার সমগ্র অংশ না হলেও বিভিন্ন অংশকে সমকালের জন্